*শা’বান মাসের ১৫ তারিখের রাত সম্পর্কে জ্ঞাতব্য*

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

মূল: শায়খ আবদুল করিম ইয়াহইয়া (ইয়েমেন)

অনুবাদ: কাজী সাইফুদ্দীন হোসেন

আরবী রিসোর্স: মওলানা Muhammad Robayed Bin Musa

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।

আরবী শা’বান মাসের ১৫ তারিখের রাত, যাকে আরবীতে ‘লাইলাতুন্ নিসফে মিন শা’বান’ তথা শা’বান মাসের মধ্য দিবসের রাত (শবে বরাত) বলা হয়, তা বছরের সেরা রাতগুলোর একটি [ইসলামী সালের দিন গণনায় রাত আগে আসে, তাই এটি শা’বানের ১৫ তারিখ দিনের আগের রাত/১৪ তারিখ দিনগত রাত]। হযরত আতা’ ইবনে ইয়াসার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন যে,

عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، قَالَ: «مَا مِنْ لَيْلَةٍ بَعْدَ لَيْلَةِ الْقَدْرِ أَفْضَلُ مِنْهَا , يَعْنِي لَيْلَةَ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ يَنْزِلُ اللَّهُ تَبَارَكَ وَتَعَالَى إِلَى سَمَاءِ الدُّنْيَا.

লাইলাতুল কদর-এর পরে ১৫ শা’বানের রাতের চেয়ে উত্তম রাত আর নেই। এর শ্রেষ্ঠত্বের কারণ হলো এতে বর্ষিত খোদায়ী রহমত ও বরকত। [১]

এক রাতে সাইয়্যেদাহ আয়েশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা লক্ষ্য করেন যে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর ঘরে নেই। তিনি হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে খুঁজতে বের হন এবং তাঁকে ‘বfকী’ কবরস্থানে দু’হfত আকাশের দিকে প্রসারিত অবস্থায় মোনাজাতে রত দেখতে পান। তিনি হযরত আয়েশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা-কে বলেন যে এই রাতে, অর্থাৎ, শা’বান মাসের ১৫ তারিখ রাতে, আল্লাহতা’লা ‘কালব’ গোত্রের অধীনে তাবৎ ভেড়ার যতোগুলো লোম আছে, তার চেয়েও বেশি মানুষকে ক্ষমা করে দেন। ইমাম আহমদ রহমতুল্লাহি আলাইহি, ইমাম তিরমিযী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও ইমাম ইবনে মাজাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এটি বর্ণনা করেন; বানু কালব গোত্র আরবদের মাঝে প্রসিদ্ধ ছিল এর সদস্যদের মালিকানাধীন বিশাল ভেড়ার পালের জন্যে। [২]

হাদীসটির মূল এবারত:

قَالَتْ: فَقَدْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَاتَ لَيْلَةٍ، فَخَرَجْتُ أَطْلُبُهُ، فَإِذَا هُوَ بِالْبَقِيعِ رَافِعٌ رَأْسَهُ إِلَى السَّمَاءِ. فَقَالَ: «يَا عَائِشَةُ أَكُنْتِ تَخَافِينَ أَنْ يَحِيفَ اللَّهُ عَلَيْكِ وَرَسُولُهُ؟» قَالَتْ، قَدْ قُلْتُ: وَمَا بِي ذَلِكَ، وَلَكِنِّي ظَنَنْتُ أَنَّكَ أَتَيْتَ بَعْضَ نِسَائِكَ، فَقَالَ: «إِنَّ اللَّهَ تَعَالَى يَنْزِلُ لَيْلَةَ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا فَيَغْفِرُ لِأَكْثَرَ مِنْ عَدَدِ شَعَرِ غَنَمِ كَلْبٍ.

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্যত্র এরশাদ ফরমান,

إِنَّ اللَّهَ لَيَطَّلِعُ فِي لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِجَمِيعِ خَلْقِهِ إِلَّا لِمُشْرِكٍ أَوْ مُشَاحِنٍ.

