রাসুলুল্লাহ (সা.) চতুর্থ আসমানে নুরের তারকা হিসেবে বিদ্যমান ছিলেন – হাদিসটির পর্যালোচনা :-

রাসুলুল্লাহ (সা.) চতুর্থ আসমানে নুরের তারকা হিসেবে বিদ্যমান ছিলেন – হাদিসটির পর্যালোচনা :- লেখক ও সংকলন : মাসুম বিল্লাহ সানি (প্রমানিত হাদিসকে জাল বানানোর স্বরুপ উন্মোচন থেকে গৃহীত) সুরা তাওবার … Read More

উমর (রা:)ইসলাম গ্রহণের ঘটনা নিয়ে জালীয়াতী করেছেন আহলে হাদীস শায়ক আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসূফ

আসসলামু আলাইকুম ওয়া রাহমতুল্লাহি ওবারাকাতুহ শরু করছি পরম করুণাময় সেই প্রেমময় জাল্লে জালালু আহাদময় অসীমদয়ালু আল্লাহ সুবাহানু তাআলা ও তার পেয়ারে নূরময় হাবীবশাফেয়ীন মুজনেবিন রাহমাতালাল্লিল আলামিন আহমদ মোস্তফা মুহাম্মদ মোস্তফা (সা:) উনার উপর দুরুদ পেশ করে এবং আমার দাদাহুজুর আক্তার উদ্দিন শাহ ও আমারমূর্শীদ কেবলা দয়ালমোখলেছ সাই এর সরণে…  (প্রসঙ্গ উমর(রা:)ইসলাম গ্রহণের ঘটনাটি নাকি মিথ্যা বানোয়াট বলে বক্তব্য প্রদান করেছেন আহলেহাদীসের শায়খ তার জবাবে এই পোষ্ট) বিশ্ব মুসলিম আজ বৃটিশগুপ্তচর আব্দুল ওহাবনজদীর বংশধরদের কাছে জিম্মি তারা যেমনসাধারণ মুসলিমকে ইসলামের দোহাই দিয়ে জিম্মি করে রেখেছে ঠিক তেমনিতারা পরিকল্পিতভাবে বিভিন্ন সময়েইসলামে বিভিন্ন ধরনেরফ্যাতনা ছড়াচ্ছে যা বর্তমান সাধারণ মুসলিমদের জন্য খুবই ভয়াভহ.বর্তমান যুব সমাজতাদের লেকচার দেখেদিন দিন পূর্ববর্তী ফকিহগণ ইমামগণ এমনকিসাহাবীদের প্রতি অনীহাহয়ে পড়ছে যার ফলে সাধারণ মুসলিম তাদের চক্রান্তের শিকার হয়ে ইসলামের সঠিকপথ থেকে সড়ে গিয়ে জাহান্নামের দিকে ধাবিত হচ্ছে.তারাসরলপ্রাণ মুসলিমদেরকে সহীহ হাদীসের কথা বলে হাদীসের নামে জালীয়াতী করে মানুষের ঈমানকে ধবংস করছে তেমনিএকটি ঈমান বিদ্বেষী বক্তব্য প্রদান করেছেন আহলে বর্তমান সুপরিচিত শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসূফ উনারএই বক্তব্যর ভিডিও লিংক দিয়েছি আপনারা দেখতে পারবেন আশা করি ওনি এই বক্তব্য বলেছেন হযরতউমর (রা:)যখন ইসলাম গ্রহণ করেনতখন একটি ঘটনাসংঘটিত হয়েছিলো সেই ঘঠনা বূখারী শরীফসহ অসংখ্য সহীহসনদে হাদীসে এবং সীরাত গ্রন্থগুলিতে বর্ণিত হয়েছে কিন্তু আফসোসের বিষয় সেই শায়খএই ঘটনাটিকে ভিত্তিহীন এবং কিচ্ছা কাহীনী বলে সম্বোধণ করেছেন যা রাসূল (দ:)ওনারপ্রাণ প্রিয় সাহাবী হযরত উমর (রা:)প্রতি এক মিথ্যাচার যা মুসলিম বাসীরজন্য এক ফ্যাতনা তৈরী করেছে আমি অধম বূখারী শরীফসহ আরো সহীহকয়েকটি রেওয়াত এ বর্ণনা করব এখানেআপনারাই বিচার করবেনআশা করি….