সম্মানিত কে?

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

সম্মানিত সে, যে আল্লাহ তায়ালার কাছে সম্মানিত। যে আল্লাহ তায়ালার কাছে মর্যাদার অধিকারী। সন্দেহাতীতভাবে তাই।

আর প্রকৃত সম্মানিত ব্যক্তির পরিচয় যদি সাহাবিয়ে রাসূল থেকে পাওয়া যায়, তবে তা আর কথা বলার সুযোগ রাখে না। আবু দারদা রাদ্বিআল্লাহু আনহু বন্ধুদের নিয়ে বসেছেন কোনো মজলিশে। কথা-প্রসঙ্গে হয়তো বললেন– তোমরা যদি চাও আমি আল্লাহর শপথ করতে পারি। তারপর নিজেই বলতে শুরু করলেন।

আল্লাহ তায়ালার শপথ, যিনি ব্যতীত কোনো মাবুদ নেই, নিশ্চয়ই আল্লাহ পাকের দরবারে ওই ব্যক্তি সবচে সম্মানিত অন্য বান্দার তুলনায়, যে রাত-দিন চাঁদ ও সূর্যের প্রতি সজাগ থাকে। বন্ধুরা বিষয়টি সহজে বুঝতে পারেন নি। জিজ্ঞেস করলেন– মুয়াজ্জিন উদ্দেশ্য এর দ্বারা?

তিনি বললেন– না। বরং ওই মুসলমান যে নামাজের সময়ের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখে। -ফয়যানে নামাজ, মাকতাবাতুল মাদীনা।

সম্মানের তালাশ কে না করে? আর তার চেয়ে সফল বান্দা কে যে আল্লাহর দরবারে সম্মানিত? আপনি সফরে হোন বা অফিসে, পড়াশোনার সময় হোক বা আড্ডার অর্থাৎ যেকোনো কাজের প্লান তৈরী করার আগে, সময় অনুযায়ী নামাজ আদায়ের বিষয়টি আপনার পরিকল্পনায় শামিল করুন। সেই অনুযায়ী পরিকল্পনার ছক আঁকুন।

নামাজকে গুরুত্ব দিন; নামাজ আপনাকে মানুষের গুরুত্বের তালিকায় জায়গা করে দিবে।

পোষ্টটি ভালো লেগে থাকলে আপনার মূল্যবান মতামত জানান প্লিজ!

Leave a Comment