ফতোয়াউল হারামাঈন ফি মিলাদে ছাইয়িদিছ ছাক্বালাঈন (দঃ)

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

কোরআন,সুন্নাহ ,ইজমা ও কিয়াছ মোতাবেক নবী করিম রাউফুর রাহীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মিলাদ বা বেলাদত বর্ণনা করা সুন্নাত এবং বেলাদত শরীফ বর্ণনাকালে কিয়াম করে সালাতও সালাম পাঠ করা মোস্তাহসান বা মোস্তাহাব।কেউ অস্বীকার করলে বা নাজায়েয বললে মিলাদ কিয়াম করা ওয়াজিব হয়ে যাবে। ৬০৪ হিজরীতে সর্বপ্রথম মিলাদ ও কিয়াম বিষয় কিতাব লেখা  হয়  “আত্‌তানভীর ফি মিলাদিল বাশীরিন নাজির ”। লেখক ছিলেন সে যুগের শ্রেষ্ঠ আলেম ওমর ইবনে দিহ্‌ইয়া আল মাগবেরী (রহঃ) । বিভিন্ন সময়  মক্কা , মদিনা , জিদ্দা, হাদিদাহ – প্রভৃত স্থানের শীর্ষস্থানীয় মুফতীগন মিলাদ কিয়ামের পক্ষে ফতোয়া প্রচার করেন। এমনকি দেওবন্দী কোনো কোনো উলামাগনও মিলাদ কিয়ামের পক্ষে ফতোয়া দেন। অত্র পুস্তিকায় সংক্ষিপ্তভাবে ঐ সব ফতোয়ার বঙ্গানুবাদ পেশ করা হয়েছে।সুন্নীবার্তা রিসার্স টিম ,ফতোয়াউল হারামাঈন ফি মিলাদে ছাইয়িদিছ ছাক্বালাঈন (দঃ) বইটি অনলাইনে প্রথম অধ্যায় ভিত্তিক প্রকাশ করছে।

বইটি লেখার কারন ও কিছু গুরুত্বপূর্ন কথা

মিলাদ কিয়াম পাঠ

লেখক পরিচিতি

প্রথম অধ্যায় – মিলাদ কিয়ামর পক্ষে মক্কা শরীফ ও মদিনা শরীফের মুফতীগণের ফতোয়া

দ্বিতীয় অধ্যায়  -জেদ্দার মুফতীগণের নাম ও ফতোয়া

তৃতীয় অধ্যায়  – চার মায্হাবের মুফতীগণের ফতোয়া

চতুর্থ অধ্যায়  –  পূর্বযুগের বিখ্যাত মুফতীগণের ফতোয়া

পঞ্চম অধ্যায় – বিশ্ববরেণ্য মুজতাহিদগণের নাম 

৬ষ্ঠ অধ্যায়  –  পাক ভারতের মুফতীগণের ফতোয়া

সপ্তম অধ্যায়  – দেওবন্দের আকাবেরীনদের অভিমত 

পোষ্টটি ভালো লেগে থাকলে আপনার মূল্যবান মতামত জানান প্লিজ!

Leave a Comment