মহান আল্লাহ তা‘য়ালা পবিত্র কুরআন মাজীদে তাঁর প্রিয় হাবীব (ﷺ)’র চেহরা মুবারকের শপথ করে ইরশাদ করেন,
وَالضُّحَى ۞وَاللَّيْلِ إِذَا سَجَى
-“চাশত (পূর্বাহ্ন) এর শপথ এবং রাতের, যখন পর্দা আবৃত করে।” (সূরা দো’হা: ১-২, কানযুল ঈমান)
আল্লামা মুহাম্মদ বিন আবদুল বাকী জুরকানী (رحمة الله) তাঁর রচিত “যুরকানী শরহে মাওয়াহেবে ল্লাদুনিয়া” গ্রন্থে বলেন-
وَفَسَّرَ بَعْضُهُمْ كَمَا حَكَاهُ الْإِمَامِ فَخَرُ الدِّيْن الضُّحٰى بِوَجْهِه صَلَّى اَللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَاللَّيْلِ بِشَعْرِه
-‘‘মুফাস্সিরগণের কেউ কেউ বলেন, যেমন ইমাম ফখরুদ্দিন (رحمة الله) বলেন, (الضُّحَى) হল হুযুর করিম (ﷺ)’র চেহরা মোবারক এবং (اللَّيْلِ) হল তাঁর চুল মুবারক।” ➥51
- ৫১. ইমাম যুরকানী, শারহুল মাওয়াহেব, ৮/৪৪৪ পৃ.
আ‘লা হযরত আজীমুল বরকত ইমামে আহলে সুন্নাত মুজাদ্দেদে দীনও মিল্লাত মাওলানা শাহ আহমদ রেযা খান বেরলভী (رحمة الله) কত সুন্দরই বলেছেন-
خامئہ قدرت كا حسن دستكارى واہ واه
كيا ہى تصورير اپنے پيار كى سنوارى واه واه
‘‘খোদার গড়ন এমন শোভন
আহ! প্রিয়’র রূপ যে অনুপম।’’
উম্মুল মু‘মিনিন হযরত আয়েশা সিদ্দিকাহ (رضي الله عنه) :
➡52
উম্মুল মু‘মিনিন হযরত আয়েশা (রা:) হুযুর পূরনূর (ﷺ)’র চেহরা মুবারক সম্পর্কে তাঁর আকিদা এভাবে বর্ণনা করেছেন-
……عن محمد بن إسحاق بن يسار عن يزيد بن رومان وصالح بن كيسان عن عروة بن الزبير عن عائشة قَالَت كنت أخيط فِي السحر فَسَقَطت مني الابرة فطلبتها فَلم أقدر عَلَيْهَا فَدخل رَسُول الله ﷺ فتبينت الإبرة بشعاع نور وَجهه فَأَخْبَرته فَقَالَ يَا حميراء الويل ثمَّ الويل ثَلَاثًا لمن حرم النّظر إِلَى وَجْهي
-‘‘……বিখ্যাত সিরাতবিদ, ইমামুল মাগাজী, ইমাম মুহাম্মদ বিন ইসহাক বিন ইয়াসার (رحمة الله) তার দুই মহান উস্তাদ হযরত ইয়াযিদ ইবনে রুমান এবং ছালেহ ইবনে কায়সান (رحمة الله) হতে বর্ণনা করেন, তাঁরা হযরত উরওয়া ইবনে যুবায়ের (رضي الله عنه) হতে বর্ণনা করেন, তিনি হযরত আয়েশা (رضي الله عنه) হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি শেষ রাতে সেহেরির সময় কাপড় সেলাই করছিলাম। হঠাৎ আমার হাত থেকে সুঁই পড়ে গেল। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও সেটি পাওয়া গেল না। অতপর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আগমন করলে তাঁর চেহরা মুবারকের নূরের আলোতে সেই সুঁইটি পরিষ্কারভাবে দেখা গেলো। আমি রাসূল (ﷺ) কে এ সংবাদ দিলে তিনি বললেন, হে হুমায়রা! যে আমার চেহরা মুবারকের দিদার থেকে বঞ্চিত তার জন্য আফসোস, একথাটি তিনি তিনবার বলেছিলেন।’’ ➥53
