🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
*সদকার ফযিলত সম্বলিত প্রিয় নবী করিম ﷺএর আটটি বাণী—–*
🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻
১, *সদকা অমঙ্গলের ৭০টি দরজা বন্ধ করে দেয়।(আল মু’জামুল কবীর,৪/২৭৪,হাদীস নং-৪৪০২)*
🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀
*২,প্রত্যেক ব্যক্তি(কিয়ামতের দিন)নিজের সদকার ছায়ায় থাকবে,এমনকি মানুষের মাঝে ফয়সালা করে দেয়া হবে।।(আল মু’জামুল কবীর,১৭/২৮০,হাদীস নং-৭৭১)*
🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀
*৩, নিশ্চয় সদকা প্রদানকারীকে সদকা কবরের গরম (উষ্ণতা) থেকে রক্ষা করবে এবং নিঃসন্দেহে মুসলমান কিয়ামতের দিন নিজ সদকার ছায়ায় থাকবে..(শুয়াবুল ঈমান,বাবুয যাকাত,৩/২১২,হাদীস নং-৩৩৪৭)*
🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀
*৪,নামাজ হলো(ঈমানের) দলিল এবং রোজা হলো গুনাহের ঢাল স্বরুপ আর সদকা গুনাহকে এইভাবে মিটিয়ে দেয় যেমনি ভাবে পানি আগুনকে।।(তিরমিযী,আবওয়াবুস সফর,বাবু মা যিকরে ফি ফদলুস সালাত,২/১১৮,হাদীস নং -৬১৪)*
🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀
*৫,ভোরে সদকা করো,কেননা বিপদাপদ সদকার আগে কদম বাড়ায় না।।(শুয়াবুল ঈমান,বাবু ফিয যাকাত,৩/২১৪,হাদীস নং-৩৩৫৩)*
🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀
*৬,নিশ্চয় মুসলমানের সদকা বয়স বৃদ্ধি করে এবং মন্দ মৃত্যুকে প্রতিরোধ করে আর আল্লাহ তায়ালা এর বরকতে সদকা প্রদানকারী থেকে অহংকার ও গর্ব(মন্দ স্বভাব)দূর করে দেয়।(আল মু’জামুল কবীর,১৭/২২,হাদীস নং ৩১)*
🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀
*৭,যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য সদকা প্রদান করে,তবে তা(সদাকা)তার এবং আগুনের মধ্যখানে পর্দা হয়ে যায়।।(মু’জামুয যাওয়ায়িদ,কিতাবুল যাকাত,বাবু ফদলুস সদকাতি,৩/২৮৬ হাদীস নং ৪৬১৭)*
🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀
*৮,নিশ্চয় সদকা রব তায়ালার গযবকে প্রশমিত করে এবং মন্দ মৃত্যুকে প্রতিরোধ করে।।(তিরমিযী,কিতাবুল যাকাত,বাবু মা’জা ফি ফদলুস সদকাত,২/১৪৬,হাদীস নং ৬৬৪)*