উমর(রা:)ইসলামের গ্রহণের ঘটনাটির হাদীস…. উমর (রা:) মুহাম্মদ (সা) কে হত্যার উদ্দেশ্যে বের হয়েছিলেন। পথিমধ্যে তার বন্ধু নাইম বিন আবদুল্লাহর সাথে দেখাহয়। নাইম গোপনেমুসলিম হয়েছিলেন তবে উমর তা জানতেন না। উমর তাকেবলেন যে তিনিমুহাম্মদ (সা) কে হত্যার উদ্দেশ্যে যাচ্ছেন। এসময়উমর তার বোন ও ভগ্নিপতির ইসলাম গ্রহণের বিষয়ে জানতেপারেন।[১৪] এ সংবাদে রাগান্বিত হয়ে উমর তার বোনেরবাড়ির দিকে যাত্রা করেন। বাইরে থেকেতিনি কুরআন তিলাওয়াতের আওয়াজ শুনতে পান। এসময় খাব্বাব বিন আরাত তাদের সুরাতাহা বিষয়ে পাঠ দিচ্ছিলেন। [১৫] উমর ঘরে প্রবেশ করলেতারা পান্ডুলিপিটি লুকিয়ে ফেলেন। কিন্তু উমর তাদেরজিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে একপর্যায়ে তাদের উপর হাত তোলেন। এরপরবোনের বক্তব্যে তার মনে পরিবর্তন আসলে তিনি স্নেহপূর্ণভাবে পান্ডুলিপিটি দেখতে চান। কিন্তু তার বোন তাকে পবিত্র হওয়ার জন্য গোসলকরতে বলেন এবং বলেন যে এরপরইতিনি তা দেখতেপারবেন।[১৬] উমর গোসল করে পবিত্র হয়ে সুরা তাহারআয়াতগুলো পাঠ করেন। এতে তার মন ইসলামের দিকে ধাবিতহয়। এরপর তিনিমুহাম্মদ (সা) এর কাছে গিয়ে ইসলামগ্রহণ করেন। পাঠকগণ হাদীসের ঘটনাটি অনেক দীর্ঘহওয়ায় আমি আমারমত করে সংক্ষেপে প্রকাশ করলাম তবে মূল ভাবটি ঠিক রাখতে আশাকরি ভুল করিনি তারপরে ও যদি ভূল হয়ে যায় ক্ষমার চোখেদেখবেন.এই ঘটনাটির আরো দলিল পেশ করলাম আপনার চাইলেআমি এগুলির ছবি দিতে বাধ্য আছি আপনাদের কাছে দলিলগুলো–বুখারী শরীফ-হামেদীয়া প্রকাশনী-৫ম খন্ড-১২৯-১৩০ পৃ:.সীরাত ইবনেহিশাম-ইসলামিক ফা:-১মখন্ড-৩০৩-৩০৫ পৃ:.ইসলামের ইতিহাস-ইসলামিক ফা:-১মখন্ড-১০৫ পৃ:.সীরাতে মোস্তফা-ইসলামিক ফা:-১মখন্ড-২২৬ পৃ:..প্রিয় পাঠকগণ আপনারাই এই দলিলগুলো দেখে এই পোষ্টি টি শেয়ার করে আহলেহাদীস নামক এই ভন্ড শায়খের মুখোশ উন্মোচন করেন..প্রচারে-মোখলেছিয়া সূন্নী খানকাশরীফ।

উমর (রা:)ইসলাম গ্রহণের ঘটনা নিয়ে জালীয়াতী করেছেন আহলে হাদীস শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসূফ :-

