মুসলমান দেশগুলো কিভাবে ধংস হবে?

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

হযরত খাজা মওদুদ চিশতি রাহমাতুল্লাহ আলাইহিবলেছিলেন,
ইমামুল আশিযাইন, মদিনাতুল উলুম ওয়াল মুতালেব
#আলী_ইবনে_আবু_তালেব_কারামাল্লাহু ওয়াজহু ইরশাদ করেন,

যখন এই আয়াত নাজিল হলো,
ওয়া ইমনিন কারাইয়াতিন ইল্লা নাহনু মুহলেকুহা কাবলা ইয়াওমিল কেয়ামাতে আও মু’য়াজ্জেবুহা আজাবান শাদীদা; কানা জালিকা ফিল কিতাবে মাসতুরা। “
অর্থঃ এমন কোন শহর নেই যেখানে কেয়ামত আসার পূর্বে দুঃখ কষ্ট ও দুর্দশা অবতীর্ণ হবে না এবং এমন কোন শহর নেই যেটা ধ্বংস হবে না। একথা লাওহে মাহফুজে লেখা আছে।”

এরপর তিনি ইরশাদ করেন,
#হাবশীগণ (আবিসিনিয়ার অধিবাসি, নিগ্রো) মক্কাকে বিরান করবে।
#মদীনা দুর্ভিক্ষের কারণে জনশূন্য হবে, বিপদাপদ অবতীর্ণ হবে, লোকজন অনাহারে মৃত্যু বরণ করবে।
#আমাদের_দেশ (# খোরাসান_বর্তমানে_ইরাক ) রিয়া, কপটতার কারণে ধ্বংস হবে।
#শ্যামদেশ সিরিয়া বাদশাহ এর জুলুমের কারণে ধ্বংস হবে। এই অবস্থায় আকাশ হতে এক প্রকার ফসল বিনষ্টকারী পোকা (টিউডি) জমিনে পতিত হবে।
#রোম হস্থ মৈথুনের কারণে ধ্বংস হবে।
#বলখদেশ ব্যবসায়ী বন্ধুত্বের কারণে ধ্বংস হবে।
#মুসলমান সুদ গ্রহণ করবে এবং নরখাদক হিসেবে চিহ্নিত হবে।
#২।
এরপর ইরশাদ করেন,
হযরত খাজা #মওদুদ_চিশতি আরোও বলেন যে,
#ভবঘুরে ও তাদের সঙ্গীদের রঙ্গ রস ও মদ্যপানের কারণে শহর ধ্বংস হবে।
#সিস্তান দেশ ভূমিকম্প ও অন্ধকারাচ্ছন্ন প্রলয়ে পাহাড় ফেটে চৌচির হয়ে যাবে এবং সেখানকার অধিবাসিগণের অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
#মিশর_ও_দামেস্কে
#মেয়েদের_উপর অত্যাচার এর মাত্রা এতো বৃদ্ধি পাবে যে,
যার কারণে তাদের শূলইতে চড়াবে এবং অনেকে বলবে এ হচ্ছে ফাতেমা (নবী দুলালী) , নাউজুবিল্লাহ। অতএব, এটাই হবে এ দেশ দুটো ধ্বংসের কারণ।
#ইরান_এবং_সিন্ধু (বর্তমান পাকিস্তানের অংশ) ধ্বংস হবে # হিন্দুস্থানের কারণে।
#হিন্দুস্থান_ (ভারতবর্ষ) ধ্বংস হবে ফ্যাসাদ, জিনা ও শরাব পানের কারণে
এরপর আল্লাহ তায়ালা হাওলাকে হুকুম দিবেন দুনিয়ার অবশিষ্ট লোক ও দেশকে নিঃশেষ করো। এরপর যারা বেঁচে থাকবে তাদের তখন ইমাম মাহদী আত্মপ্রকাশ করবেন সারা দুনিয়ায় তখন ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হবে। এরপর ঈসা মসীহ আসমান হতে অবতরণ করবেন। ঐ সময় সমস্ত জগতে দ্বীন ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হবে।

সুত্রঃ #আনিসুল আরওয়াহ সূত্রে #ইসলামী বিধান

পোষ্টটি ভালো লেগে থাকলে আপনার মূল্যবান মতামত জানান প্লিজ!

Leave a Comment