আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আজ থেকে প্রায় ১৫ শত” বছর আগে নাজিল হয়েছিল আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর উপর যে কিতাব, সেই কিতাবের নাম হলো আল কুরআন, যে কিতাব মহান আল্লাহতালা সারা জাহানের মানুষের জন্য হেদায়েত স্বরূপ প্রেরণ করেছে। যুগে যুগে অনেক কিছু বদলে গেছে কিন্তু কুরআনের একটি আয়াত কেউ কোনদিন বদলাতে পারেনি, এমনকি কখনো পারবেনা, মহান আল্লাহতালা এই চিরন্তর বাণীগুলি রয়ে যাবে আমাদের মাঝে। মানুষকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য রয়ে যাবে এই চিরন্তর বাণী গুলি। আজকে আমরা এই আর্টিকেলে মহাগ্রন্থ আল কুরআন থেকে সংগ্রহ করেছি কিছু হেদায়েতের বাণী যেগুলি পড়ে আপনি অনেক কিছু শিখতে ও জানতে পারবেন।
কুরআনের শ্রেষ্ঠ বাণী গুলো
• এটা নিশ্চিত যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। – সূরা আল বাকারা, আয়াত: ৬
• আল্লাহ অত্যাচারীদের পছন্দ করেন না। -৩ (১৪০)
• অত্যাচারীদের জন্য আছে মর্মন্তুদ শাস্তি। ৯৪ (২২)
• আল্লাহর সঙ্গে শরিক করা হল সবচেয়ে বড় অত্যাচার। ২১ পারা
• পিতৃহীনদের প্রতি রূঢ় হয়ো না এবং সাহায্য প্রার্থীকে ভৎসনা করো না।-৯৩ : ৯-১০
• নিশ্চয় যারা পিতৃহীনদের সম্পদ গ্রাস করে তারা তাদের উদরে অগ্নি ভক্ষণ করে, তারা জ্বলন্ত আগুনে জ্বলবে।-৪ : ১০
• যারা অজ্ঞতাবশতঃ মন্দ কাজ করে, তারা পরে অনুতাপ (অর্থাৎ তওবা করলেও নিজেদের সংশোধন করলে তাদের জন্য তোমাদের প্রতিপালক অবশ্যই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। –১৬ (১১৯) ৬ (৫৪)
• ভোজন কর এবং পান কর, কিন্তু অপচয় করিও না। নিশ্চয়ই আল্লাহ অপচয়কারীকে ভালবাসেন না। – পারা ৮, সূরা আরাফ, রুকু ৩
• নিশ্চয় অপব্যয়ী ব্যক্তিগণ শয়তানের সহচর এবং শয়তান চিরদিন তাহার প্রভুর নিকট অকৃতজ্ঞ। -সূরা বনি ইস্রাইল, পারা ১৫, রুকু ৩, আয়াত ১৩-২৭
• দুর্ভোগ প্রত্যেকের যে পশ্চাতে ও সম্মুখে লোকের নিন্দা করে। -১০৪ : ১
• মন্দ কথার প্রচারণা আল্লাহ ভালবাসেন না। ৪ : ১৪৮
• তোমরা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করো না এবং একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না। -৪ : ১১
• তোমরা একে অপরের গোপনীয় বিষয় সন্ধান করো না। ৪৯ : ১২
• আর যদি কোন অপরাধ করে নিরপরাধ ব্যক্তির উপর দোষ চাপায়, সে আপন স্কন্ধে কুকর্মের ও পাপের বোঝা চাপায়। সূরা নিসা, ১৬ : ১২২
• অবৈধ যৌন-সংযোগের নিকটবর্তী হয়ো না, এটি অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচরণ। – ১৭:৩২
• বিশ্বাসীদের বল, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে এবং তাদের যৌন অঙ্গকে সাবধানে সংযত রাখে, এটিই তাদের জন্য উত্তম। ২৪ : ৩০
• বিশ্বাসী নারীদের বল, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে ও তাদের লজ্জাস্থান রক্ষা করে। ২৪ : ৩১
• নিশ্চয়ই আল্লাহ গর্বিত ও অভিমানীকে ভালোবাসেন না। -৫৪/৬/৩৬
• তাহারা কি তাহাদের উপরের দিকে আসমান দেখে না যে, আমি উহাকে কিরূপ নির্মাণ করিয়াছি এবং উহাকে সজ্জিত করিয়াছি এবং উহাতে কোন ছিদ্র পর্যন্ত নাই। -সূরা কাফ, ২৮ পারা, ৬ আয়াত
