হাফিজ ইবনে কাসীর (রহঃ) আল-বিদায়া ওয়ান নেহায়াঃ
সুত্র ১ : উমর (রাঃ) হতে→
উল্লেখ্য যে,
★ ইমাম হাকিম (রহঃ) মুস্তাদরাকে হাকিম এ বর্নিত সনদ সহিহ বলেছেন।
★ ইমাম বায়হাকী হযরত আব্দুর রহমান ইবনে জায়েদ ইবনে আসলাম (রহঃ) এর সুত্রে একক ভাবে বর্ননা করেন (ইবনে কাসীর যে হাদিসটিকে দুর্বল বলতে চেয়েছেন তা ইমাম হাকিম এর সহিহ সনদকে বলেন নি বরং ওনার মতে উক্ত রাভী দুর্বল এটা ঐ হাদিসের কথাই বলা হয়েছে যা Same হাদিস অন্য এক দুর্বল রাবীর সুত্রে ইমাম বায়হাকী বর্ননা করেছেন , মোল্লা আলী কারি (রহ) এর আল-মওলিদুর রাভীতে বর্নিত আছে তার প্রমান নিচে কিতাবের ছবিতেই পাবেন)
হাফিজুল হাদিস ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতী (রহঃ) খাসায়েসুল কুবরা তেঃ
সুত্র ১ : উমর (রাঃ) হতেঃ তিনি একে গ্রহণ করেছেন।
হাদিস শাস্ত্রের আইন অনুযায়ী যখন কোন মুহাদ্দিস কোন হাদিস বর্ননা করেন যদি কিছু না বলেন তবে বুঝতে হবে তিনি এই হাদিসকে গ্রহণ করেছেন।
Note: হাদিসটি জাল হলে তিনি এমন একটা বিখ্যাত কিতাবে বর্ননা করতেন না করলেও স্পষ্ট সতর্ক করে দিতেন।
বিখ্যাত মুহাদ্দিস মোল্লা আলী কারি (রাঃ) এটি দলিলস্বরুপ বর্ননা করেছেনঃ
সুত্র ১ : হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) সুত্রেঃ
এখানে আরো কিছু সুত্রের রেফারেন্স তিনি দিয়েছেনঃ
সুত্র ২ : হযরত আব্দুর রহমান বিন যায়েদ বিন আসলাম (রাঃ) সুত্রে → বায়হাকীঃ দালাইলুন নবুওয়াত → ইমাম হাকিম নিশাপুরীঃ আল মুস্তাদরাকঃ হাদিসটি সহীহ → ইমাম তাবারানী (রহঃ)
সুত্র ৩ : হযরত সালমান ফারসী (রাঃ) সুত্র→ ইমাম ইবনে আসাকির (রহঃ) বর্ননা করেছেন।
বিখ্যাত ইমাম মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহঃ) এটি গ্রহণ করেছেনঃ
Note: হাদিসটি জাল হলে তিনি ওনার কিতাবে বর্ননা করতেন না আর হ্যা করলেও স্পষ্ট জাল বলে সতর্ক করে দিতেন।
শায়খুল ইসলাম ডঃ তাহেরুল ইসলাম কাদেরী তিনি ২টি সুত্র বর্ননা করেছেনঃ
সুত্র ১ : হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) সুত্রেঃ
সুত্র ৪ : ইবনে তাইমিয়্যাহ এর ২টি কিতাব থেকে হযরত মায়সারা (রাঃ) এর সুত্রে বর্ননা করেনঃ