📌মুহাম্মদ নূরুল ইসলাম জেরান | এন এস টেলিকম, ফৌজদারহাট, সীতাকুণ্ড
🖋উত্তরঃ মাসিক তরজুমানের ফতােয়ায়ে আলমগীরী ও রদুল মুহতারের বরাত দিয়ে বর্ণিত মাসআলা এবং মাসিক আল-মুবিনের সগীরীর বরাত দিয়ে বর্ণিত মাসআলার মাঝে কোন বৈপরিত্য নেই; বরং উভয় বর্ণনাই শুদ্ধ। বরং মাসিক তরজুমানে বর্ণিত মাসআলার উপর আমল করাটা মুস্তাহাব তথা উত্তম হওয়ার প্রতি ইঙ্গিত বহন করে। কেননা, রমজান মাসে তারাবীহ ও বিতরের জামাতের হুকুম এশার ফরজ নামায জামাআতে পড়া-না পড়ার উপরই নির্ভরশীল। তাই কেউ কেউ এশার ফরজ নামায জামাতে আদায় না করলে তার জন্য তারাবীহ ও বিতর জমাতে পড়া আবশ্যক নয় মর্মে মত প্রকাশ করেছেন। আর যদি কেউ এশার ফরজ নামায জামাতে আদায় না করে তারাবীহ ও বিতর জামাআতে পড়তে চায়, তাহলে পড়া যাবে মর্মে মত প্রকাশ করেছেন। উভয় বর্ণনায় আমল করা যাবে, অসুবিধা নাই।