• হে বিশ্বাসীগণ নিজের আত্মাকে পাহারা দাও। যদি তুমি ন্যায়ের অনুসরণ কর, বিপথগামীরা তোমার কোন ক্ষতিই করতে পারিবে না। আল কোরআন
• তোমাদের হস্তদ্বয়কে ধ্বংসের পথে ফেলিও না অর্থাৎ আত্মহত্যা করিও না। -৪ : ২৯
• আত্মীয়-স্বজনকে তার প্রাপ্য দেবে। – ১৭:২৬
• জ্ঞাতি বন্ধন ছিন্ন করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের উপর তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখেন। ৪ : ১
• আর সন্তুষ্ট চিত্তে আল্লাহ এবং রসূলের আদেশ পালন কর, আশা করা যায় যে তোমরা অনুগৃহীত হইবে। -সূরা আল ইমরান -১৩২ : ১
• হে ঈমানদারগণ! আল্লাহতায়ালার আনুগত্য করো এবং রসূলের তাবেদারী করো, আর নিজেদের আমলসমূহকে বিনষ্ট করিও না। -সূরা মোহল, ২৬ পারা
• যাকে বিশ্বাস করা হয়, সে যেন আমানত প্রত্যর্পণ করে এবং তার প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করে। -২ : ২৮৩
• যারা আমানত ও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে, যারা সাক্ষ্যদানে অটল এবং নিজেদের নামাজে যত্নবান তারাই জান্নাতে (স্বর্গে) সম্মানিত হবে। ৭০: ৩২-৩৫
• নিশ্চয়ই আল্লাহ সুবিচারকদের ভালোবাসেন। – ৫/৪২, ৬৫/৮
• নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকিনদের ভালবাসেন। – ৩/৭৬, ৯/৪
• নিশ্চয়ই আল্লাহ বিনয়ী ও পরিচ্ছন্নদের ভালোবাসেন। – ২/২২২
• নিশ্চয়ই আল্লাহ পরিচ্ছন্ন (পবিত্র) দের ভালোবাসেন। – ৯/১০৮
• নিশ্চয়ই আল্লাহ সবুরকারীদের সাথে আছেন। ২/১৫৩, ২৪৯, ৮, ৪৬
• নিশ্চয়ই আল্লাহ সৎকর্মীদের সাথে আছেন। ২৯/৬৯
• আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ সকল গুনাহ মাফ করেন। আল কোরআন
• আল্লাহপাক ব্যতীত আর কে আছেন যে গুনাহ মাফ করেন? –আল কোরআন
• আর তিনি এমন দয়াবান যে, আপন বান্দাদের তওবা কবুল করেন এবং তাদের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেন। – আল কোরআন
• সত্যই আল্লাহপাক মানুষের প্রতি অত্যন্ত নম্র ও দয়াবান। – আল কোরআন
• আল্লাহপাক মুমিনদের প্রতি অতি মেহেরবান। – আল কোরআন
• ইহকালের ভোগ সামান্য, এবং যে সংযমী তার জন্য পরলোকই উত্তম। -৪ : ৭৪
• অতএব যারা পরকালের বিনিময়ে পার্থিব জীবন বিক্রয় করে তাদের আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা উচিত। ৪:৭৪
• যারা আল্লাহর পথে বাধা দেয় এবং তাতে দোষ-ত্রুটি অনুসন্ধান করে, তারাই পরকালকে অবিশ্বাস করে। – ৭:৪৫
• আল্লাহ ঈমানদারদের উপর বিশেষভাবে অত্যধিক দয়াবান ও ক্ষমাশীল। – আল কোরআন
• তোমরা ভীত হইও না, তোমরা চিন্তিত হইও না। তোমরা অবশ্যই জয়ী হইবে, যদি তোমরা আল্লাহর প্রতি দৃঢ় ঈমান রাখিতে পার। – আল কোরআন
• উপদেশ দাও; নিশ্চয়ই উপদেশ মুমিন লোকদের বিশেষ উপকার করিয়া থাকে। – সূরা যাকিয়াহ ২৭ পারা, ৩ রুকু
• শয়তান তোমাদিগকে অভাবের ভয় দেখাইবে এবং অসদুপায়ে উপার্জনের পরামর্শ দিবে। – সূরা বাকারা, রুকু ৩৭
• যে পিতৃহীন তার উপর জবরদস্তি করিও না এবং যে প্রার্থী তাহাকে তিরস্কার করিও না। – ৩০/৯১/৯-১০
• হে মুমিনগণ, যাহা তোমরা কর না, তাহা কেন বল? আল্লাহর নিকট ইহা অত্যন্ত ঘৃণিত যে, তোমরা বলা যাহা, তাহা তোমরা কর না। – ২৮/৬১/১/২-৩