- ৫২. ওয়াহাবীদের বড় ইমাম মওলবী ইব্রাহীম মীর শিয়ালকুটী হযরত আয়েশা সিদ্দিকাহ (رضي الله عنه) সম্পর্কে বলেন, যে হযরত আয়েশা সিদ্দিকাহ (رضي الله عنه) জটিল বিষয় সমাধান কল্পে শীর্ষে ছিলেন।” (সিরাজুম মুনীরাহ, ১১৬ পৃষ্ঠা)
- ৫৩. ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতি: খাসায়েসুল কুবরা: ১/১১১ পৃ., হা/২৮৭, ইমাম ইবনে আসাকীর: তারীখে দামেস্ক: ৩/৩১০ পৃ., আল্লামা শায়খ ইউসুফ নাবহানী: হুজ্জাতুল্লাহি আলাল আলামীন: ৬৬৩ পৃ., আল্লামা ইবনে হাজার আসকালানী: লিসানুল মিযান: ৩/৩৪৪ পৃ ও ৬/৬৯০ পৃ., আবূ সা‘দ নিশাপুরী, শরফে মোস্তফা, ২/১০৩ পৃ., আবূ নুয়াইম ইস্পাহানী, দালায়েলুল নুবুয়ত, ১/১১৩ পৃ. দারূল কুতুব ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, ইবনে সালেহ শামী, সবলুল হুদা ওয়ার রাশাদ, ২/৪০ পৃ., ইফরাকী, মুকতাসারে তারিখে দামেস্ক, ২/৭৪ পৃ. মুত্তাকী হিন্দী, কানযুল উম্মাল, ১১/৪৫৩ পৃ. হা/৩২১৩১ ও ১২/৪২৯ পৃ. হা/৩৫৪৯২
━━━━━━━━━━━o━━━━━━━━━
কবি বলেন-
سوزن گمشده ملتى ہے تبسم سے تيرے
شام كو صبح بناتا ہے اجالا تيرا !!
‘‘হারিয়ে যাওয়া সূচ মিলে তব হাসিঘোর
অঘোর তমস প্রভাত ডাকে সুহাসিনী ভোর।’’
দশম শতাব্দীর মুজাদ্দিদ, বিশ্ববিখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা মোল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله) শরহে শিফায় হযরত সায়্যিদাহ আয়েশা সিদ্দিকাহ (رضي الله عنه)’র আক্বিদা নিম্নোক্ত শব্দের মাধ্যমে বর্ণনা করেন-
كنت أدخل الخيط في الإبرة حال الظلمة لبياض رسول الله ﷺ
-‘‘একদা আমি অন্ধকার রাতে হুযূর পুরনুর (ﷺ)’র নূরের আলোতে সুঁইয়ের মধ্যে সুতা প্রবেশ করিয়েছিলাম।’’ ➥54
- ৫৪. মোল্লা আলী ক্বারী, শরহে শিফা : ১/১৫৯ পৃ., দারুল ফিকর ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, লেবানন।
হযরত আবু বকর সিদ্দিক (رضي الله عنه)’র আকীদা:
ইসলামের প্রথম খলিফা হযরত আবু বকর (رضي الله عنه) রাসূলে করিম (ﷺ)’র চেহরা মুবারক সম্পর্কে নিম্নোক্ত শব্দের মাধ্যমে তাঁর আকিদা বর্ণনা করেন-
وَأخرج أَبُو نعيم عَن أبي بكر الصّديق رَضِي الله عَنهُ قَالَ كَانَ وَجه رَسُول الله صلى الله عَلَيْهِ وَسلم كدارة الْقَمَر
-“রাসূল (ﷺ)’র চেহারা মুবারক চাঁদের ন্যায় উজ্জ্বল ছিল।” ➥55
- ৫৫.
