কাতার মিলানোর ফযীলত

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

42 – بَابُ مَا جَاءَ فِيْ فَضْلِ وَصْلِ الصُّفُوْفِ

132 – أَبُوْ حَنِيْفَةَ: عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ أَبِيْ سَعِيْدٍ الْـخُدْرِيِّ ، قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ : «إِنَّ اللهَ وَمَلَائِكَتَهُ يُصَلُّوْنَ عَلَى الَّذِيْنَ يَصِلُوْنَ الصُّفُوْفَ».

বাব নং ৫৭. ৪২. কাতার মিলানোর ফযীলত

১৩২. অনুবাদ: ইমাম আবু হানিফা আতা ইবনে ইয়াসার থেকে, তিনি আবু সাঈদ খুদুরী (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, রাসূল (ﷺ)  বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা এবং      ফেরেস্তাগণ ঐ সমস্ত লোকের উপর দরূপ পাঠ করেন যারা নামাযে কাতার বরাবর রাখে। অর্থাৎ কাতার বাঁকা ও ফাঁক না রাখে। (সহীহ ইবনে হিব্বান, ৫/৫৩৬/২১৬৩)

ব্যাখ্যা: ইমাম ইবনে মাজাহ (رحمة الله) হযরত আয়েশা (رضي الله عنه) থেকে এই হাদিস মারফু রেওয়ায়েত করেছেন। এতে এতটুকু বেশী আছে- من صدفرجة رفعه الله بها درجة “যে ব্যক্তি নামাযের কাতার ফাঁক স্থান পূরণ করে, আল্লাহ তার মর্যাদা বৃদ্ধি করেন।” আহমদ, ইবনে হাব্বান, হাকিম ও অন্যান্য মুহাদ্দিসগণ এই রেওয়ায়েত বর্ণনা করেছেন। মোটকথা কাতার মিলোনোর ব্যাপারে বিভিন্ন হাদিসে জোর তাকীদ দেওয়া হয়েছে এবং অবহেলা করলে কঠোর শাস্তির কথা বর্ণিত হয়েছে। হাকিম হযরত ইবনে ওমর (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, যে ব্যক্তি কাতার কাটবে, আল্লাহ তাকে কাটবেন। খলীফা চতুষ্টয় তাঁদের খিলাফত আমলে এর উপর বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করতেন। হযরত আলী এবং হযরত ওসমান (رضي الله عنه) স্বয়ং এর তত্ত্বাবধান করতেন।

পোষ্টটি ভালো লেগে থাকলে আপনার মূল্যবান মতামত জানান প্লিজ!

Leave a Comment