ঝগড়া বিবাদ ও তর্ক- বিতর্কঃ (পর্ব ৪)
নিন্দনীয় ঝগড়া ও বিতর্কের ক্ষতি ১. মহা কল্যাণ হতে বঞ্চিত হওয়া। আল্লামা আওযায়ী বলেন, আল্লাহ তা‘আলা যখন কোন সম্প্রদায়ের ক্ষতি … Read More
A Blogg by Md. Emran Khan
নিন্দনীয় ঝগড়া ও বিতর্কের ক্ষতি ১. মহা কল্যাণ হতে বঞ্চিত হওয়া। আল্লামা আওযায়ী বলেন, আল্লাহ তা‘আলা যখন কোন সম্প্রদায়ের ক্ষতি … Read More
জাহান্নামের অস্তিত্বঃ মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাঁর আনুগত্যশীল বান্দাদের জন্য জান্নাত ও অমান্যকারীদের জন্য জাহান্নাম সৃষ্টি করেছেন যা বর্তমানে বিদ্যমান … Read More
অহংকার বা কিবিরের সংজ্ঞাকিবিরের আভিধানিক অর্থ:আল্লামা ইবনে ফারেছ রহ. বলেন, কিবির অর্থ: বড়ত্ব, বড়াই, অহংকার ইত্যাদি। অনুরূপভাবে الكبرياء অর্থও বড়ত্ব, … Read More
গর্ব ও অহংকার একমাত্র আল্লাহর জন্য তিবরানী এ হাদীসটি হযরত আলী (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন। হাকেম ও তিরমিযী এ হাদীসটি … Read More
মিলাদ শরীফ ও ক্বিয়াম শরীফ সম্পর্কে মক্কা শরীফ-মদিনা শরীফ-এর মুফতীগণের প্রাচিন ফতোয়ার কালেকশন মীলাদ শরীফ ও ক্বিয়াম শরীফ খাছ সুন্নত … Read More
(প্রসঙ্গ ইসলামিক ফা: বুখারী শরীফের ৫০২ নং জাল অনুচ্ছেদকে হাদীস বাননোর চেষ্টা) প্রিয় পাঠকগণ আমাদের দেশেবেশ কিছু অঙ্গভাইয়েরা বলে বেড়ায়নামাযে ইমামের পিছনেমুক্তাদিরা জোরে আমীনবলবে এবং তাও নাকি বুখারী শরীফের হাদীস আর সেটাহলো ইস:ফা: এর ২য় খন্ডের ৫০২ নং অনুচ্ছেদ যা কখনো হাদীসের সাথে সামঞ্জস্য না কারণ অনুচ্ছেদ কখনো হাদীস হয়না.তবে অনুরুপ একটি রেওয়াত ইবনে মাযাহ বর্ণনা করেছেন আবু হুরাইয়রা (রা:)থেকে হাদীসটি উক্ত বুখারী শরীফের ২য় খন্ডের ৫০২ নং অনুচ্ছেদর সহিত মিল পাওয়া যায় হাদীসটি নিম্নরুপ :- আবু হুরায়রা (রা:) থেকেবর্ণিত তিনি বলেন,মানুষ আমীন বলা ছেড়ে দিয়েছে,অতচ রাসূল (দ:)আমীনবলতেন,এমন কি প্রথম কাতারের লোকেরা শুনতে পেতো,এবং আমীনের আওয়াযে মসজিদগুঞ্জরিত হতো বা গুম গুম আওয়াযহতো.-ইবনে মাযাহখন্ড-১-পৃ:৬২ সম্মানিত উক্ত হাদীসটি সনদ সম্পর্কে তখনকার যুগেরইমামগণ থেকে শুরুকরে হাদীসের ইমামগণ ও বর্তমান যুগেরইমামগণ পর্যন্ত এই হাদীসটি ছুড়ে ফেলেদেওয়ার পক্ষে ফতোয়া জারী করেছেন. ১.এই হাদীসটি সনদ পর্যালোচনা:- ইলাউস সূনানের লেখক বলতেছেন এটার সনদ ও মতন দুটোই অসুষ্ঠ আর সনদের অসুষ্ট কারণ এই যে,এই হাদীসটি মধ্যে(বিশর ইবনে রাফে)নামক একজন লোকরয়েছেন যার সম্পর্কে থোদ ১.ইমাম বুখারী (র:)বলেছেন,হাদীসের ক্ষেত্রে তার অনুগমন করা উচিত নয়. ২.ইমাম আহমদ (র:)বলেন দুর্বল. ৩.ইমাম ইবন মাঈনবলেন সে বহু মুনকার হাদীস বর্ণনা করেছেন. ৪.ইমাম নাসাঈ বলেনতিনি সবল নন. ৫.ইবনে হিব্বান বলেনসে মাওযু হাদীসবর্ণনা করে সে এজন্যাই নিয়োজিত-সূত্র-আল মীযান. এই বিশর ইবনে রাফেনামক ব্যক্তিটির ব্যাপারে এমন কঠিন ফতোয়া জারীকরেছেন তা নিম্নরুপ :- তাহযীবুত তাহযীব কিতাবে ইবন আবদুল বার কৃত এর বরাতে বলা হয়েছে মুহাদ্দিসের মতে সে দুর্বল এবং মুনকার হাদীস বর্ণনা করেন.আর এ ও বলা হয়েছেতার হাদীস মুনকার হওয়ার ব্যপারে এবং তার বর্নিত হাদীসছুড়ে ফেলে দেওয়ার ব্যপারে এবং তাকেপ্রমানরুপে বর্জনের ব্যাপারে সবাই একমত.সমস্তউলামায়ে হাদীস এ বিষয়ে ভিন্নমত পোষণকরেন না. সম্মানিত পাঠক আপনাদের সামনেমাযহাবের ইমাম এ হাদীসের ইমাম এবং বর্তমান ইমামদের সনদ যাচাই তুলে ধরলামআশাকরি আমার যে ভাইয়েরা বলে আমীনজোরে বলতে হবে তাদের জন্য উক্তহাদীস বা অনুচ্ছেদটি যে জাল বলে প্রমাণিত হলো তা বলার উপেক্ষা রাখেনা.তাই আমি সকল ভাইদের বলব কোনহাদীস দেখেই ফতোয়া দেওয়া দেখে বিরতরাখি এবং সিরাতুল মুস্তাকিমে চলার সাহায্য কামনা করি.আমিন-প্রচারে-মোখলেছিয়া সূন্নী খানকা শরীফ।
পাবলিশারঃ তাওহীদ পাবলিকেশনগ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ)অধ্যায়ঃ ৬৪/ মাগাযী [যুদ্ধ]হাদিস নাম্বার:৪১৪১ ৬৪/৩৫. ইফক – এর ঘটনাঃ৪১৪১. ‘উরওয়াহ ইবনু যুবায়র, সা‘ঈদ ইবনু মুসায়্যিব, … Read More