পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।
জগতবিখ্যাত মুহাদ্দিস ইমাম ইবনে হাজার হায়সামী (রহঃ) লিখিত [আন নিয়ামাতুল কুবরা] কিতাবটি জাল বলার অভিযোগের খন্ডন। যার সত্যতা স্বীকার করে আরও বহু কিতাব রচিত হয়েছে।
কারামত আলী জৈনপুরী (১২১৫ হিজরী এবং ওফাত ১২৯০ হিজরী)। তার একজন বংশধর হাফিজ আব্দুল আউয়াল জৈনপুরী তার লেখা একটি কিতাব হচ্ছে “নাফহাতুল আম্বরিয়া”। তাও সে অনুপাতে হিসাব করলে ১৭০/১৮০ বছর আগের কিতাব। সেখানে পবিত্র মীলাদ শরীফ সর্ম্পকে খুলাফায়ে রাশেদীন উনাদের বর্ণনা গুলোতো আছেই বরং স্বয়ং হুযুর পাক (ﷺ) থেকে সরাসরি একটি বর্ণনাও আছে। “নাফহাতুল আম্বরিয়া” কিতাবে ৮ পৃষ্ঠায় (স্ক্যান কপি দ্রষ্টব্য) হাদীছ শরীফ গুলো লক্ষ্য করুন,
হুযুর পাক (ﷺ) ইরশাদ করেন,قَالَ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ من عظم مولدي كنت شفيعا له يوم القيامة من أنفق درهما في مولدي فكأنما أنفق جبلا من ذهب في سبيل الله تعالىঅর্থ: যে পবিত্র মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন করলো সে কিয়ামতে দিন আমার শাফায়াত লাভ করবে, এবং যে মীলাদ শরীফ পালন করতে এক দিরহাম খরচ করবে সে আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় উহুদ পাহাড় পরিমান স্বর্ণ দান করার ফযিলত লাভ করবে। (নাফহাতুল আম্বরিয়া পৃষ্ঠা ৮) “মাওলুদে বারজাঞ্জি” শরীফ থেকে প্রমাণ কারামত আলী জৈনপুরী তার “বরাহিনুল কতেয়া ফি মাওলিদে খাইরুল বারিয়া” কিতাবেও এই তাওয়াল্লুদ শরীফ দেখতে পাবেন।মাওলুদে বারজাঞ্জির একটা ব্যাখ্যা গ্রন্থের নাম হচ্ছে “মাদারেজ আস সউদ”। 🖋লেখকঃ আল্লামাতুশ শায়খ হযরত নূরী রহমতুল্লাহি আলাইহি। এই কিতাবের ১৫ পৃষ্ঠায়, (স্ক্যান কপিতে মার্ক করা দ্রষ্টব্য) রয়েছে,
হুযুর পাক (ﷺ) ইরশাদ করেন,من عظم مولدي كنت شفيعا له يوم القيامة من أنفق درهما في مولدي فكأنما أنفق جبلا من ذهب في سبيل الله تعالىঅর্থ: যে পবিত্র মীলাদুন্নবী (ﷺ) উদযাপন করলো সে কিয়ামতে দিন আমার শাফায়াত লাভ করবে, এবং যে মীলাদ শরীফ পালন করতে এক দিরহাম খরচ করবে সে আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় উহুদ পাহাড় পরিমান স্বর্ণ দান করার ফযিলত লাভ করবে।(মাদারেজ আস সউদ ১৫ পৃষ্ঠা)