• প্রত্যেকে নিজ নিজ কর্মের জন্য দায়ী, একের পাপের বোঝা অন্যে বহন করবে না। – ৬ : ১৬৪
• মনের সঙ্কীর্ণতা ও কৃপণতাকে যাহারা অতিক্রম করিতে পারিয়াছে কেবল তাহারাই সর্বাঙ্গীণ কল্যাণ করিতে পারে। – আল কোরআন
• যে ব্যক্তি স্বীয় আত্মাকে কুপ্রবৃত্তি হইতে বিরত রাখিয়াছে, নিশ্চয়ই বেহেশতই তাহার শান্তিনিকেতন। -পারা ৩০. সূরা নাযেআত
• তোমরা আল্লাহর মহিমা কীর্তন করবে ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে। -২ (১৮৫)
• আল্লাহ অবশ্যই ন্যায়পরায়ণতা ও আত্মীয়-স্বজনকে দানের নির্দেশ দেন। ১৬ : ১
• তোমরা কৃতজ্ঞ হলে অবশ্যই অধিক দেব, আর অকৃতজ্ঞ হলে অবশ্যই শক্তি হবে কঠোর। ১৪ (৭)
• যারা কার্পণ্য করে, তারা তো নিজেদের প্রতি কার্পণ্য করে। ৪৭ (৩৮)
• মানুষ স্বভাবতই অস্থিরচিত্ত, সে বিপদগ্রস্ত হলে হা-হুতাশ করতে থাকে এবং ঐশ্বর্যশালী হলে কৃপণ হয়, তবে ব্যতিক্রম- যারা নামাজ পড়ে। ৭০ (১৯-২২)
• আমি কোরআন অবতীর্ণ করিয়াছি এবং আমি উহার রক্ষক। সূত্র: হেজার, ১৪শ পারা, ৯ আয়াত
• এ সেই মহাগ্রন্থ, এতে কোন সন্দেহ নেই সাবধানীদের জন্য এ গ্রন্থ পথ নির্দেশক। ২.৩
• আর যখন কোরআন পঠিত হয়, তখন উহার প্রতি কর্ণপাত করিও এবং নীরব থাকিও, আশা করা যায় যে, তোমাদের প্রতি রহমত বর্ষিত হইবে। -সূরা আল আ’রাফ, ৯ম পারা, ২০৪ আয়াত
• এই কোরআন সাধারণ মানুষের জন্য জ্ঞানবত্তার কারণ এবং হেদায়েতের উপলক্ষ এবং বিশ্বাসীদের জন্য বড়ই রহমত। -সূরা জায়িয়াহ, ২৫ পারা, ২০ আয়াত
• কোরআন শরীফ তো দুনিয়াবাসীদের জন্য কেবল উপদেশ বাণী। – সূরা ছোয়াদ, ২৩ পারা, ৮৭ আয়াত
• কোরআন অবশ্যই পৃথিবীর সকলের কাছে উপদেশবাণী ছাড়া আর কিছুই না। – আল কোরআন
• আর জ্বিন জাতিকে খাঁটি আগুন হইতে সৃষ্টি করিয়াছেন। অতএব, হে জ্বিন ও মানব জাতি! তোমরা তোমাদের প্রভুর কোন কোন নেয়ামত অস্বীকার করিবে। -সূরা আর রাহমান, ২৭ পারা, ১৫ ও ১৬ আয়াত
• তারা যেন অল্প হাসে এবং কৃতকর্মের প্রায়শ্চিত্তস্বরূপ অধিক কাঁদে। -আল কোরআন
• গায়েবী বিষয়ের জ্ঞাতা একমাত্র তিনিই। তিনি তাহার গায়েবী বিষয় সম্বন্ধে কাউকেও অবহিত করেন না। -সূরা জিন, ২৯ পারা, ২৬ আয়াত
• কাহারও প্রতি দোষারোপ করো না, যদি তুমি তার দোষের নিশ্চিত প্রমাণ না পাও। – ১৭/৩৬
• নিশ্চয় সহনশীলদিগকে তাদের ছবুরের পুরস্কার বিনাহিসাবে প্রদান করা হইবে। -আল কোরআন
• নিশ্চয় আল্লাহতায়ালা ছবুরদারের সঙ্গে আছেন। সূরা বাকারা, ২ পারা, রুকু ১৯
• আল্লাহর পথে জেহাদ কর অর্থাৎ যারা তোমাদের আক্রমণ করে তাদের বিরুদ্ধে। কিন্তু প্রথমে তাদের আক্রমণ করো না। কারণ আল্লাহ আক্রমণকারীকে ভালবাসেন না। -আল কোরআন
• কোন অবস্থাতেই তোমরা কাফেরদের আনুগত্য স্বীকার করিও না, বরং কোরআনের বিধান সম্মুখে লইয়া উহাদের সঙ্গে সর্বাত্মক জেহাদে অবতীর্ণ হও। -আল কোরআন
• নিশ্চয়ই নিজের মনের বিরুদ্ধে জেহাদ করাই শ্রেষ্ঠ জেহাদ। – আল কোরআন
• নিশ্চয় আল্লাহ তওবাকারীদেরকে ভালোবাসেন। -আল কোরআন
• হে মুমিনগণ, তোমরা সকলেই আল্লাহতায়ালার সমীপে তওবা কর। নিশ্চয়, তোমরা সফলতা লাভ করবে। পারা ১৮, সূরা নূর, রুকু ৪
• অতঃপর খোদাতায়ালা যাহাকে ইচ্ছা তওবা করবার সুযোগ দান করেন। আর আল্লাহতায়ালা অতিশয় ক্ষমাশীল, অত্যন্ত দয়াবান। সূরা ওয়া আলামু, ১০ পারা, ২৭ আয়াত
