নবম শতাব্দীর মুজাদ্দিদ, হাফেজুল হাদিস,ইমাম জালালউদ্দীন সুয়ুতী(রহঃ) সংকলন করেন- “ইমাম ইবনে নাজ্জার (রহঃ) তার ‘তারিখে মদিনা’ গ্রন্থে হযরত আবু বকর রাদ্ববিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, রসুুুুলে পাক ﷺ ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক জুমার দিন তার পিতা-মাতার অথবা তাদের যে কোন একজনেরও কবর যিয়ারত করবে এবং তার কররের নিকটে সূরা ইয়াসিন পাঠ করবে তাহলে তার প্রত্যেক হরফের পরিমাণ গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।”
★ইমাম সুয়ুতীঃ তাফসীরে আদ- দুররুল মানসূরঃ৭/৪০ পৃঃ ,
★ইমাম আইনিঃ ওমদারুল ক্বারীঃ৩/১১৮পৃঃ ।
এই হাদিসের ব্যখ্যায় আল্লাসা মানাভী(রহঃ) বলেন,” এই হাদিস থেকে বুঝা যায় যে, মায়্যিতের কবরের নিকট কিরাত পড়লে তার উপকার হয় এবং যেমনিভাবে দোআ সদকা করলে হয়।”
★আল্লামা মানভী, তাইসিরঃ২/২৪০পৃঃ।
বোখারী শরীফের ব্যাখ্যাকার আল্লামা বদরুদ্দীন আইনি রহঃ এই হাদিসের ব্যখ্যায় বলেন-
” ইমাম আবু হানিফা(রহঃ) ও ইমাম আহমদ (রহঃ) এ মত পোষণ করেছেন যে, কোরআনের তিলওয়াতের সওয়াব মৃত্যু ব্যক্তির কাছে পৌঁছে “
★আল্লামা আইনী, উমদাতুল ক্বারীঃ৩/১১৮ পৃঃ
♦♦এই হাদিস থেকে ঈসালে সওয়াব ও নির্দিষ্ট দিনে কবর যেয়ারত প্রমাণিত।