ক. মুত্তাকী হিন্দী, কানযুল উম্মাল, ৭/১৬২ পৃ. হা/১৮৫২৬
খ. ইমাম ইবনে সালেহ শামী, সবলুল হুদা ওয়ার রাশাদ, ২/৪০ পৃ.
গ. ইমাম মুকরিজী, ইমতাউল আসমা, ২/১৭০ পৃ.
ঘ. ইমাম কাস্তাল্লানী, মাওয়াহিবুল্লাদুনিয়্যাহ, ২/১০ পৃ.
ঙ. ইমাম সুয়ূতি, খাসায়েসুল কোবরা, ১/১২৩ পৃ.
চ. ইমাম জুরকানী, শারহুল মাওয়াহেব, ৫/২৫৩ পৃ.
হযরত জাবের বিন সামুরা (رضي الله عنه)’র আকিদা:
হযরত জাবের বিন সামুরা (رضي الله عنه)’র সম্মানে কেউ একজন বললেন যে, রাসূল (ﷺ)’র চেহারা মুবারক তলোয়ারের মতো, তখন তিনি বললেন,
لَا بَلْ مِثْلُ الشَّمْسِ وَالْقَمَرِ مُسْتَدِيرًا
-‘‘না, বরং তাঁর চেহরা মুবারক সূর্যের মত উজ্জ্বল।’’ ➥56
- ৫৬.
১. খতিব তিবরিযি, মিশকাত শরীফ, (৫১৫ পৃষ্ঠা ভারতীয়), ৩/১৬০৯ পৃ. হা/৫৭৭৯
২. ইমাম মুসলিম, আস-সহীহ, ৪/১৮২৩ পৃ. হা/২৩৪৪
৩. বায়হাকী, শুয়াবুল ঈমান, ৩/১৫ পৃ. হা/১৩৫১
৪. তাবরানী, মু‘জামুল কাবীর, ২/২২৪ পৃ. হা/১৯২৬
৫. ইমাম আহমদ, আল-মুসনাদ, ৩৪/৫০৫ পৃ. হা/২০৯৯৮
৬. কাস্তাল্লানী, মাওয়াহিবু ল্লাদুনিয়া, ২/৭ পৃষ্ঠা
৭. ইমাম যুরকানী, শারহুল মাওয়াহেব, ৫/২৪৮ পৃ.
৮. শায়খ ইউসুফ নাবহানী, আনওয়ারে মুহাম্মদীয়া, ১২৪ পৃ.
৯. ইমাম বায়হাকী, দালায়েলুন নবুয়াত, ১/১৯৫ পৃষ্ঠা,
১০. ইমাম কাযি আয়্যায, শিফা শরীফ, ১/১৫০ পৃ.
১১. শায়খ ইউসুফ নাবহানী, হুজ্জাতুল্লাহে আলাল আলামীন, ৬৮৮ পৃ.
১২. ইমাম ইবনে আবি শায়বাহ, আল-মুসান্নাফ, ৬/৩২৮ পৃ. হা/৩১৮০৮
১৩. মুসনাদে আবি ই‘য়ালা, ১৩/৪৫১ পৃ. হা/৭৪৫৬
১৪. ইমাম ইবনে সালেহ শামী, সবলুল হুদা ওয়ার রাশাদ, ২/৩৯ পৃ.
১৫. ইমাম সুয়ূতি, খাসায়েসুল কোবরা, ১/১২২ পৃ.
১৬. মুত্তাকী হিন্দী, কানযুল উম্মাল, ৭/৩৬ পৃ. হা/১৭৮২৭
কবি কতই না সুন্দর বলেছেন-
چود هويں كا چاند ہے روئے حبيب
اور ہلال عيد ابرو ئے حبيب!