• যে দান মনোকষ্টে করাহয় তার চেয়ে সদয় বচন ও মার্জনাই শ্রেয়। আল কোরআন
তোমার সম্পত্তির উপযুক্ত ও নির্দিষ্ট অংশ ভিক্ষার্থী ও বাক্যহীন জন্তুর জন্য রাখ। – ৫১: ১৯
• স্ত্রীলোকদিগকে তাহাদের যৌতুক মুক্তহস্তে দান কর। ৪:৩
• ভাল জিনিসের পরিবর্তে খারাপ জিনিস দিও না। -৪: ২
• অতিরিক্ত ধন তোমাদের ধ্বংসের পথেই নিয়ে গিয়েছে। ধন-সম্পদ যেন শুধু ধনীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ বা কুক্ষিগত না থাকে। আল কোরআন
• উল্লসিত হইওনা ধন-সম্পদ নিয়ে উল্লাস করা আল্লাহ পছন্দ করেন না। -আল কোরআন
• আল্লাহ ধৈর্যশীলদের পছন্দ করে। -৩ : ১৪৬
• তোমরা ধৈর্য ও নামাজের (প্রার্থনার) মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর। ২:৪৫
তোমরা ধৈর্য ধারণা করবে, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গেই রয়েছেন। – ৫ :৪৬
• তোমরা ধৈর্য ধারণ কর এবং ধৈর্য ধারণে পরস্পরের সাথে প্রতিযোগিতা কর। – ৩:২০০
• যখন দুঃখ-দৈন্য তোমাদের স্পর্শ করে তখন তোমরা তাকেই বিনীতভাবে আহ্বান কর। -১৬ (৫৩)
• আমিই সজ্জিত করিয়াছি পৃথিবীর আকাশকে এক আশ্চর্য সজ্জায় অর্থাৎ তারকাসমূহ দ্বারা। সূরা ওয়াছ ছাফ্ফাত, ২৩ পারা, ৬ আয়াত
• আর নিঃসন্দেহ, আমি আসমানে বড় বড় নক্ষত্র সৃজন করিয়াছি এবং দর্শকদের জন্য উহাকে সজ্জিত করিয়াছি। সূরা হেজর, ১৪শ পারা, ১৬ আয়াত
• আল্লাহ বিশ্বাসঘাতকদিগকে নিশ্চয়ই ভালোবাসেন না। – ৮: ৬০
• অনাবশ্যক কথার প্রশ্রয় দিও না, কিন্তু যখন আবশ্যক হইবে তখন উচিত বলিবে। – ৩৩ : ৭০
• অপরকে ঘৃণার চোখে উপহাস করিও না, যেহেতু তাহারা তোমাদের অপেক্ষা ভাল হইতে পারে। অপরের ত্রুটি অনুসন্ধান করিও না, এবং একজনের অসাক্ষাতে নিন্দা করিও না। আল্লাহকে ভয় কর, যেহেতু আল্লাহ দয়ালু ও ক্ষমাকারী। ৪৯/১১/১২
• মানুষের প্রতি নির্দেশ দিয়াছি; মাতাপিতার প্রতি সদয় হতে। মা পরম বেদনার সঙ্গে তাকে গর্ভে ধারণ করেছেন এবং বেদনারসঙ্গে তাকে প্রসব করেছেন। – আল কোরআন
• যদি তোমরা ঈমানদার হয়ে থাক, তবে আল্লাহতায়ালার উপর ভরসা করো। – আল কোরআন
• যে ব্যক্তি আল্লাহতায়ালার উপর ভরসা করে, তার জন্য তিনিই যথেষ্ট।- আল কোরআন
• মানুষ যখন পথ চিনিবার চেষ্টা করে তখন আমি তাহাদিগকে আমার পথ চিনাইয়া থাকি। পারা ২১ সূরা আনকাবুত – ৭
• যাহাকে আল্লাহতায়ালা পথভ্রষ্ট করেন তাহাকে কেহই সুপথে আনিতে সক্ষম হয় না; আর আল্লাহতায়ালা উহাদিগকে উহাদের পথভ্রষ্টতায় বিভ্রান্ত অবস্থায় ছাড়িয়া দেন। -সূরা আল আরাফ, ৯ম পারা, ১৮৬ আয়াত
• আমি কাউকে তার সাধ্যাতীত ভার অর্পণ করি না। -৭ (৪২)
• হে নবী, তোমার স্ত্রীগণ, তোমার কন্যাগণ এবং মোমেন স্ত্রীগণকে বলে দাও যে তারা যেন তাদের চাদর নিজেদের মুখমণ্ডলের ওপরে ঘোমটা আকারে টেনে দেয় । ৩৩ (৫৯)
• নারীগণ তোমাদের পুরুষগণের জন্য বসনস্বরূপ এবং তোমরা পুরুষগণ নারীদের জন্য বসনস্বরূপ। -আল কোরআন
• নিশ্চয় আল্লাহতায়ালা কোন জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না যে পর্যন্ত তাহারা নিজেই নিজেদের অবস্থার পরিবর্তন না করে। সূরা রা’আদ, ২ রুকু
