عَنْ آدَمَ بْنِ عَلِيٍّ، قَالَ: سَمِعْتُ ابْنَ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، يَقُولُ: إِنَّ النَّاسَ يَصِيرُونَ يَوْمَ القِيَامَةِ جُثًا، كُلُّأُمَّةٍ تَتْبَعُ نَبِيَّهَا يَقُولُونَ: يَا فُلاَنُ اشْفَعْ، يَا فُلاَنُ اشْفَعْ، حَتَّى تَنْتَهِيَ الشَّفَاعَةُ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَذَلِكَيَوْمَ يَبْعَثُهُ اللَّهُ المَقَامَ المَحْمُودَ
উচ্চারণঃ ‘আন আদাম বিন আলী, ক্বালাঃ ছামি’তু ইবনে উমারা রাদ্বিয়াল্লাহু ‘আনহুমা, ইয়াক্বুলুঃ “ইন্নান্নাছা ইয়া ফুলানু-শ্ ফা’ইয়াছিরুনা ইয়াওমাল ক্বিয়ামাতি জুছান, কুল্লু উম্মাতিন তাতবা’উ নাবিয়্যাহা ইয়াক্বুলুনাঃ ইয়া ফুলানু-শ্ ফা’, হাত্তা তানতাহীয়া-শ শাফা’আতু ইলা-ন্নাবিয়্যি ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লামা, ফা-জালিকা ইয়াওমা ইয়াব’আছুহুল্লাহুল মাক্বামাল মাহমুদা।
অনুবাদঃ হযরত আদম বিন আলী (রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু) থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, আমি আব্দুল্লাহ বিন ওমর (রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু) কে বলতে শুনেছি, কেয়ামতের দিন মানুষেরা দলে দলে বিভক্ত হয়ে পড়বে। প্রত্যেক উম্মত তাদের নিজ নিজ নবীর পিছনে থাকবে এবং আরজ করবে, হে অমুক! আমাকে শাফায়াত করুন। এমনিভাবে শাফায়াতের কথা নবীজির কাছে এসে সমাপ্ত হবে। তাই ঐদিনে আল্লাহ পাক নবীজিকে মাক্বামে মাহমুদে অধিষ্ঠিত করবেন।
[সহীহ বোখারীঃ কোরআনের তাফসির অধ্যায়, ৪/১৭৪৭ হাঃ ৪৪৪১; সুনানে কুবরা নাসাঈ ৬/৩৮১ হাঃ ২৯৫]