“তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করো না এবং জেনে শুনে সত্য গোপন করো না।” (সূরা বাকারা : আয়াত ৪২)
“সুতরাং পৃথিবী পরিভ্রমণ করে দেখো, যারা সত্যকে মিথ্যা বলেছে তাদের পরিণাম কী হয়েছে?” (সূরা নাহল : আয়াত ৩৬)
“অভিশপ্ত হোক মিথ্যাচারীরা।” (সূরা যারিয়াত : আয়াত ১০)
“দুর্ভোগ প্রত্যেক ঘোর মিথ্যাবাদী পাপীর” (সূরা জাছিয়া : আয়াত ৭)
“আর কোনো ব্যক্তি নিজের কোনো দোষযুক্ত বা পাপের কাজ করার পর সে কোনো নির্দোষ ব্যক্তির ওপর তা আরোপ করলেও সে মিথ্যা অপবাদ ও স্পষ্ট পাপের বোঝা নিজেই বহন করে।” (সূরা নিসা : আয়াত ১২)
“যারা সাধ্বী রমণীর প্রতি অপবাদ আরোপ করে এবং চারজন সাক্ষী উপস্থিত করে না তাদের আশিটা কশাঘাত করবে এবং কখনো তাদের সাক্ষ্য গ্রহণ করবে না। আর ওরাই ফাসিক।” (সূরা নূর; আয়াত ২৩)
“তোমরা একে অপরের প্রবঞ্চিত করবার জন্য শপথকে ব্যবহার করো না। যদি করো তাহলে তোমাদের কদম স্থির হবার পর পিছলিয়ে যাবে।” (সূরা নাহল : আয়াত ৯৪)।
“হে মু’মিনগণ! তোমাদের দায়িত্ব তোমাদেরই ওপর। তোমরা যদি সৎ পথে পরিচালিত হও তবে যে পথভ্রষ্ট হয়েছে সে তোমাদের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না” (সূরা মায়িদা : আয়াত ১০৫)।
“সত্য এসেছে এবং মিথ্যা দূরীভূত হয়েছে, নিশ্চয়ই মিথ্যা দূর হবার।” (সূরা বনী ইসরাঈল : আয়াত ৮১)।