• নিশ্চয় মানুষের জন্য তাই রয়েছে যার জন্য সে চেষ্টা করে তার পরিশ্রমের দিকে দৃষ্টিপাত করা হইবে। -আল কোরআন
• হে আদম সন্তানগণ, প্রত্যেক নামাজের সময় সুন্দর পরিচ্ছদ পরিধান করবে। – ৭ (৩১)
• যারা তাকওয়া; ও পরোপকার করে, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অর্থাৎ আল্লাহ তাহাদিগকে সাহায্য করেন। – আল কোরআন
• আল্লাহ পরোপকারীদের পছন্দ করেন।-৩ (১৪৮)
• তুমি ধৈর্য ধারণ কর নিশ্চয়ই আল্লাহ পরোপকারীদের শ্রমফল নষ্ট করেন না। -১১ (১১৫)
• তোমাদের ধন-দৌলত, সন্তানবর্গ যেন তোমাদিগকে আল্লাহতায়ালার স্মরণ হইতে ভুলাইয়া না দেয়। যে ভুলিবে সে নিশ্চয় ক্ষতিগ্রস্ত হইবে। –৮/৬৩/২
• নিশ্চয় আপনার প্রভু মানব জাতির জন্য তাহাদের পাপরাশি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমার অধিপতি। পারা ১৩, সূরা রা’আদ, রুকু ১
• হে বিশ্বাসীগণ, মদ্য, জুয়া খেলা, মূর্তি পূজা এবং পাশা খেলা –এ সমস্তই পাপের কাজ, মানবতাবিরোধী আচরণ। অতএব, তোমরা ঐ সকল কাজ থেকে দূরে থাক। হয়তো তোমরা সফলকাম হবে। -আল কোরআন
• তোমাদের পিতা ও ভ্রাতা যদি বিশ্বাস অপেক্ষা অবিশ্বাসকে শ্রেয় জ্ঞান করে তবে ওদের অভিভাবকরূপে গ্রহণ করো না। – ৯ : ২৩
• আত্মীয়-স্বজনকে তাঁহাদের হক হইতে বঞ্চিত করিও না এবং দীন-দুঃখী ও মোসাফিরদিগকে দান-খয়রাত করিবে। – আল কোরআন
• আল্লাহ আসমানসমূহকে এবং জমিনকে যথোপযোগীরূপে সৃষ্টি করিয়াছেন, ঈমানদারদের জন্য তাহাতে শ্রেষ্ঠ নিদর্শন রহিয়াছে। -সূরা আনকাবুত, ২০ পারা, ৪৪ আয়াত
• যারা প্রতারণা করে তাদের অভিশাপ। সবরকম নিন্দুক এবং কুৎসা ও গুজব রটনাকারীর প্রতি ধিক্কার। -আল কোরআন
• আত্মীয় প্রতিবেশী এবং অন্যান্য প্রতিবেশীর প্রতি সৎ হও। -আল কোরআন
• প্রতিশ্রুতি পালন কর, প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে কৈফিয়ৎ তলব করা হবে। –১৭ (৩৪)
• যদি তোমরা প্রতিশোধ গ্রহণ কর, তবে তোমাদের প্রতি যেরূপ অন্যায় হইয়াছে (কেবল) তদনুরূপ প্রতিশোধ গ্রহণ কর। কিন্তু যদি তোমরা ধৈর্য ধারণ কর, তাহা হইলে তোমাদের পক্ষে উহা আরও উত্তম। – ১৪/১৬ / ১৫ / ১২৬
• যাহার এই অবস্থা যে, কাফিরদিগকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করে মুসলমানদিগকে পরিত্যাগ করিয়া, তাহাদের নিকট কি সম্মানিত থাকিতে চায়? সম্মান তো সকলই আল্লাহর অধিকারে রহিয়াছে। সূরা নিসা, ৫ম পারা, ১৩৯ আয়াত
• আর যখন তোমরা মানুষের মধ্যে বিচারকার্য পরিচালনা করবে, তখন ন্যায়পরায়ণতার সাথে বিচার করবে। -৪ : ৫৮
• তিনি যাহাকে ইচ্ছা তাকে বিজ্ঞান জ্ঞান দান করেন এবং যাকে বিজ্ঞানের জ্ঞান দান করা হয়েছে, তার প্রভুর কল্যাণ সাধন করা হয়েছে। আল কোরআন
• যারা এই পৃথিবীতে অন্ধ অর্থাৎ যারা সত্য-মিথ্যা, ধর্ম-অধর্ম, পাপ-পুণ্য, ন্যায়- অন্যায় ইত্যাদি বিচার করতে পারে না বা করে না, তারা পরকালেও অন্ধ থাকবে এবং তারাই হচ্ছে সবচেয়ে বিপথগামী। – ১৭: ৭২
• যে বিপদে ধৈর্যাবলম্বন করে, আল্লাহ তাকে উত্তমরূপে পুরস্কার প্রদান করেন। আল কোরআন
• মুমিন মুসলমানদের দুই দলের মধ্য বিবাদ বাধলে উভয়ের মধ্যে মীমাংসা করিয়া দাও। ২ পারা, ১৩ রুকু
• আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করবে ও নিজেদের মধ্যে বিবাদ করবে না, করলে তোমরা সাহস হারাবে এবং তোমাদের চিত্তের দৃঢ়তা বিলুপ্ত হবে। -৮ (৪৫)
• আর তিনিই (অর্থাৎ আল্লাহতায়ালাই শ্রেষ্ঠ মীমাংসাকারী। – ৭ (৮৭)
• যারা বিবাহে অসমর্থ তারা যেন নিজেদেরকে পূত পবিত্র রেখে অপেক্ষা করে যতক্ষণ না আল্লাহ আপন করুণায় তাদেরকে সাচ্ছলতা দান করে। -সূরা নূর, আয়াত ৩৩
• যারা এই পৃথিবীতে অন্ধ অর্থাৎ যারা সত্য-মিথ্যা, ধর্ম-অধর্ম, পাপ-পুণ্য, ন্যায়- অন্যায় ইত্যাদি বিচার করতে পারে না বা করে না, তারা পরকালেও অন্ধ থাকবে এবং তারাই হচ্ছে সবচেয়ে বিপথগামী। – ১৭: ৭২
• যে বিপদে ধৈর্যাবলম্বন করে, আল্লাহ তাকে উত্তমরূপে পুরস্কার প্রদান করেন। – আল কোরআন
• মুমিন মুসলমানদের দুই দলের মধ্য বিবাদ বাধলে উভয়ের মধ্যে মীমাংসা করিয়া দাও। ২ পারা, ১৩ রুকু
• আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করবে ও নিজেদের মধ্যে বিবাদ করবে না, করলে তোমরা সাহস হারাবে এবং তোমাদের চিত্তের দৃঢ়তা বিলুপ্ত হবে। -৮ (৪৫)
• আর তিনিই (অর্থাৎ আল্লাহতায়ালাই শ্রেষ্ঠ মীমাংসাকারী। – ৭ (৮৭)
• যারা বিবাহে অসমর্থ তারা যেন নিজেদেরকে পূত পবিত্র রেখে অপেক্ষা করে যতক্ষণ না আল্লাহ আপন করুণায় তাদেরকে সাচ্ছলতা দান করে। -সূরা নূর, আয়াত ৩৩
• আর যেনার নিকটেও ঘেঁষিও না, নিশ্চয় উহা বড়ই নির্লজ্জতার কথা এবং নিকৃষ্ট পন্থা। -সূরা বনি ইসরাইল, ১৫শ পারা, ৩২ আয়াত
• অবৈধ যৌন সংযোগের নিকটবর্তী হয়ো না, এ অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচরণ। – ১৭ : ৩২
• তোমরা ভরসা কর তো একমাত্র আল্লাহর উপরই ভরসা করো যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাকো। -সূরা মায়িদা, ৬ পারা ২৩ আয়াত
• আল্লাহতায়ালাকে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সঙ্গে থাক। সূরা তওবা, ১১শ পারা, ১১৯
• বিশ্ববাসীরা একই ভ্রাতৃত্বের অন্তর্গত। কাজেই দুই বিবদমান ভ্রাতার মাঝখানে আপোস ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করে দাও। -আল কোরআন
• যারা আল্লাহকে ভালোবাসতে চায়, তাদের উচিত মানুষকে ভালোবাসতে শেখা। – আল কোরআন
• ভোজন করো এবং পান করো, কিন্তু অপচয় করিও না। নিশ্চয়ই আল্লাহ অপচয়কারীকে ভালবাসেন না। -৮/৭/ ৩
• পৃথিবীতে ভ্রমণ করো এবং পাপীদের পরিণাম অবলোকন করো। -৩ (১৩৭)
• হে বিশ্বাসীগণ; তোমরা নেশার অবস্থায় নামাজের নিকটবর্তী হয়ো না – যতক্ষণ না তোমরা কি বলছ তা বুঝতে পার। -৪ (৪৩)
• ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করো না। 8 (১৭১)
• রাসূলুল্লাহ (দঃ)-এর মধ্যে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ রহিয়াছে। সূরা আহযাব, ২১ আয়াত
• (হে রাসূল) নিশ্চয় তোমার চরিত্র অতি মহান। -আল কোরআন
• যে ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (সঃ)- এর আনুগত্য করে থাকে সে আল্লাহরই আনুগত্য করিয়াছে। -সূরা নিসা
• সমস্ত মানবমণ্ডলী এক জাতি। – ২ (২১৩)
• মানুষ ছিল এক জাতি, পরে তারা মতভেদ সৃষ্টি করে। -(১০ (১৯)
• আমি পৃথিবীতে (মানুষ) প্রতিনিধি সৃষ্টি করেছি। -২ (৩০)
