শীত মৌসূম মোমেনদের জন্যে গনমিত

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

হযরত রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু তা‌‌আলা আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এরশাদ করেছেন :

اَلشِّتَأُ غَنِيْمَةُ الْمُؤْمِن طاَلَ لَيْلُه‘ فَقَا مُه‘ وَقَصَرَ نَهَا رُه‘ فَصَا مُه

“শীতকাল মোমেনের জন্যে গণমিত, (কেননা) এটার রাত লম্বা হয়, তাই সে তাতে এবাদত করে। আর দিন ছোট হয়, তাতে সে রোজা রাখে।। (কারণ শীতের রাতে এবাদত করা এবং দিনে রোজা রাখা সহজতর)।

অনুরূপ তিনি রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু তা‌‌আলা আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এরশাদ করেছেন :

اَللَّيْلُ طَوِيْلٌ فَلاَ تَقْصُرْهُ بِمَنَا مِكَ وَالنَّهَا رُمُضِيْئُ فَلاَتَكَدَّرَه‘ بِاَثَامكَ

অর্থাৎ “রাত লম্বা, এটাকে তোমার নিদ্রায় ছোট কর না, আর দিন উজ্জল এটাকে তোমার গুণাহ দ্বারা মলিন করো না”।

আল্লাহ্ তা’আলা তোমাকে যা কিছু দিয়েছেন, তাতে তুষ্ট ও সন্তষ্ট থাকবে। যদি তুষ্ট ও সন্তষ্টী হাসিল হয়ে যায়, তাহলে এটাকে গণীমত জানবে, আর আল্লাহ্ তা’আলার শুকরীয়া আদায় করবে অন্যদের কাছে যে সম্পদ আছে, তৎপ্রতি লোভ করবেনা।

জীবুদ্দশায় সব ধরনের আমল করা যায়, কিন্তু মৃত্যুর পর মানুষ কোন কিছুই করতে পারে না। তাই যেন্দেগীকে গনীমত মনে করে, যা কিছু করার করে নাও।

পোষ্টটি ভালো লেগে থাকলে আপনার মূল্যবান মতামত জানান প্লিজ!

Leave a Comment