শা’বান মাসের ১৫ তারিখের রাতে আল্লাহ পাক তাঁর সৃষ্টিকুলের দিকে তাকান এবং দুই শ্রেণির মানুষ ছাড়া বাকি সবাইকে মাফ করে দেন; এই দুই প্রকার হলো আল্লাহর সাথে শরীককারী এবং এমন লোক যারা মুসলমান ভাইদের প্রতি বিদ্বেষভাব পোষণ করে। [৩] [বঙ্গানুবাদকের নোট: এখানে ‘শির্ক’ বলতে সুন্নী উলামাদের ব্যাখ্যানুযায়ী ‘শির্কে খফী’ তথা গোপন শির্ক/নফসানীয়াত’ বা কুপ্রবৃত্তিকে বুঝিয়েছে। কেননা মুসলমান সমাজ ‘শির্কে জলী’ তথা প্রকাশ্য মূর্তিপূজা করবেন না। রাসূলুল্লাহ (দ:) এরশাদ করেন, “আমি আশঙ্কা করি না আমার (বেসালের) পরে তোমরা শির্কে প্রত্যাবর্তন করবে” [সহীহ]। অর্থাৎ, মুসলমান সমাজ মূর্তিপূজোয় আর ফিরে যাবেন না। তাই সুন্নী উলামাবৃন্দ হাদীসে প্রদত্ত শির্ক-সম্পর্কিত যাবতীয় বিবরণকে শির্কে খফী তথা কুপ্রবৃত্তি বলে চিহ্নিত করেছেন। দেখুন – সুলাইমান ইবনে আবদিল ওয়াহহাব প্রণীত ‘আস্ সাওয়াইক্বুল ইলাহিয়্যা ফী রাদ্দি আলাল ওয়াহহাবীয়্যা,’ ৪৪ পৃষ্ঠা, ইস্তাম্বুল, তুরস্ক সংস্করণ]

নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: ” إِذَا كَانَتْ لَيْلَةُ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ، فَقُومُوا لَيْلَهَا وَصُومُوا نَهَارَهَا، فَإِنَّ اللَّهَ يَنْزِلُ فِيهَا لِغُرُوبِ الشَّمْسِ إِلَى سَمَاءِ الدُّنْيَا، فَيَقُولُ: أَلَا مِنْ مُسْتَغْفِرٍ لِي فَأَغْفِرَ لَهُ أَلَا مُسْتَرْزِقٌ فَأَرْزُقَهُ أَلَا مُبْتَلًى فَأُعَافِيَهُ .

এই রাত যখন আগমন করে, তখন আমাদের উচিত সারা রাত এবাদত-বন্দেগীতে মশগুল হওয়া এবং পরের দিন রোযা রাখা; কেননা সূর্যাস্ত থেকে সোবেহ সাদেক পর্যন্ত আল্লাহ সবাইকে ডেকে বলেন, “ক্ষমাপ্রার্থী কেউ এমন আছো কি, যাকে আমি মাফ করতে পারি? রিযক-প্রার্থী এমন কেউ আছো কি, যাকে আমি রিযক দান করতে পারি? রোগাক্রান্ত কেউ আছো কি, যাকে আমি আরোগ্য দিতে পারি?” [৪]

ইমাম আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু শা’বান মাসের ১৫ তারিখের রাতে ঘরের বাইরে গিয়ে আসমানের দিকে তাকিয়ে থাকতেন। তিনি বলেন যে হযরত দাউদ (নবী আলাইহিস্ সালাম)-ও এই রাতের একই সময়ে ঘরের বাইরে যেতেন এবং হযরত দাউদ আলাইহিস সালাম বলেছেন যে কেউ যদি এই সময় আল্লাহকে ডাকেন, তাহলে আল্লাহ তাঁর প্রার্থনার জবাব দেন; আর কেউ তাঁর কাছে ক্ষমা চাইলে তাঁকেও তিনি মাফ করে দেন। এই কারণেই ইমাম আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সারা রাতব্যাপী এবাদত-বন্দেগী করতেন।

বর্ণিত আছে যে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ ফরমান,

خَمْسُ لَيَالٍ لَا تُرَدُّ فِيهِنَّ الدُّعَاءَ: لَيْلَةُ الْجُمُعَةِ، وَأَوَّلُ لَيْلَةٍ مِنْ رَجَبٍ، وَلَيْلَةُ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ، وَلَيْلَتَيِ الْعِيدَيْنِ.

“পাঁচটি রাতে দোয়া ফিরিয়ে দেয়া হয় না: রজব মাসের ১ম রাত, শা’বান মাসের ১৫ তারিখের রাত, বৃহষ্পতিবার রাত, ঈদুল ফিতরের (রোযার ঈদের) রাত এবং ঈদুল আযহার (কোরবানি ঈদের) রাত।” [৫]

হযরত একরিমাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও অন্যান্য তাফসীরবিদ উলেমা বলেন যে আল-কুরআনের সূরা দুখানে উল্লেখিত لَيْلَةٍ مُبَارَكَةٍ (বরকতময় রাত) বলতে শা’বান মাসের ১৫ তারিখের রাতকে উদ্দেশ্য করা হয়েছে [তবে সংখ্যাগরিষ্ঠ মোফাসসিরীন এটিকে ‘লাইলাতুল কদর’ তথা কদরের রাত্রি বলেছেন]।

আল্লাহতা’লা এরশাদ ফরমান,

فِيهَا يُفْرَقُ كُلُّ أَمْرٍ حَكِيمٍ .

