স্মরণ….মুসলিম উম্মাহ যাঁর কাছে ঋণী : উম্মুল মুমিনিন হযরত সাইয়্যিদা খাদিজাতুল কুবরা (র.)

ড. এ. এস. এম. ইউসুফ জিলানী …………………………………………… উম্মুল মুমিনিন হযরত খাদিজা (রাদিয়াল্লাহু আনহা) প্রিয় নবী রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম … Read More

হযরত খাজা গরীব নেওয়াজ মঈনুদ্দিন চিশতী আজমীরী (রঃ)

হযরত খাজা গরীব নেওয়াজ মঈনুদ্দিন চিশতী আজমীরী (রঃ) হুযুরপাক নুরে মুজাসসাম রাসুলুল্লাহ হাবিবুল্লাহ  হযরত মুহম্মদ মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর … Read More

আত্মহত্যা মহাপাপ যা জাহান্নামে নিয়ে যাওয়ার জন্য যথেষ্ট :-

শরীয়তের দৃষ্টিতে আত্মহত্যা ★★★ পবিত্র কুরআন থেকে : পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ﴿ كُلُّ نَفۡسٖ ذَآئِقَةُ ٱلۡمَوۡتِۖ ثُمَّ إِلَيۡنَا تُرۡجَعُونَ … Read More

ইসলাম ধর্ম কি..?

ইসলাম ধর্ম কি..?আল্লাহর নিকট মনোনীত একমাত্র ধর্ম হলো-ইসলামইসলাম বলতে আমরা সাধরণরা কি বুঝি কোরান ও হাদীস তাই না পাঠকগণআসলে এর … Read More

(প্রসঙ্গ রাসূল (সা:)ওনার রওযা শরীফ যিয়ারত এবং ওলি আওলিয়াদের রওযা যিয়ারতের নিয়ম)

আসসলামু আলাইকুম ওয়া রাহমতুল্লাহি ওবারাকাতুহ শরু করছি পরম করুণাময় সেই প্রেমময় জাল্লে জালালু আহাদময় অসীমদয়ালু আল্লাহ সুবাহানু তাআলা ও তার পেয়ারে নূরময় হাবীবশাফেয়ীন মুজনেবিন রাহমাতালাল্লিল আলামিন আহমদ মোস্তফা মুহাম্মদ মোস্তফা (সা:) উনার উপর দুরুদ পেশ করে এবং আমার দাদাহুজুর আক্তার উদ্দিন শাহ ও আমারমূর্শীদ কেবলা দয়ালমোখলেছ সাই এর সরণে… (প্রসঙ্গ রাসূল (সা:)ওনার রওযা শরীফযিয়ারত এবং ওলি আওলিয়াদের রওযা যিয়ারতের নিয়ম)আমি অধম ফতোয়া আলমগীরে থেকে দলিল পেশ করছি কিভাবে রাসূল (সা:)ওনার এবং ওনার আওলাদ এবং ওলী আওলিয়াগণের রওযা যিয়ারত করবেন প্রথমে একটি হাদীশ পেশ করছি-রওজা জিয়ারতের ফজিলত: – অনুবাদ-হযরত ইবনে ওমর রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-যে ব্যক্তি আমার কবর যিয়ারত করল, তার জন্য আমার শাফায়াত ওয়াজিব হয়ে গেল। {সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১৯৪, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-১০০৫৩, মুসনাদে তায়ালিসী, হাদীস নং-৬৫, সুনানে ইবনে মাজা, হাদীস নং-৩১১২, শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং-৪১৫৩)সবচেয়ে বড় দলিল হলো এই হাদীসটি রাসূল (সা:) ওনার রওযা শরীফের দরজার উপরে লিখা আছে-সুবাহানাল্লাহ.আবার এখানে আরেকটু বলছি সবার পক্ষেতো যিয়ারত করা সম্ভব না তাই যাদের জন্য মদীনায় যাওয়া সম্ভব তাদের জন্য যিয়ারত করা ওয়াজীব এবং তারা অন্য কারো সালাম রাসূল (সা:)ওনার দরবারে পৌছাতে পারেন.প্রথমে যারা হজ্জ করতে যান হ্জ্জ করার সাথে সাথে রওযা যিয়ারত করা এই নিয়তটি করে নিতে হবে কারণ আপনি হজ্জ করলেন আর রাসূল (সা:)ওনার রওযা যিয়ারত করলেন না এটা হবে না কারণ হাদীসে আছে যে ব্যক্তি হজ্জ করলো অতচ আমার রওযা যিয়ারত করলো না সে যেন আমার উপর জুলুম করলো তাই সাবধান রাসূল (সা:)কে কষ্ট দিলেই সব আমল বিফলে যাবে.তারপর সম্ভব হলে পায়ে হেটে মদীনায় প্রবেশ করবেন কারণ এতে মদীনার প্রতি বেশী আদব এবং অধিক সম্মান প্রর্দশন করা হয়-সুবাহানাল্লাহ আর এটা খুবই উত্তম তারপর মদীনায় প্রবেশ করে ডান পা দিয়ে মসজিদে প্রবেশ করবেন … Read More

