বুখারীর আলোকে তাকলিদ করার বৈধকতা:

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

বোখারী শরীফের মধ্যে কিছু কিছু হাদিসে পারস্পরিক বৈপরীত্য লক্ষ্য করা যায়। এই পারস্পরিক বৈপরীত্য হাদীসসমূহের মধ্যে কোনটি গ্রহণ করা বৈধ এবং কোনটি গ্রহণ সম্ভবপর নয় , এর সঠিক সমাধান সূত্র খুঁজে পাওয়ার একমাত্র উপায় হল তাকলিদ বা চার ইমামের মধ্যে কোন একজন ইমামের অনুসরণ করা।  আর যদি এরূপ না হয় অর্থাৎ কোন ইমামের তাকলীদ করা না হয় তাহলে উক্ত ব্যক্তির গুমরাহ হওয়া অবধারিত।

এর একটি নমুনা এভাবে উল্লেখ করা যেতে পারে:-

আসরের ফরজ নামাজ আদায়ের পর নফল নামাজ পড়া হলো কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। আর এ সম্পর্কে কতগুলি হাদিস বুখারী শরীফে বর্ণিত হয়েছে । আবার আসরের পরে নফল নামাজ হুজুর আক্বদাস সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আদায় করেছেন সে সম্পর্কেও হাদিস বিদ্যমান রয়েছে।  এখন প্রশ্ন হল যে, কোনটি আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে? এর সঠিক ব্যাখ্যা বা উত্তর পেতে গেলে অবশ্যই আমাদের কোন ইমামের মুকাল্লিদ হতে হবে বা কোন ইমামের অনুসরণ করতে হবে; নতুবা এর সঠিক সমাধান সূত্র খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়।

বিঃ দ্রঃ- এ ধরনের অকাট্য দলিল সম্পন্ন নুরুল আরেফিন রেজবী আযহারী সাহেবের কলমে’বোখারী হতে গায়রে মুকাল্লিদদের অপারেশন’ পুস্তকটি হল অন্যতম।

পোষ্টটি ভালো লেগে থাকলে আপনার মূল্যবান মতামত জানান প্লিজ!

Leave a Comment