‘‘চৌদ্দদিনের পূর্ণিমার চাঁদ যাঁরই প্রতিচ্ছবি
ঈদ-নিশাকর ভ্রলতায় আমার প্রিয় নবি।’’
সায়্যিদুনা ইমাম হাসান (رضي الله عنه)’র আকিদা:
সায়্যিদাতুন নিসা হযরত ফাতেমা (رضي الله عنه)’র নয়নের পুতলী, হযরত শেরে খোদা (رضي الله عنه)’র লখতে জিগর এবং খলিফায়ে রাশেদ ইমাম হাসান (رضي الله عنه) নিজের আকিদা নিম্নোক্ত শব্দের মাধ্যমে বর্ণনা করেন-
كَانَ رسول ﷺ فَخْماً مُفَخَّماً يَتَلأْلأُ وَجْهُهُ تَلأْلُؤَ الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ
-“রাসূল (ﷺ)’র মর্যাদা মহাবুলদ ছিল, তাঁর চেহারা মুবারক চৌদ্দ তারিখের চাঁদের মত ঝলমল করত।” ➥57
- ৫৭.
ক. ইমাম তিরমিযি, শামায়েলে তিরমিযি, ১৯১ পৃ. হা/৩১৯
খ. ইমাম সূয়ূতি, খাসায়েসুল কুবরা, ১/১৩০ পৃ.
গ. হাইসামী, মাযমাউয যাওয়ায়েদ, অষ্টম খণ্ড, ২৭৩ পৃষ্ঠা, হা/১৪০২৬
ঘ. কাযি আয়্যায, শিফা শরীফ, ১/৪৮৪ পৃ.
ঙ. ইমাম বায়হাকী, দালায়েলুন নবুয়ত, ১/২৯২ পৃ.
চ. আশরাফ আলী থানবী, নশরুতীব, ১৮ পৃষ্ঠা
ছ. মুত্তাকী হিন্দী, কানযুল উম্মাল, ৭/৩২ পৃ. হা/১৭৮০৭
জ. শায়খ ইউসুফ নাবহানী, ফতহুল কাবীর, ২/৩৪৬ পৃ. হা/৯২৫৩
ইমামুল মুফাস্সিরিন আল্লামা ফখরুদ্দীন রাযী (رحمة الله)’র আকিদা:
ইমাম ফখরুদ্দিন রাযী (رحمة الله) ➥58 সরওয়ারে কায়েনাত হুযুর পূর নূর (ﷺ)’র চেহরা মুবারক সম্পর্কে তাঁর আকিদা আল্লামা যুরকানী (رحمة الله)’র নিম্নোক্ত শব্দের মাধ্যমে বর্ণনা করেন:
لأن وجهه صلى الله عليه سولم كان شديد النور، بحيث يقع نوره على الجدر إذا قابلها
-“কেননা হুযুর পূর নূর (ﷺ)’র চেহারা মুবারক এমন নূরানী ছিল যে, যখন তাঁর নূর মুবারক কোন দেওয়ালে পড়ত তখন তা চমকিয়ে উঠত।” ➥59
- ৫৮. ওহাবীদের বরণ্য আলেম মৌলভী ইব্রাহীম শিয়ালকুটী বলেন, আমার শ্রদ্ধেয় উস্তাদ মাওলানা গোলাম হাসান সাহেব, যিনি আবলী ও নকলী জ্ঞানের অধিকারী, তিনি বলেন, ইমাম রাজী (رحمة الله) হলেন কুরআন শরীফের রহস্য বুঝার মাধ্যম। আল্লাহ তা‘য়ালা এ মহান ইমামকে তাঁর কালাম শরীফের রাজ বুঝার জন্যই সৃষ্টি করেন। (আখবারু আহলে হাদিস অমৃতসর) পৃষ্ঠা ৫, ১৪ জুলাই, ১৯১৪ ইংরেজী।
- ৫৯. ইমাম যুরকানী, শারহুল মাওয়াহেব, ৮/৪৪৪ পৃ.