(প্রসঙ্গ মাজার শরীফ বা কবর জিয়ারত এর নিয়ম)

আসসলামু আলাইকুম ওয়া রাহমতুল্লাহি ওবারাকাতুহ শরু করছি পরম করুণাময় সেই প্রেমময় জাল্লে জালালু আহাদময় অসীমদয়ালু আল্লাহ সুবাহানু তাআলা ও তার পেয়ারে নূরময় হাবীবশাফেয়ীন মুজনেবিন রাহমাতালাল্লিল আলামিন আহমদ মোস্তফা মুহাম্মদ মোস্তফা (সা:) উনার উপর দুরুদ পেশ করে এবং আমার দাদাহুজুর আক্তার উদ্দিন শাহ ও আমারমূর্শীদ কেবলা দয়ালমোখলেছ সাই এর সরণে… (প্রসঙ্গ মাজার শরীফবা কবর জিয়ারত এর নিয়ম) আমাদের দেশে কিছু দল আছে যারা মাযারশরীফ যিয়ারত করাকেপুজা বলে অ্যখ্যায়িত করে যদি মাযারওয়ালারা আজকেইসলাম না আনত তাহলে কি করতেনভাইযান যারা মাযারবিরোধী একটু জবাবদিবেন কথায় আছে বেইমান যেখানে খায় সেখানে আবার থু থু মারে যা আজ কালকার বেইমানেরা করে যাচ্ছে আর বেইমানীর শাস্তি কি তা সবাই জানেন তাই এখেনা সময় আছে সাবধান হইন ভাইযান কারন নিজের পাপেরবোঝা নিজেরী বহন করতে হবে অন্যকেই বহন করবেনা তাই অহেতুক কথা বলা থেকে বিরতথাকি আল্লাহ আমিনএখন আসুন মুল আলোচনায় আসি কবর জিয়ারত ও মাজারশরীফ জিয়ারতের নিয়ম। জিয়ারত করতে হলে বাধ্যতামূলক অজু করতেহবে তাই অজু করে নিবেন, তারপরকবরে বা মাজারের অলির সামনে যেয়েসালাম দিবেন (আসসালামু আলাইকুম ইয়া আহলালকুবুরি মিনাল মুসলিমিনা ওয়াল মুসলিমাতি ওয়াল মু’মিনিনা ওয়ালমু’মিনাত আনতুমলানা ছাওফুও ওয়া নাহনু লাকুম তাবাউন ইন্না ইনশাআল্লাহ হা বিকুম লা হিক্কুন।) এরপর নিন্মোক্ত সুরা-দরুদ পাঠ করবেন। ☞ তওবা শরীর১১ বার পাট করবেন -(আস্তাগফিরুল্লাহ ইন্নাল্লাহা গাফুরুর রাহিম)। ☞ দরুদ শরীফ১১ বার পাট করবেন – (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নিম্নে আর যদি অফুরন্ত সময় থাকেতাহলে দূরুদে তুনাজ্জিনা শরীফ (আল্লাহুম্মা সাল্লিআলা সায়্যিদিনা মুহাম্মাদিন সালাতান তুনাজ্জিনা বিহামিন যামি’য়্যিল আহ’ওয়ালি ওয়াল আফাত, ওয়া