বদর যুদ্ধের আগের দিন রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেনঃ এটা আগামীকাল অমুকের নিহত হওয়ার স্থান, এ বলে তিনি যমীনের উপর হাত রাখলেন। এটা আগামীকাল অমুকের নিহত হওয়ার স্থান, এ বলে তিনি নির্দিষ্ট স্থানে তাঁর হাত রাখলেন। এ হলো আগামীকাল অমুকের নিহত হওয়ার স্থান এবং এ বলে তিনি নির্দিষ্ট স্থানে তাঁর হাত রাখলেন।
আনাস (রাঃ) বলেন, সেই সত্ত্বার কসম, যাঁর হাতে আমার প্রাণ! কাফিরদের কেউই রাসূলুল্লাহ ﷺ এঁর হাত রাখার নির্দিষ্ট স্থান অতিক্রম করেনি (তারা ঐ নির্দিষ্ট স্থানেই নিহত হয়)। অতঃপর রাসূলুল্লাহ ﷺ এঁর নির্দেশ মোতাবেক ওদের লাশের পা ধরে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে গিয়ে বদরের একটি অন্ধকার কূপে নিক্ষেপ করা হয়। (সুনান আবূ দাউদ ২৬৮১, সহিহ মুসলিম ৪৫১৩)
পবিত্র কুরআনুল কারীমে আল্লাহ তাআ’লা বলেন, “(হে সর্বসাধারণ!) আল্লাহর শান/ রীতি এই নয় যে, তোমাদেরকে অদৃশ্যের জ্ঞান দিয়ে দেবেন। তবে আল্লাহ নির্বাচিত করে নেন তার রাসূলগণের মধ্য থেকে যাঁকে চান। সুতরাং ঈমান আনো আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের উপর এবং যদি তোমরা ঈমান আনো এবং পরহেযগারী অবলম্বন করো, তবে তোমাদের জন্য মহা প্রতিদান রয়েছে।” (সূরা আলে ইমরানঃ ১৭৯)
“তিনি (আল্লাহ) অদৃশ্যের জ্ঞানী, আর তিনি তাঁর অদৃশ্যের জ্ঞান কারো কাছে প্রকাশ করেন না, (কিন্তু) রাসূলের মধ্যে যাঁকে তিনি মনোনয়ন করেছেন তাঁকে ব্যতীত। (সূরা জ্বীনঃ ২৬-২৭)
কোথায় হবে কাফিরদের মৃত্যুর বিছানা
পূর্বেই যে, তিনি ﷺ জানিয়ে দেন এসব নিশানা
আল্লাহ প্রদত্ত ইলমে গায়েবে,তবুও কি বিশ্বাস আনবেনা