১. জ্ঞান ও বুদ্ধিমত্তা যত বাড়বে , বক্তব্য তত কমবে ।
২. মানুষের প্রতিটি নিঃশ্বাস মৃত্যুর পদক্ষেপ মাত্র ।
৩. আমি তোমাদেরকে পাচটি বিষয় বলে দিচ্ছি, যদি তোমরা উটে চড়ে দ্রুত তা খুজে নাও তবে এর সুফল পাবে :
-আল্লাহ ছাড়া আর কিছুতে আশা স্হাপন না করা।
– নিজের পাপ ছাড়া আর কোন কিছুকে ভয় না করা।
– যা নিজে জানো না সে বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হলে ‘আমি জানি না’ বলতে লজ্জাবোধ না করা।
– যা নিজে জানো না তা অন্যের কাছ থেকে শিক্ষা করতে লজ্জা না করা।
– এবং ধৈর্য্য ধারণ করতে অভ্যাস করা , কারণ দেহের জন্য মাথা যেরূপ ঈমানের জন্য ধৈর্য্য তদ্রুপ ।
৪. আল্লাহর শাস্তি থেকে রক্ষা পাবার দুটি উপায় ছিল- একটি তুলে নেয়া হয়েছে অপরটি তোমাদের সম্মুখে রয়েছে । সুতরাং যেটা তোমাদের সম্মুখে রয়েছে তা তোমাদের মানতে হবে । রক্ষা পাবার যে উপায়টি তুলে নেয়া হয়েছে তা হলো আল্লাহর রাসূল (ﷺ) এবং যেটি এখনো আছে তা হলো ক্ষমা প্রার্থনা করা ।
৫. ইসলামের যথার্থ ফেকাহবিদ সে যে আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ করে না, আল্লাহর দয়ার প্রতি হতাশ করে না এবং আল্লাহর শাস্তি থেকে নিরাপদ বলে মনে করিয়ে দেয় না ।
৬. হীনতম জ্ঞান জিহ্বায় থাকে এবং উচ্চমানের জ্ঞান কর্মের মাঝে প্রকাশ পায় ।
সূত্র: নাহজ আল-বালাঘা , হযরত আলী (রা.)