عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ رضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ ﷺ يَقُولُ: “إنَّمَا الْأَعْمَالُ بِالنِّيَّاتِ، وَإِنَّمَا لِكُلِّ امْرِئٍ مَا نَوَى، فَمَنْ كَانَتْ هِجْرَتُهُ إلَى اللَّهِ وَرَسُولِهِ فَهِجْرَتُهُ إلَى اللَّهِ وَرَسُولِهِ، وَمَنْ كَانَتْ هِجْرَتُهُ لِدُنْيَا يُصِيبُهَا أَوْ امْرَأَةٍ يَنْكِحُهَا فَهِجْرَتُهُ إلَى مَا هَاجَرَ إلَيْهِ”. (متفق عليه)
কউচ্চারণ: ‘আন উমারা বিন খাত্তাব ক্বালা সামি’তু রাসূলাল্লাহি ﷺ ইয়াক্বুল: ”ইন্নামাল আ’মালু বিননিয়্যাতি, ওয়া ইন্নামা লিকুল্লী আমরিম মা নাওয়া, ফামান কানা হিযরাতুহু ইলাল্লাহি ওয়া রাসুলিহি, ফা’হিযরাতুহু ইলাল্লাহি ওয়া রাসুলিহি। ওয়ামান কানাত হিজরাতুহু লিদদুনিয়া ইউছিবুহা আও ইমরাআতিন ইয়ানকিহুহা ফাহিজরাতুহু ইলা মা হাজারা ইলাইহি।
অনুবাদ: উমার বিন খাত্তাব (রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী ﷺ কে বলতে শুনেছি – প্রতিটি কাজ নিয়তের উপর নির্ভরশীল আর মানুষ তার প্রতিটি কাজে নিয়ত অনুযায়ী ফল পাবে। সুতরাং যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের দিকে হিযরত করবে তার হিযরত আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের দিকে হিযরত হিসেবেই গণ্য হবে। আর যে ব্যক্তি হিযরত করবে দুনিয়া অর্জন করা অথবা কোন মহিলাকে বিবাহ করার উদ্যেশ্যে, তার হিযরত সে হিসেবেই গণ্য হবে, যার উদ্যশ্যে সে হিযরত করেছে।
[সহীহ বুখারী, অনুচ্ছেদ: কিতাব, ১/৩০ হা: ৫৪; সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: ইমারাহ ৩/১৫১৫ হা: ১৯০৭ সুনানে তিরমিজি, অনুচ্ছেদ: ফাযায়েল ও জিহাদ ৪/১৭৯ হা: ১৬৪৭]