তাক্’দিলানা বিহাযামি’য়্যাল হাজাত, ওয়া তুতাহ্’হিরুনা বিহামিনন্ যামি’য়্যিছ ছায়্যিয়াত, ওয়াতার ফা-উনা বিহা ইন্দা কাআ’লাদ দারাজাত, ওয়া তুবাল্লিগুনা বিহা আক্বসাল গাইয়াত মিন যামি’য়্যিল খাইরাতি ফিল হায়াতি ওয়া বা’য়দাল মামাতি ইন্নাকা’য়ালা কুল্লিশাইয়িন ক্বাদীর।) পাট করবেন। ☞ সুরা ফাতেহা ৭ বার পাট করবেন। ☞ সুরা ফালাক৩ বার পাট করবেন। ☞ সুরা ইখলাস৩ বার পাট করবেন। ☞ সুরা নাস ৩ বার পাট করবেন। ☞ আয়াতুল কুরসী৩ বার পাট করবেন – আয়াতুল কুরছি (আউজুবিল্লাহ্ হিমিনাশ সাইতোয়ানির রাজিম, বিসমিল্লাহির রাহমানীর রাহিম, আল্লাহু লা ইলাহাইল্লা হুয়াল হাইয়ূল কাইয়ূম লা তা’খুজুহু সিনাতু ওয়ালানাহুম, লাহু মা ফিছ ছামাওয়াতি ওয়ামা ফিল আর্দ্, মাঞ্জাল্লাজি ইয়াশফাউ ইন্দাহু ইল্লা বি ইজনিহ্, ইয়ায়লামু মা বাইনা আইদিহিম ওয়ামাখালফাহুম ওয়ালা ইয়ুহিতুনা বি শাইয়িম্ম মিন ই’ল্মিহি ইল্লাবিমা শা’আ, ওয়াসিয়্যা কুরসিয়্যু হুচ্ছামাওয়াতি ওয়াল্ আর্দ্র, ওয়ালা ইয়াউদুহু হিফজুহুমা ওয়াহুয়াল আলিয়্যুল আজীম।) ☞ মুনাজাত করবেন(আলাহুম্মাগফির্লি হায়্যিনা ও মায়্যিতিনা ওয়া শা হিদিনা ওয়া গা-ইবিনা ওয়া সাগিরিনা ওয়া কাবিরিনা ওয়া যাকারিনা ওয়া উনসানাহ, আল্লাহ্ হুম্মা মান আহইয়াই তাহু মিন্না ফা আহ-ই-আলাল ইসলাম ওয়ামান তাওয়াফাফাইতাহু মিন্না ফাতাওয়াফফা হু আলালইমান) এছাড়া আরোওযতো দুয়া আপনিজানেন আরবি পড়বেনএবং সর্বপ্রথম সওয়াবের সানিপৌছাবেন দয়াল নবি মায়ার নবী নুরেমুজাসসাম রাসূলুল্লাহ হাবিবুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রওজাপাকে তারপর সকলেরকবরে। আমিন। কেউ যদি মনে রাখতেনা পারেন তাহলেযা পারেন তা পাঠ করে কবর বাসীর জন্য বকসিয়ে দিবেন। মনে রাখবেন কবরবাসী আপনার দোয়ারভিখারী-আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিকদান করুক-আমিন-প্রচারে-মোখলেছিয়া সূন্নী খানকা শরীফ

