সদকার মাল অন্যের জন্য হাদিয়া হয়

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

৩- بَابُ مَا جَاءَ فِي كَوْنِ الصَّدَقَةِ هَدْيَةٌ لِلْغَيْرِ

٢٠٠- أَبُوْ حَنِيْفَةَ: عَنْ حَمَّادٍ، عَنْ إِبْرَاهِيْمَ، عَنِ الْأَسْوَدِ، عَنْ عَائِشَةَ ، قَالَتْ: تُصُدِّقَ عَلَىٰ بَرِيْرَةَ بِلَحْمٍ، فَرَآهُ النَّبِيُّ ، فَقَالَ: «هُوَ لَـهَا صَدَقَةٌ، وَلَنَا هَدِيَّةٌ».

বাব নং ৯০.৩. সদকার মাল অন্যের জন্য হাদিয়া হয়

২০০. অনুবাদ: ইমাম আবু হানিফা হাম্মাদ থেকে, তিনি ইব্রাহীম থেকে, তিনি আসওয়াদ থেকে, তিনি আয়েশা (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, হযরত বারীরাকে সদকা হিসাবে কিছু গোশত প্রদান করা হয়। নবী করিম (ﷺ)  তা দেখেন এবং বললেন, এই গোশত তার জন্য সদকা আর আমাদের জন্য হাদিয়া। 

(বুখারী, ২/৯১০/২৪৩৮)
ব্যাখ্যা: বস্তুর মালিকানা পরিবর্তন হলে এর বিধানও পরিবর্তন হয়। যেমন হযরত বারীরা’র মালিকানায় সদকার গোশত আসার পর তা অন্যের জন্য হাদিয়া হয়ে যায়। সুতরাং কোন দরিদ্র লোক যদি সদকার মাল দিয়ে কোন ধনী ব্যক্তির মেহমানদারী করে, তাহলে ঐ ধনী ব্যক্তির জন্য ঐ সদকার দ্রব্য খাওয়া জায়েয হবে। অথবা ধনী ব্যক্তি যদি ঐ সদকার মাল ক্রয় করে তাও বৈধ হবে। তবে ধনী ব্যক্তি ও বনু হাশিমের জন্য সদকার মাল সরাসরি ব্যবহার করা বা নিজের অধিকারে নিয়ে যাওয়া জায়েয নেই।

পোষ্টটি ভালো লেগে থাকলে আপনার মূল্যবান মতামত জানান প্লিজ!

Leave a reply

  • Default Comments (0)
  • Facebook Comments