📌মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল-আরিফ
শাহমীরপুর, কর্ণফুলী
🖋উত্তর ঃ ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের অন্যতম হল “রমজান মাসে রােযা রাখা। প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক ও বিবেকসম্পন্ন ঈমানদার নর-নারীর উপর রমজান মাসের রােযা রাখা ফরজ-ই আইন। এটাকে অস্বীকার করা কুফর (অর্থাৎ আবার ঈমান আনতে হবে)। শরয়ী ওযর ব্যতীত ইচ্ছা করে উক্ত রােযা ভঙ্গ করা হারাম ও কবীরা গুনাহ। আর রােযার নিয়্যত করে সাহরী গ্রহণের পর দিনের বেলায় কোন শরয়ী ওযর ব্যতীত রােযা ভঙ্গ করলে কাযা ও কাফফারা উভয়ই মিলে (কাযা একটি, কাফফারা ষাটটিসহ) প্রতিটি রােযার জন্য মােট একষট্টিটি করে রােযা আদায় করতে হবে। তারপরেও রমজানুল মুবারকের একটি রােযার সমান হয় না। তাই রােযা ভঙ্গ করা থেকে বিরত থাকা এবং ইচ্ছাকৃত এমন জঘন্য হারাম কাজ থেকে বেঁচে থাকা প্রত্যেক ঈমানদারের উপর অপরিহার্য। [ফতােয়ায়ে হিন্দিয়া]