আহলে হাদিস ইমাম মৌলবী ইব্রাহীম শিয়ালকুটী সাক্ষ্য:
রুপট্রি পাড়ির অন্যতম ব্যক্তিত্ব মৌলবী ইব্রাহিম সাহেব মীর শিয়ালকুটীর সাক্ষ্যও উপর্যুক্ত বিষয়কে সমর্থন করে। তিনি লিখেন যে, হুযুর পুর নূর (ﷺ)’র নবুওয়াতের চেহারা মুবারকে বাস্তবিকিই চমকাতো। প্রত্যেক বিবেবানের কাছে তা প্রণিধানযোগ্য। অসংখ্য হাদিসে পাকে এসেছে যে হুযুর পূর নূর (ﷺ)’র উক্ত নূর মুবারক দর্শনে অনেক ব্যক্তি ইসলামে দীক্ষিত হন। (সিরতে মুস্তফা, প্রথম খ-, ১৩৮ পৃষ্ঠা)
হামদানের এক সাহাবীয়্যাহু (رضي الله عنه)’র আকিদা:
উমদাতুল মুহাদ্দেসীন ইমাম ইবনে হাজার আসকালানী (رحمة الله) তাঁর লিখিত “ফতহুল বারী’র মধ্যে হামদানের এক মহিলা সাহাবী (رضي الله عنه)’র আকিদা লিপিবদ্ধ করেন। একদা হামদানের ওই মহিলা সাহাবা রাসূলে কারিম (ﷺ)’র সাথে হজ্জ্ব করার সৌভাগ্য হল। হজ্ব সমাপনান্তে তাঁর বাড়ী ফেরা পথে আবু ইসহাক নামক এক ব্যক্তি তাকে হুযুর (ﷺ)’র হুলিয়া মুবারক সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন। উত্তরে তিনি বলেন,
كَالْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ لَمْ أَرَ قَبْلَهُ وَلَا بَعْدَهُ مِثْلَهُ
-“তাঁর চেহারা মুবারক ১৪ তারিখের পূর্ণিমা চাঁদের মত, আমি কখনো এরূপ আর দেখিনি।” ➥60
- ৬০.
ক. ইবনে হাজার আসকালানী, ফতহুল বারী শরহে সহীহ বুখারী, ষষ্ঠ খণ্ড, ৫৭৩ পৃষ্ঠা,
খ. কাস্তাল্লানী, মাওয়াহেবে ল্লাদুনিয়া, ২/১০ পৃষ্ঠা,
গ. ইমাম সুয়ূতি, খাসায়েসুল কুবরা, প্রথম খণ্ড, ১২৩ পৃষ্ঠা,
ঘ. ইমাম বায়হাকী, দালায়েলুন নবুওয়াত, ১/১৯৯ পৃ.
ঙ. শায়খ ইউসুফ নাবহানী, আনওয়ারে মুহাম্মদীয়া, ১৯৬ পৃষ্ঠা,
চ. শায়খ আব্দুল হক মুহাদ্দেসে দেহলভী, মাদারেজুন নবুওয়াত, প্রথম খণ্ড, ৬ পৃষ্ঠা
ছ. ইমাম জুরকানী, শারহুল মাওয়াহেব, ৫/২৫৪ পৃ.
জ. ইমাম ইবনে সালেহ শামী, সবলুল হুদা ওয়ার রাশাদ, ২/৪০ পৃ.
ইমামে আ’লা হযরত আজিমুল বরকত শাহ আহমদ রেযা খাঁন (رحمة الله) বলেন:
خورشيد تها كسى زور پہ كيا بڑھ کے چمكا تها قمر
بے پرده جب وه رخ ہوا يہ بهى نهيں وه بھى نہيں
‘‘সদর্পে ফোটে দিবাকর
কত চমকিত নিশাকর;
যখনি তাঁর ছাড়ে চাদর
শংকিত যে রবি-শশধর।’’