নবীজি (ﷺ) নিজের হাতের লিখা অসংখ্য চিঠি মোবারক, ততৎকালিন ইহুদি রাজা-বাদশাদের কাছে চিঠির মাধ্যমে প্রিয় নবীজি ইসলামের দাওয়াত দিতেন। যার শিক্ষক স্বয়ং আল্লাহ পাক তিনি কি নিরক্ষর হতে পারেন? (নাউযুবিল্লাহ)
▪ আল্লাহ বলেছেন, আমি আপনাকে সকল শিক্ষা দান করেছি আপনি যা যানতেন না।
(সুরা নিসা ১১৩)
অথচ পথভ্রষ্টরা বলে নবীজি নাকি লিখতে যানতেন না🤬 নাউজুবিল্লাহ 🤬 আফসোস কিছু ব্যক্তি পুজারি ও আলেম নামের জালেমদের জন্য, তারা নিজেকে আজহারি দাবি করে নবীজির শানে বেয়াদবি করে।
💞💞রাসুলের শান ও মর্যাদা (কুরআান থেকে)
(০১) তিনার জন্য অশেষ সীমাহীন পুরস্কার ( কালামঃ ৩)
(০২) তাঁর দুশমন কে আল্লাহ সূরা কালামে ১০টি গালি দিয়েছে।
(০৩) সুন্দরতম আদর্শের অধীকারী ( আহযাব২১।
(০৪) তিনি অত্যন্ত কোমল চরিত্রের অধিকারী (ইমরানঃ ১৫৯)
(০৫) তিনি রওফুর,রাহীম মঙ্গল কামী মুমিনের জন্য ( তাওবা ঃ ১২৮)
(০৬) মুমিন দুঃখে পরলে তিনি দুঃখ্যিত হন ( তাওবাঃ ১২৮)
(০৭) তিনি মুমিনের প্রাণের চেয়ে অধিক নিকটে ( আহযাবঃ ৬)
(০৮) তিনি আমাদের মহান শিক্ষক ও পবিএকারী এবং আল্লাহর অনুগ্রহ ( ইমরান)
(০৯) তিনি সার্বজনীন রসূল ( আরাফ ৫৮,সাবাঃ ২৮)
(১০) তিনি সমগ্র সৃষ্টির জন্য সতর্ককারী (ফুরকানঃ১)
(১১) নবীজির মেরাজঃ “পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যান্ত-যার চার দিকে আমি পর্যাপ্ত বরকত দান করেছি যাতে আমি তাঁকে কুদরতের কিছু নিদর্শন দেখিয়ে দেই। নিশ্চয়ই তিনি পরম শ্রবণকারী ও দর্শনশীল।” (সূরা বনি ইসরাঈলেঃ ১)
(১২) নবীজি সর্বশেষ রসূল । (আহযাব ৪০)
(১৩) তিনি আল্লাহর নুর (মায়িদাঃ ১৫)
(১৪) তিনি নুরুন আলা নূর (সূরা নূর)
(১৫) আহমদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম এর সুসংবাদ (সাফফঃ ৬)
(১৬) মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে তাওরাত ও ইনজীলের সাক্ষ্য ( আরাফঃ ১৫৭।
(১৭) তিনি সমস্ত সৃষ্টির রহমত (আম্বিয়া ১০৭)
(১৮) তিনি সিরাজুম মুনীরা (আহযাবঃ ৪৬)
(১৯) তিনি শাহিদ, মুবাশশির ও নাযির (আহযাবঃ ৪৫
(২০) তিনি সর্বোওম চরিএের অধিকারী (কালামঃ ৪)