এই রাতে প্রতিটি হেকমতময় আজ্ঞার বণ্টন স্পষ্ট হয়” ।[৬]

তাফসীরকারদের এই মতানুযায়ী, শবে বরা’তের রাতে আল্লাহ পাক তাঁর বান্দাদের জন্যে পরবর্তী বছরের যে রিযক বরাদ্দ করেছেন তা বলবৎ হয় (ইমাম আহমদ রেযা খাঁন কৃত তাফসীরে কানযুল ঈমানেও লাইলাতুল কদরের পাশাপাশি শবে বরা’তের কথা উল্লেখ করা হয়েছে – অনুবাদক)। তাঁদের রিযক বরাদ্দের পাশাপাশি যাঁদের ভাগ্যে ইন্তেক্বাল লেখা আছে, তাঁদেরও নাম উল্লেখ করা হয়। হযরত ‘আতা ইবনে এয়াসার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন,

إِذَا كَانَ لَيْلَةُ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ , نُسِخَ لِمَلَكِ الْمَوْتِ كُلُّ مَنْ يَمُوتُ فِي تِلْكَ السَّنَةِ مِنْ شَعْبَانَ إِلَى شَعْبَانَ، قَالَ عَطَاءُ بْنُ يَسَارٍ: إِنَّ الرَّجُلَ لَيَظْلِمُ , وَيَفْجُرُ , وَيَنْكِحُ النِّسْوَانَ , وَيُعَرِّسُ الْأَعْرَاسَ , وَمَا اسْمُهُ فِي الْأَحْيَاءِ، قَدْ نُسِخَ اسْمُهُ مِنَ الْأَحْيَاءِ إِلَى الْأَمْوَاتِ.

এই রাতে মৃত্যুদূত আজরাইল ফেরেশতা একটি তালিকা পান; এটিতে আসছে বছর যাঁরা ইন্তেকাল করবেন তাঁদের নাম থাকে। “কোনো ব্যক্তি ফসল রোপণ, বিয়ে-শাদী ও ঘর নির্মাণ করতে পারেন, কিন্তু তাঁর নাম ইতোমধ্যে মৃতদের তালিকায় লিপিবদ্ধ হয়েছে।” [৭]

তাই পুণ্যবান মুসলমানদের অনেকেই শবে বরা’তে আল্লাহর কাছে তাঁর মনোনীত বান্দাদের নামের তালিকায় নিজেদের নাম অন্তর্ভুক্ত করার জন্যে দরখাস্ত করতেন, যেমনিভাবে তাঁরা প্রচুর রিযকের জন্যেও প্রার্থনা করতেন।

সাইয়্যেদুনা উমর ইবনে আব্দিল আযীয রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন,

“বছরের চারটি রাতকে উপেক্ষা করবে না, কেননা ওগুলোতে আল্লাহতা’লা তাঁর বান্দাদের প্রতি রহমত নাযেল করেন: রজব মাসের ১ম রাত, শা’বান মাসের ১৫ তারিখের রাত, ঈদুল ফিতরের রাত এবং ঈদুল আযহার রাত।”

এই কারণে প্রাথমিক যুগের মুসলমানদের অনেকেই শা’বান মাসের ১৫ তারিখের রাতকে ‘জীবন্ত’ করে তুলতেন। তাঁরা মানুষকে ওই রাতে মসজিদে এসে রাত জেগে এবাদত-বন্দেগী ও ক্ষমা প্রার্থনা (তওবা) করার জন্যে উৎসাহিত করতেন।

বেশ কিছু হাদীসে বলা হয়েছে যে এই রাতে আল্লাহতা’লার রহমত-বরকতপ্রাপ্তি থেকে কয়েক শ্রেণীর মানুষ বাদ পড়বে। এদের মধ্যে রয়েছে যারা আল্লাহর সাথে শরীক করে (অর্থাৎ, নফসানীয়াতের তাবেদারি করে) এবং যারা মুসলমান ভাইদের প্রতি বিদ্বেষভাব পোষণ করে। কিছু কিছু উলেমা সুনির্দিষ্টভাবে সেই সব লোকের কথা উল্লেখ করেন যারা সাহাবা-এ-কেরাম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বা প্রাথমিক যুগের মুসলমানদেরকে অপমান করে থাকে, কিংবা যারা মুসলমানদেরকে কাফের (’মুশরিক’) ও বেদআতী আখ্যা দিয়ে থাকে [যেমন – ওহাবী, মওদূদী, সালাফী, শিয়া এন্ড কোং – অনুবাদক]। এছাড়া, রহমত থেকে বঞ্চিত লোকদের মধ্যে রয়েছে যেনাকারী (অবৈধ যৌনাচারী), আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্নকারী ও পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান।