(প্রসঙ্গ মহিলা পুরুষ উভয়েই রওযা যিয়ারত করতে পারবেন)

আসসলামু আলাইকুম ওয়া রাহমতুল্লাহি ওবারাকাতুহ শরু করছি পরম করুণাময় সেই প্রেমময় জাল্লে জালালু আহাদময় অসীমদয়ালু আল্লাহ সুবাহানু তাআলা ও তার পেয়ারে নূরময় হাবীবশাফেয়ীন মুজনেবিন রাহমাতালাল্লিল আলামিন আহমদ মোস্তফা মুহাম্মদ মোস্তফা (সা:) উনার উপর দুরুদ পেশ করে এবং আমার দাদাহুজুর আক্তার উদ্দিন শাহ ও আমারমূর্শীদ কেবলা দয়ালমোখলেছ সাই এর সরণে…  (প্রসঙ্গ মহিলাপুরুষ উভয়েই রওযাযিয়ারত করতে পারবেন) নিয়ত করে মাযার শরীফযিয়ারত করা খাস সূন্নতের অর্ন্তভুক্ত.কিন্তু বর্তমানে আমাদের দেশেকিছু বেখুব আছে যারা এই যিয়ারত করাটাকে হিন্দুদের পূজার সাথে তুলনা করে আর করবেই না বা কেন শয়তানের কাজতো শুধু ভাল কাজের মধ্যে শয়তানী করে সেই কাজ থেকে মানুষকে বিরতরাখা.কিন্তু যারাবুঝে ও না বুঝে এই ধরনেরকাজ করেন এবং যারা টেলিভিশনে বসে ফতোয়া দেন যে এগুলি মাজাপু পুজাবা কবর পুজাশির্ক আমি বলব আপনারাই হলেন মুলতশির্ক কারী এবং কোরান হাদীস বিরোধী কোরান হাদীসে কোথাও আছে কি যে রওযা বা মাজারবা কবর যেয়ারত করা যাবে না পারলে একটি মাত্রহাদীস দেখান তাহলেআজীবেনর জন্য মেনেনিব আপনাদের ফতোয়া কিন্তু আপনারা যে ভন্ড তা আমি প্রকাশ করছি এই হাদীস গুলির মাধ্যমে দেখে নিন রওযাশরীফ বা মাজারশরীফ বা কবর যিয়ারত করা যায়েয- সহীহ হাদীস শরীফের মধ্যেএরশাদ হয়েছে– ০১. হযরত ইবনে ওমর রদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্নিত, হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনি এরশাদকরেছেন, যে ব্যাক্তি আমার কবর ( রওজাশরীফ) যিয়ারত করলোতার জন্য আমারশাফায়াত ওয়াজিব হয়েগেল -“দলীল– √ জামে ছগীর ১৭১ পৃষ্ঠা √ শিফাউস সিকাম ২ √ ওফাউল ওফা ৩৯৪ পৃষ্ঠা ০২. হযরত বুরায়দা রদ্বিয়াল্লাহু আনহুথেকে বর্নিত, হুজুরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদকরেছেন, আমি তোমাদের কবর যিয়ারত করতেনিষেধ করেছিলাম, এখন তোমরা তা করতেপারো -দলীল- √ মুসলিম শরীফ √ মিশকাত শরীফ ১৬৭০( বাংলা অনুবাদ, সুবিধার জন্য হাদীস নম্বরবাংলা অনুবাদ কিতাবথেকে দেয়া হলো যাতে সবাই সহজেইখুজে পায় ) ০৩. হযরত ইবনে মাসুদরদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্নিত, নিশ্চয়ই হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদকরেছেন, আমি তোমাদের কবর যিয়ারত করতেনিষেধ করেছিলাম , এখন তোমরা তা করতেপারো | কেননা উহা দুনিয়ার আসক্তি কমায়এবং আখিরাতকে স্মরন করায় -দলীল- √ ইবনে মাজাহ √ মিশকাত শরীফ ১৬৭৭ 04.হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুবলেন, একদিন নবী করিম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মদীনাশরীফের কিছু কবরেরনিকট গেলেন অতঃপরতাদের দিকে মুখ ফিরিয়ে বললেন, সালামহোক তোমাদের প্রতিহে কবরবাসী !”দলীল- √ তিরমীযি শরীফ √ মিশকাত শরীফ ১৬৭৩ 05.হাদীস শরীফে আরো এরশাদ হয়েছে– হযরত ইবনে নোমান রদ্বিয়াল্লাহু আনহুবর্ননা করেন, হুজুরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যাক্তি প্রত্যেক জুমুয়ার দিন নিজ পিতা-মাতা অথবা তাদেরমধ্যে একজনের কবর যিয়ারত করবে তাকেমাফ করে দেয়াহবে -দলীল– … Read More

রাসূল (দ:)জীবদ্দশা থেকেই হাদীস লিপিবদ্ধ করা হয়

মসজিদে নববীকে কেন্দ্র করে স্বয়ং নবী করীম (সঃ)-এর জীবদ্দশায় যে শিক্ষায়তন গড়ে উঠেছিল সেখানে একদল বিশিষ্ট সাহাবী ( আহলুস সুফফা) … Read More

