20 মিনিটে 20 খতম আল-কুরআনের সওয়াবঃ আপনার দ্বারা কেউ আমল করলে আপনেও পাবেন। (সুবহানআল্লাহ)

সুরা ফাতিহা ৩ বার পড়লে ২ খতমের সওয়াব হয় [1]
আয়তুল কুরসী ৪ বার= ১ খতমে [2]
সুরা ইখলাস ৩ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।[3]
সুরা ইয়াসিন ১ বার পড়লে ১০ খতম এর সওয়াব হয়।[4]
সুরা কাফিরুন ৪ বার পড়লে খতমের সওয়াব হয়। [5]
সুরা যিলযাল ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। [6]
সুরা ক্বদর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। [7]
সুরা নাসর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। [8]
সুরা আদিয়াত ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।[9]
সুরা তাকাসুর ১ বার পাঠ করলে ১০০০ আয়াত পাঠের সমান সওয়াব হয়। [10]
তথ্যসূত্রঃ 1. তফসীরে মাযহারী ১ম, পৃ ১৫,
2.তফসীরে মাযহারী ২য় খন্ড, পৃ ৩১,
3.বুখারী ২য়, পৃ ৬৫০,
4. তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৬
5.তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)
6.(তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)
7.(দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৮০
8.তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭,
9.দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৯৫,
10.বায়হাকী, মিশকাত ১ম, পৃ ১৯০
দুরুদে লাকী ১ বার পড়লে ১ লক্ষ বার দুরুদ পাঠের সমান সওয়াব হয়।
”লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারিকা’লাহু আহাদান সামাদান লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউ লাদ ওয়া লাম ইয়া কুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ।”(২০ লক্ষ নেকীর দোয়া)
“আদম সন্তানের প্রত্যেক আমল তার নিজের জন্য; তাতে তার সওয়াব ১০ থেকে ৭০০ গুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়। (বুখারী ও মুসলিম) [২০ খতম (
) ৭০০ গুন সওয়াব = ১৪০০০ খতমের সওয়াব আল্লাহ চাইলে পেতে পারেন মাত্র ২০ মিনিটে।]
“যে ব্যক্তি কল্যাণ ও সৎকাজের সুপারিশ করবে, সে তা থেকে অংশ পাবে (সুরা নিসা : ৮৫)।