• তাকে (মানুষকে) সৃষ্টি করা হয়েছে সবেগে স্খলিত পানি হতে, এ নির্গত হয় নরের মেরুদণ্ড ওর নারীর পাঞ্জরাশির মধ্যে হতে। -৮৬ : ৬-৭
• আল্লাহর প্রতিনিধি করেই মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে, ফেরেশতার চেয়েও মানুষের আসন উচ্চে, মানুষকে বস্তু ও প্রকৃতির জ্ঞান আয়ত্তের শক্তি দেয়া হয়েছে। –আল কোরআন
• আমি মানুষকে সংমিশ্রিত শুক্র হইতে সৃষ্টি করিয়াছি, এইরূপে যে, আমি তাহাকে বিধানাধীন করিয়াছি, অনন্তর আমি তাহাকে শ্রবণকারী এবং দর্শনকারী করিয়াছি। – সূরা দাহর, ২৯ পারা, ২ আয়াত
• এবং যখন তাহারা ব্যয় করে (তখন যেন) তাহারা অমিতব্যয় কিংবা কৃপণতা না করে এবং মধ্যপথ অবলম্বন করে। – ২৫/৬৭
• যাহারা মিথ্যা অপবাদের অবতারণা করিয়াছে তাহারা নিশ্চয়ই একদল। – ১৮/২৪/২/১১
• দু’দলের মধ্যে বিবাদ বাঁধলে উভয়ের মীমাংসা করে দাও, আপোস করা অতি উত্তম। -৪: ১২৮
• ভণ্ন মনোরথ হইও না, নিরাশ হয়ো না, যদি মুমেন হও, বিশ্বাসী হও, জয়ী তুমি হবেই। -আল কোরআন
• জীব মাত্রেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করিবে। -৩ (১৮৫)
• আল্লাহর অনুমতি ব্যতীত কারো মৃত্যু হবে না, কেননা তাদের মেয়াদ অবধারিত। ৩ (১৪৫)
• প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ ভোগ করিবে, অতঃপর তোমাদের সকলকেই আমার সমীপে প্রত্যাবর্তন করিতে হইবে। ২১ পারা, সূরা আল কারত
• আর তোমরা আল্লাহর পথে তাহাদের সঙ্গে যুদ্ধ কর, যাহারা তোমাদের সঙ্গে যুদ্ধে প্রবৃত্ত হইতেছে। আর সীমা লঙ্ঘন করিও না। নিশ্চয়ই, আল্লাহ সীমা লঙ্গনকারীকে পছন্দ করেন না। -সূরা বাকারা, ২য় পারা, ১৯০ আয়াত
• ভূ-পৃষ্ঠের উপর যত প্রাণী বিচরণ করিতেছে, তাহাদের প্রত্যেকের রিযিকের দায়িত্বই আল্লাহতায়ালার উপর রহিয়াছে। পারা ১২, সূরা হুদ, রুকু ১
• তোমরা অভাবের আশঙ্কায় সন্তানকে হত্যা করিও না আমরা তোমাদের এবং তাহাদের রিযিকের ব্যবস্থা করিয়া থাকি। তাহাদের হত্যা করা নিঃসন্দেহে মহা অপরাধ। – আল কোরআন
• যদি অপরে সন্ধি করিতে চায়, তোমরাও সন্ধি করিতে অগ্রসর হও। – ৮ : ৬৩
• যখন তুমি কাহারও সম্বন্ধে কথা বল অথবা বিচার কর, সত্য ও ন্যায় আচরণ করিবে, যদিও ঐ ব্যক্তির সহিত তোমার আত্মীয়তা থাকে । – ৬ : ১৫৩
• নিশ্চয়ই খোদা তোমাদিগকে আদেশ করিতেছে তোমাদের আমানত উহার অধিকারীকে ফিরাইয়া দিতে। -৪৫/৮
• ভাল জিনিসের পরিবর্তে খারাপ জিনিস দিবে না। -৪/২
• মিথ্যার আবরণে সত্যকে সন্দেহযুক্ত করো না, আর জেনে শুনে সত্যকে লুকাবার চেষ্টা করো না। আল কোরআন
• ঘৃণার নিকটবর্তী হইয়া অন্যায়ভাবে কাজ করিবে না। -৫ : ১১
• আর সত্যকে অসত্যের সহিত মিশ্রিত করিও না এবং সত্যকে গোপন করিও না যখন তোমরা অবগত আছ। -সূরা বাকারা, ৪২ আয়াত
• হে মুমিনগণ; আল্লাহকে মান্য কর, রসূলকে মান্য কর এবং তাহাদের মধ্যে যাহাদের কর্তৃত্ব আছে, তাহাদিগকে মান্য কর। – ৫/৪/৮/৫৯
• মাতা-পিতা, আত্মীয়-স্বজন, পিতৃহীন ও দরিদ্রদের প্রতি সদ্ব্যবহার করবে। – ২ (৮৩)
• তোমরা পরকালের পাথেয় সংগ্রহ কর এবং আত্মসংযমই শ্রেষ্ঠ পাথেয়। – ২ (১৯৭)
• তোমরা সৎকর্মে আদেশ দেবে এবং অসৎকর্মে নিষেধ করবে আর আল্লাহর উপর ঈমান রাখবে। তোমরা সৎকর্মে প্রতিযোগিতা কর। – ২ (১৪৮)