এই শ্রেণীভুক্ত লোকেরা রমযান মাসের ১ম রাত ও লাইলাতুল কদরের মতো মহিমান্বিত রজনীগুলোতেও আল্লাহর রহমত-বরকত পায় না। তাই আমাদের উচিত এই সব গুনাহ ও দূষণীয় কাজ সর্বাত্মকভাবে এড়িয়ে চলা। প্রাথমিক জমানার কোনো এক আলেম বলেছিলেন, “সর্বোত্তম গুণাবলী হলো নির্মল অন্তর, মহানুভব আত্মা ও উম্মতের কল্যাণকামী হওয়া। এই সকল গুণের মাধ্যমেই পুণ্যবান বুযূর্গানে দ্বীন নিজ নিজ সুউচ্চ মকামে অধিষ্ঠিত হয়েছেন, বিপুল পরিমাণ এবাদত-বন্দেগী ও রোযা (উপবাস) দ্বারা নয়।”

শবে বরা’তে যে রহমত-বরকত আল্লাহ পাক মঞ্জুর করেন, তা যেনো আমাদের প্রতিও তিনি বর্ষণ করেন। এই রাতে তাঁর কাছে প্রার্থনা দ্বারা তাঁরই রেযামন্দি হাসিল ও ক্ষমা লাভের সামর্থ্য যেনো তিনি আমাদের নসীব করেন; আমরা এ-ও তাঁর কাছে কামনা করি যেনো তিনি আমাদের সামগ্রিক কল্যাণ বরাদ্দ করেন এবং সকল অনিষ্ট দূর করেন। তিনি যেনো অফুরন্ত সালাত-সালাম আমাদের হেদায়াতদাতা মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রতি প্রেরণ করেন, যাঁর মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি দুনিয়ার জীবন থেকে আখেরাতের জীবনের শ্রেষ্ঠত্ব এবং যাঁর হেদায়াত তথা পথপ্রদর্শনের মধ্যে নিহিত এই জীবন ও পরকালীন জীবনের সকল কল্যাণ।

[শায়খ আব্দুল করিম ইয়াহইয়া ইয়েমেনের হাদরামাওতে বসবাস করেন। এ দেশীয় বাতেলপন্থীরা দাবি করে থাকে যে শবে বরা’ত শুধু উপমহাদেশেই পালন করা হয়, আরবে নয়। তাদের এই অসত্য দাবি খণ্ডনের উদ্দেশ্যেই এই লেখাটি অনুবাদ করা হয়েছে। – অনুবাদক]

তথ্যসূত্র :

[১] আমালী : তারতিবুল আমালী আল খামিয়িছিয়াতু লিশ শাজারাত, ২:১৪২ হাদীস নং ১৮৮৭।

(ক) তবারী : শরহু উসূলি ই‘তিকাদি আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআত, ৩:৪৯৯ হাদীস নং ৭৬৯।

[২] ইবনে মাজাহ : আস সুনান, ১:৪৪৪ হাদীস নং ১৩৮৯।

(ক) তিরমিযী : আস সুনান, ২:১০৮ হাদীস নং ৭৩৯।

(খ) আহমদ : আল মুসনাদ, ৬:৭১ হাদীস নং ২৪৪৬৯]

(গ) ইবনে আবী শায়বা : আল মুসান্নাফ, ১০:৪৩৭।

(ঘ) বায়হাকী : শু‘য়াবুল ঈমান, ৫:৩৫৬ হাদীস নং ৩৫৪৫।

[৩] ইবনে মাজাহ : আস সুনান, ১:৪৪৫ হাদীস নং ১৩৯০।

(ক) ইবনে হিব্বান : আস সহীহ, ১২:৪৮১ হাদীস নং ৫৬৬৫।

(খ) তাবারানী : আল মু‘জামুল আওসাত, ৭:৩৬ হাদীস নং ৬৭৭৬।

(গ) বায়হাকী : শু‘য়াবুল ঈমান, ৫:৩৬০ হাদীস নং ৩৫৫২।

[৪] ইবনে মাজাহ : আস ‍সুনান, বাবু মা জাআ ফি লায়লাতিন নিসফি শা‘বান, ১:৪৪৪ হাদীস নং ১৩৮৮]

[৫] আব্দুর রাযযাক : আল মুসান্নাফ, বাবু নিসফি মিনাশ শা‘বান, ৪:৩১৭ হাদীস নং ৭৯২৭]

[৬] আল কুরআন : আদ দুখান, ৪৪:৪]

[৭] আমালী : তারতিবুল আমালী আল খামিয়িছিয়াতু লিশ শাজারাত, ২:১৪২ হাদীস নং ১৮৮৬।

*সমাপ্ত*

পোষ্টটি ভালো লেগে থাকলে আপনার মূল্যবান মতামত জানান প্লিজ!

Leave a Comment