আহলে হাদিসের ধোঁকাবাজির জবাব : ওমর (রা) এর ইসলাম গ্রহনের কাহিনী নাকি ভুয়া?  (প্রসঙ্গ উমর (রা:)ইসলাম গ্রহণের ঘটনাটি নাকি মিথ্যা … Read More

হাত উঠানো ও হাত বাধার পদ্ধতি-পর্ব-১

হাত উঠানো ও হাত বাধার পদ্ধতি মুফতি লুৎফুর রহমান কাসিমী তাকবীরেতাহরীমার সময় হাত উঠানোর পদ্ধতি হাদিস-১  إذا صلى كبر ورفع يديه তিনি (সঃ) যখন নামাজ পড়তেন, তখন তাকবীর দিতেন এবং হাত উঠাতেন…. বুখারী-৭৩৭ হাদিস-২ كان رسول الله صلى الله عليه وسلم إذا قام إلى الصلاة استقبل القبلة ورفع يديه وقال الله أكبر তিনি (স) যখন নামাযে দাড়াতেন তখন কিব্লামুখী হয়ে হাত উঠাতেন এবং আল্লাহ আকবর বলতেন। সুনান ইবনু মাজাহ- ৮০৩ হাদিস-৩ كَانَ يَرْفَعُ يَدَيْهِ حَذْوَ مَنْكِبَيْهِإِذَا افْتَتَحَ الصَّلاةَ তিনি (স) যখন নামাজ শুরু করতেন তখন কাধ পর্যন্ত দু’হাত উঠাতেন…… বুখারী-৭৩৫ হাদিস-৪ قام إلى الصلاة رفع يديه حتى كانتا بحيال منكبيهوحاذى بإبهاميه أذنيه ثم كبر তিনি (স)যখন নামাজ পড়তেন তখন হাত দু’টি  কাঁদের উপরে উঠাতেন এবং বদ্ধাংগুলি কান পর্যন্ত পোছাতেন.. আবু দাউদ-৬২১ হাদিস-৫ … Read More

হাত উঠানো ও হাত বাধার পদ্ধতি-পর্ব-2

হাত কোথায় রাখবেন? ১। নাভীর নিচে ২। নাভীর উপরে ৩। বুকের উপর (দুর্বল) নাভীর নীচে হাত বাধার দলিল হাদিস-১ عن علي رضي الله عنه قال  إن من السنة في الصلاة وضعَ الكَفِّ على الكف تحت السُّرَّة নিশ্চয় নামাজের মধ্যে সুন্নাত হল নাভির নীচে কব্জির উপর কব্জি রাখা।  আবু দাউদ-১/২০, দারকুতনী-১০৭, বায়হাকী-২/৩১, আহমাদ; ফিমাসাইল ইবনু আব্দুল্লাহ-১/১১০ হাদিস-২ عن علي رضي الله عنه قال من سنة الصلوت وضع اليمين علي الشمال تحت السرة নামাজের মধ্যে সুন্নাত হল নাভির নীচে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখা।  মুসনাদ আহমাদ ১/১১০, দা্নকুত্নী-১/২৮৬, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাকী-২/৩১, মুছান্নাফ ইবনু আবি শায়বাহ-১/৩৯১ হাদিস-৩ عن وايل بن حجر عن ابيه قال رايت النبي صلي الله عليه وسلم وضع يمينه علي شماله في الصلوت تحت سرته ওয়াইল ইবনু হুজর  (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন; আমি দেখেছি মহানবী (স) নামাজের মধ্যে নাভীর নীচে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখলেন।   মুছান্নাফ ইবনু আবি শায়বাহ-৩৯৫৯ ১ম/২৯০পষ্টা এই হাদিসের সকল বর্ণনাকারী ‘সিকাহ’-বিশস্ত। ১। তিরমিজী শরিফের ভাষ্যকার আবুত তায়্যিব সিন্দি (র) বলেছেন, এই হাদিস ‘সনদ’ ও মতনের দিক দিয়ে ছহীহ। তাই এ হাদিস দলিল হিসেবে অবশ্যি গ্রহণযোগ্য। ২। শায়খ আবিদ সিন্দি (র) … Read More