• তাহারাই সৎকর্মী যাহারা স্বীয় ক্রোধকে দমন করিতে পারে এবং অপরকে ক্ষমা করিতে পারে, যখন ক্ষমা করা বিধেয়। – আল কোরআন
• স্ত্রী হউক কিংবা পুরুষ হোক তোমাদের মধ্যে যে কেহ সৎ কাজ করে আমি তাহা বিনষ্ট করি না। -সূরা আল ইমরান, ২০ রুকু
• যাহারা সৎপথে চলিতে থাকে আল্লাহতায়ালা তাহাদের জন্য সৎপথ আরও মুক্ত করিয়া দেন। ২৬ পারা, সূরা মুহাম্মদ, রুকু ২
• সত্যপরায়ণ পুরুষ ও সত্যপরায়ণ স্ত্রী বহুধা পুরস্কৃত হইবে। -৩৩ : ৩৫
• নিজের প্রশংসা নিজে করিও না। ২৭/৫৩/২
• হে ঈমানদারগণ; তোমাদের ধন-দৌলত, সন্তান-সন্ততি যেন আল্লাহর স্মরণ থেকে তোমাদেরকে ভুলিয়ে না রাখে, কেননা যারা এরূপ করবে তারা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। – আল কোরআন
• সকালে সন্ধ্যায় তোমার প্রভুর নাম স্মরণ করো। – আল কোরআন
• আমার স্মরণার্থে নামাজ আদায় করো। -সূরা তাহা, ২৪ আয়াত
• আল্লাহতায়ালা এমন লোকদের সাথে থাকেন যাহারা ধর্মপরায়ণ হয় এবং যাহারা সৎকর্মী হয়। সূরা নহল, ১৪শ পারা, ১২৮ আয়াত
• যখন অবসর পাও, সাধনা কর আর তোমার প্রভুর প্রতি অনুরক্ত হও। -আল কোরআন
• প্রকৃত সাহসী তাহারা, যাহারা সাহস না হারাইয়া দৃঢ়তা অবলম্বন করে এবং ধৈর্য ধারণ করে, বিপদ ও দুঃখের মধ্যেও যুদ্ধ ক্ষেত্র। ২/১৭৭
• স্ত্রীর অবাধ্যতায় তাকে সদুপদেশ দাও, তার শয্যা বর্জন কর, তাকে প্রহার কর। ৪ (৩৪)
• পুরুষ নারীর কর্তা, আল্লাহ তাদের এককে অন্যের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন। – ৪ (৩৪)
• হে ঈমানদারগণ; আল্লাহকে ভয় কর এবং যাহা কিছু সুদের বকেয়া রহিয়াছে তারা পরিত্যাগ কর যদি তোমরা ঈমানদার হও। সূরা বাকারা, ৩য় পারা, ২৭৮ আয়াত
• আল্লাহতায়ালা সুদকে ধ্বংস করেন, দান-খয়রাতকে বর্ধিত করেন। ৩য় পারা, ৬ রুকু
• সুদের যা বকেয়া আছে তা ছেড়ে দাও। -২ : ২৭৮
• আর আমি মানুষকে সৃষ্টি করিয়াছি এবং তাহার অন্তরে যে সমস্ত কল্পনার উদয় হয়, আমি তাহা অবগত আছি। আর আমি তাহার স্কন্ধ শিরা অপেক্ষাও অধিক নিকটে। ২৬ পারা, সূরা কাফ
• তিনি (আল্লাহ) যা ইচ্ছা তা তাঁর সৃষ্টিতে সংযোজন করেন। ৩৫: ১
• পৃথিবী পরিভ্রমণ কর এবং দেখ আল্লাহ কিভাবে সব সৃষ্টি করেছেন। – ২৯ : ১৯
• দৃঢ়ভাবে এ কথা বিশ্বাস কর যে, আল্লাহর পথে যারা সৈনিক তাদের জয় সুনিশ্চিত। আল কোরআন
• ভাল করিবে খোদার সৃষ্টি জীবকে, যেহেতু খোদা তাহাদিগকে ভালোবাসেন যাহারা অপরের ভাল করে। -২/১৯৫
• আর আল্লাহ স্থায়ী ভবনের দিকে তোমাদিগকে আহ্বান করেন এবং যাহাকে ইচ্ছা করেন সরল পথে চলিবার ক্ষমতা দান করেন। -সূরা ইউনুস, ১১ পারা, ২৫ আয়াত
• ক্ষমা করা উত্তম কাজ। -২ (২৬৩)
• কেউ ধৈর্য ধারণ করলে এবং ক্ষমা করে নিম্নে তা হবে বীরত্বের কাজ।- ৪২: ৪৩
• যে ক্ষমা করে দেয় ও আপোস নিষ্পত্তি করে তার পুরস্কার আল্লাহর নিকট আছে। 82 82 * তাহারাই উত্তম কার্য করে যাহারা ক্রোধকে বশীভূত করে এবং অপরকে ক্ষমা করে। যখন ক্ষমা করা উচিত। – ৩/১৩
• জ্ঞানের অতি ক্ষুদ্রতম অংশই তোমাদেরকে দান করা হয়েছে। সূরা বনি ইসরাইল, ১৫ পারা, ৮৫ আয়াত





Users Today : 253
Users Yesterday : 767
This Month : 14675
This Year : 186546
Total Users : 302409
Views Today : 19975
Total views : 3596719