নামাজে অট্টহাসির মাস’আলা

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

মাস’আলা ০১ঃ প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির অট্টহাসি, এমনভাবে হাসি আসলো যা আশেপাশের লোকেরা শুনতে পায়।জাগ্রত অবস্থায় রুকু সিজদা বিশিষ্ট নামাজে হলে, অযু ভঙ্গ হবে; এমনকি নামাজও ফাসেদ(ভেঙে) হবে।
√ফতওয়ায়ে শামী, কিতাবুত তাহারাত,১/৩০০ পৃঃ
√ফতওয়ায়ে হিন্দিয়া, কিতাবুত তাহারাত, ১/১২ পৃঃ,

মাস’আলা ০২ঃ শয়নে নামাজের মধ্যে বা জানাজার নামাজে অথবা তিলওয়াতে সিজদায় অট্টহাসি দিলে অযু যাবে না। নামাজ ও সিজদা ফাসেদ(ভেঙে) হবে।
√ফতওয়ায়ে হিন্দিয়া, কিতাবুত তাহারাত, ১/১২ পৃঃ,
√ফতওয়ায়ে শামী, কিতাবুত তাহারাত,১/৩০০ পৃঃ

মাস’আলা ০৩ঃ এমনভাবে আওয়াজ করে হাসলো, যা নিজে শুনতে পায়।পাশ্ববর্তীরা শুনতে না পায়। তখন অযু যাবে না, নামাজ ভঙ্গ হবে।
√ফতওয়ায়ে হিন্দিয়া, কিতাবুত তাহারাত, ১/১২ পৃঃ,
√ফতওয়ায়ে শামী, কিতাবুত তাহারাত,১/৩০০ পৃঃ

মাস’আলা ০৪ঃ দাঁত বের করে মুচকি হাসলে, যদি মোটেই শব্দ না হয়। তাহলে নামাজও যাবে না, অযুও যাবে না।
√ফতওয়ায়ে হিন্দিয়া, কিতাবুত তাহারাত, ১/১২ পৃঃ,

পোষ্টটি ভালো লেগে থাকলে আপনার মূল্যবান মতামত জানান প্লিজ!

Leave a Comment