মাশায়েখ হযরাতের গুরুত্ত্বপূর্ণ বাণী
১) জামেয়া কী খেদমত কো আপ জুমলা ভাইয়ো! নম্বরে আউয়াল মে রাক্ষেহ, দুনিয়া কী ধান্ধে আওর কামে দোছুরে, তেছরে নম্বর মে রাক্ষেহ, উছী হিছাব ছে আপ ভাইয়ো কে ছাথভী এয়ছাহী মুয়ামালা হােগা, আপুকে তামাম্ নেক কামোঁ কো উছী তরতীব্ ছে ছারাঞ্জাম্ দিয়া জায়েগা, ইশা আল্লাহ।
-হযরত সৈয়্যদ আহমদ শাহ্ সিরিকোটি (رحمة الله)
২) মুছে মুহাব্বত্ হ্যায় তাে মাদ্রাসা কো মুহাব্বত করাে, মুঝেহ্ দেখনা হ্যায় তাে মাদ্রাসা কো দেখাে।
– হযরত সৈয়্যদ আহমদ শাহ সিরিকোটি (رحمة الله)
৩) আপনি যাকাত কো চার হিস্সা করকে এক হিসসা জামেয়া কি মিসকীন তােলাবোঁ কো দিয়া করাে, বাকী তিন হিসসা আপনে হক্বদার মিসকীনোঁ কো তক্বসীম কিয়া করাে।
– হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (رحمة الله)
৪) কাম করাে, ইসলাম কো বাচাঁও! দ্বীন কো বাচাঁও! সাচ্ছা আলেম তৈয়ার করাে!
-হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (رحمة الله)
৫) খেদমতে জামেয়া আপ লােগোকে দো – জাহান কি কামিয়াবী আওর তরককী কা আজীমুশশান উছিলা হায়। খেদমতে জামেয়া মুর্শিদে বরহক্ব কী তরফ ছে বলকেহ্ হাজরাত কী তরফ ছে আপ ভাইয়োঁকী ডিউটী মে দাখে হায়।
– হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (رحمة الله)
৬) আপ লােগোনে জামেয়া কা জিম্মা লিয়া, আওর মেরে ছাথ ওয়াদা কিয়া। আগর ইছমে গাফলতী কিয়া তাে, রসূলুল্লাহ্ আওর বাজী আপ৷ লােগোকো নেহী ছোড়েঙ্গে, মাইভী নেহী ছােড়ােঙ্গা।
– হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (رحمة الله)
৭) আপ জামেয়া কী খেদমত করে, জামেয়া আপ কী খেদমত করে গা।
-হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (رحمة الله)
৮) মুর্শিদ কী মনজুরে নজর বন্নেকে লিয়ে উচ্ – চে – মােহাব্বত্ মে কামাল হাসেল করনা নেহায়ত জরুরী হ্যায়।
অর্থঃ – মুর্শিদ (পীর) এর প্রিয়ভাজন হওয়ার জন্য তাঁর প্রতি পূর্ণ ভালবাসা অত্যন্ত জরুরী।
-হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (رحمة الله)
৯) হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কী মােহাব্বত আইনে ঈমান হ্যায়।
অর্থঃ- হযরত সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি ভালবাসাই প্রকৃত ঈমান।
– হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (رحمة الله)
১০) দোছরে কী আইব জু – ঈ চে কোয়ী ফায়েদা নেহী।
অর্থঃ- অপরের ছিদ্রান্বেষণে কোন ফায়দা নেই।
-হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (رحمة الله)
১১) তৈয়্যব কা মক্বাম বহুত্ উচা হ্যায়, তৈয়্যব মাদরজাদ্ অলী হ্যায়।
অর্থঃ – তৈয়্যব শাহ’র অবস্থান (মর্যাদা) অতীব উচ্চে, তৈয়্যবুশাহ গর্ভজাত অলী।
– হযরত সৈয়্যদ আহমদ শাহ সিরিকোটি (رحمة الله)
১২) আসহাবে কাহাফ কা কুত্তা নেক্ লােগো কী সুহবত্ কী ওয়াজাহ্ চে জান্নাত’মে জায়েগা, অওর হজরত নূহ (عليه السلام) কে বেটা বুরোঁ কী সুহবত্ কী ওয়াজাহ্ চে আযাবে ইলাহী চে বাচ্ ন চেকা, যবৃকে শয়তান কো নেক আমল অওর ইবাদত নে কুচ্ ফায়েদা ন দিয়া।
অর্থঃ- আসহাবে কাহাফ এর কুকুর সৎলােকের সংশ্রবের কারণে জান্নাতে যাবে। আর হযরত নূহ (عليه السلام) এর সন্তান অসৎ লােকের সাহচর্যের কারণে আল্লাহর শাস্তি থেকে পরিত্রাণ পায়নি; যেমনিভাবে, শয়তানকে স্বীয় সত্যার্য ও ইবাদত কোন উপকারিতা দেয়নি।
– হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (رحمة الله)
১৩) রূহানী মােলাক্কাত কী পােতগী কে লিয়ে জিসমানী মােলাক্বাত কা হাে – না- নেহায়ত জরুরী হ্যায়।
– হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (رحمة الله)
১৪) সিলসিলাহ্ মে দাখেল্ হাে – নে কা মক্বসদ্ হুজুর করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তক রসা – ই – হ্যায়।
অর্থঃ- “ ত্বরিকৃতের (পরম্পরা সূত্রে প্রবেশ করার উদ্দেশ্য হলাে হুজুর (ﷺ) পর্যন্ত পৌঁছা।
– হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (رحمة الله)