কুমারী মেয়েদেরকে বিবাহ করার উৎসাহ প্রদান

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

৩- بَابُ مَا جَاءَ فِي الْـحَثِّ نِكَاحِ الْأَبْكَارِ.

٢٥٩- أَبُوْ حَنِيْفَةَ: عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ دِيْنَارٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ ، قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ : انْكِحُوا الْـجَوَارِيَ الشَّبَابَ، فَإِنَّهُنَّ أَنْتَجُ أَرْحَامًا، وَأَطْيَبُ أَفْوَاه وَأَعَزُّ أَخْلَاقًا.

বাব নং ১১৯. ৩. কুমারী মেয়েদেরকে বিবাহ করার উৎসাহ প্রদান

২৫৯. অনুবাদ: ইমাম আবু হানিফা আব্দুল্লাহ ইবনে দীনার থেকে, তিনি ইবনে ওমর (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, রাসূল (ﷺ)  এরশাদ করেন, তোমরা কুমারী মেয়েদেরকে বিবাহ কর। কেননা তারা দ্রুত গর্ভ ধারণে সক্ষম হয়, এবং তাদের মুখ পরিচ্ছন্ন আর তারা উত্তম চরিত্রের অধিকারী। 

(মুসান্নিফে আবদুর রাযযাক, ৬/১৫৯/১০৩৪২)

ব্যাখ্যা: রাসূল (ﷺ)  বিভিন্ন হাদিসে কুমারী নারী বিবাহ করতে উৎসাহিত করেছেন। কারণ তাদের মধ্যে নানাবিধ গুণাবলী রয়েছে যা বিবাহিতাদের মধ্যে নেই। যেমন কুমারী নারীরা সাধারণত দ্রুত গর্ভ ধারণে সক্ষম, তাদের মধ্যে শিষ্টাচার, লজ্জাবোধ ও আদবের কারণে তারা স্বামীর কাছে অতি প্রিয় হয়ে থাকে। তারা সাধারণত উত্তম চরিত্রের হয়ে থাকে। কারণ তারা অল্পে তুষ্ট হয়, অতীতের কোন অভিজ্ঞতা না থাকাতে অবাধ্য হয়না এবং তাদের মধ্যে প্রতারণার স্বভাব-চরিত্র কম থাকে। ইত্যাদি কারণে নবী করমি (ﷺ)  কুমারী মেয়ে বিবাহের প্রতি উৎসাহিত করেছেন।

পোষ্টটি ভালো লেগে থাকলে আপনার মূল্যবান মতামত জানান প্লিজ!

Leave a reply

  • Default Comments (0)
  • Facebook Comments