প্রসঙ্গ ইমামে আযম ১ম খলীফা হযরত আবু বক্কর (রা:) থেকে হাদীস বর্ণনার সনদ

আসসলামু আলাইকুম ওয়া রাহমতুল্লাহি ওবারাকাতুহ শরু করছি পরম করুণাময় সেই প্রেমময় জাল্লে জালালু আহাদময় অসীমদয়ালু আল্লাহ সুবাহানু তাআলা ও তার পেয়ারে নূরময় হাবীবশাফেয়ীন মুজনেবিন রাহমাতালাল্লিল আলামিন আহমদ মোস্তফা মুহাম্মদ মোস্তফা (সা:) উনার উপর দুরুদ পেশ করে এবং আমার দাদাহুজুর আক্তার উদ্দিন শাহ ও আমারমূর্শীদ কেবলা দয়ালমোখলেছ সাই এর সরণে…  (প্রসঙ্গ ইমামে আযম ১ম খলীফাহযরত আবু বক্কর(রা:)থেকে হাদীসবর্ণনার সনদ) ইমামে আযম সরাসরি কিছুসাহাবার সাথে সাক্ষাত লাভ ও তাদেরথেকে হাদীস বর্ণনা করায় তাবেয়ীর মর্যাদা লাভ করেছেন যা বাকী ৩ ইমামের সৌভাগ্য হয়নি.তাছাড়া তিনি ১ম সারিরতাবেঈগণদের সূত্রে খোলাফায়ে রাশেদীন ও অন্যান্য সাহাবায়ে কেরাম থেকেহাদীস ইতিহাস রচনাকরে গিয়েছেন যা সংক্ষিপ্তাকারে তুলেধরলাম আপনাদের সামেন ভূল ত্রুটি হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন. হযরত আবু বক্কর (রা:)পর্যন্ত ২টি ভিন্নসনদ :- ইমামে আযম হযরত আবু বক্করসিদ্দিক (রা:)ওনারনাতি হযরত কাসেমইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবী বকর (রা:)ও ইমাম মাইমুন ইবনে মেহরানের শিষ্য ছিলেন.তাদের সূত্রে তিনি হাদীসশাস্ত্রে হযরত আবু বক্কর সিদ্দীক (রা:)উত্তরাথিকার হয়েছেন সেই নকশার সনদ ছবি আকারে ও লিখেপ্রকাশ করলাম- ১ম খলীফা ১ম পদ্ধতি:- হযরত আবু বক্কর সিদ্দীক (রা:)+হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা:)+কাসেমবিন মুহাম্মদ বিন আবু বক্কর+ইমামেআযম আবু হানিফা (র:) ১ম খলীফা ২য় পদ্ধিত:-হযরত আবু বক্করসিদ্দীক +আব্দুর রহমানবিন আবু বক্কর+মাইমুন ইবনে মেহরান+ইমামে আযম আবু হানিফা (র:) ১ম পদ্ধতির তাহকীক বা যাচাই :-হযরত কাশেম ইবনে মুহাম্মদ (ওফাত-১০৮হি:)সরাসরি তার ফুফু উম্মুল মুমিনীন হযরত মা আয়শাসিদ্দীকা (রা:) থেকেবর্ণনা করেন এবং ইমামে আযম তার থেকে বর্ণনা করেন.এভাবেই ইমামে আযম একই সময়ে প্রিয়রাসূল ও হযরতআবু বক্কর সিদ্দীকের পারিবারিক জ্ঞ্যনের উত্তরাথিকারী হয়ে গেছেন.ইমাম ইবনেদাউদ বলেন, আমি ইমাম আবু হানিফা থেকে জিজ্ঞেস করেছিআপনি কোন প্রখ্যাত ইমামের শিষ্যত্ব প্রহণ করেছেন? তিনি বলেন-কাসেম,সালেম.তাউসও অন্যান্য ইমামগণের থেকে. ২য় পদ্ধতির তাহকীক বা যাচাই :-ইমাম আইয়্যুব মাইমুন ইবনে মেহরানকে (ওফাত-১১৭ হি:)জযীরার নির্ভরযোগ্য হাদীসের হাফেজদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়.তিনি সরাসরি হযরতআবু বক্কর সিদ্দীকের সন্তান হযরত আব্দুর রহমান থেকে বর্ণনা করেন এবং ইমামেআযম তার থেকেহাদীস বর্ণনা করেন. … Read More