১) অনুপস্থিত ব্যক্তির জন্য দু’আ, কোন মুসলিমের অগোচরে অন্য মুসলিমের দু’আ। (মুসলিম -৬৮২২)
২) জালিমের বিরুদ্ধে মাজলুম ব্যক্তির দু’আ। (তিরমীযি-৩৪৪৮)
৩) বাবা তার সন্তানের জন্য দু’আ৷ (তিরমীযি-৩৪৪৮)
৪) নেককার সন্তানের দু’আ – বাবা-মায়ের জন্য তাদের মৃত্যুর পর। (আবু দাউদ-২৮৮০)
৫) আরাফাতের ময়দানে দু’আ। (তিরমীযি-৩৫৮৫)
৬) বিপদগ্রস্ত অসহায় ব্যক্তির দু’আ (সূরা নমল ৬২,৫৭ ও সূরা ইসরার ৬৭ নাম্বার আয়াত)
৭) সেজদায় দু’আ। (নাসায়ী১০৪৫)
৮) হজ্জের স্থানসমূহে দু’আ। যেমন: আরাফাহ, মুজদালিফা, মিনা…। (ইবনে মাজাহ-২৮৯২)
৯) হজ্জ করা অবস্থায় হাজ্জীর দু’আ। (ইবনে মাজাহ-২৮৯৩)
১০) উমরাহ করার সময় উমরাহকারীর দু’আ। (নাসায়ী-২৬২৫)
১১) আযানের পর দু’আ। (তিরমীযি-২১০)
১২) ক্বিতাল চলাকালীন সময় দু’আ। (আবু দাউদ-২৫৪০)
১৩) বৃষ্টি বর্ষণকালে দু’আ। (আবু দাউদ-২৫৪০)
১৪) শেষ রাতের দু’আ, তাহাজ্জুদের সময়কার দু’আ। বুখারী-১১৪৫)
১৫) জুম্মার দিনে দু’আ, আসরের শেষ দিকে তালাশ করার জন্য নির্দেশ আছে। (নাসায়ী-১৩৮৯)
১৬) লাইলাতুল ক্বদরের রাত্রির দু’আ। (বুখারী ও মুসলিম)
১৭) আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়কার দু’আ। (আহমাদ-১৪৬৮৯, মুসলিম -৬৬৮)
১৮) ফরয স্বলাতের শেষ অংশে দু’আ (সালাম ফিরানোর আগে)। (রিয়াদুস স্বালেহীন ১৫০৮, তিরমীযি-৩৪৯৯)
১৯),মুসাফিরের দু’আ (সফর অবস্থায়)। (তিরমীযি-৩৪৪৮)
২০) রোজাদার ব্যক্তির দু’আ (রোজা অবস্থায়) । (ইবনে মাজাহ-১৭৫২)
২১) ন্যায়পরায়ণ শাসকের দু’আ। (তিরমীযি-২৫২৬)
২২) দু’আ ইউনুস পাঠ করে দু’আ করলে কবুল হয়। (তিরমীযি-৩৫০৫)
২৩) ইসমে আযম পড়ে দু’আ করলে কবুল হয়। (ইবনে মাজাহ-৩৮৫৬)
২৪) বিপদে পতিত হলে যে দু’আ পড়া হয় (ইন্না লিল্লা-হি… রাজিউন) এবং ( আল্লা-হুম্মা আজিরনি ফি মুসিবাতি ওয়া ওয়াখলিফলী খইরাম মিনহা…) তখন দু’আ কবুল হয়।
(মিশকাতুল মাসীবাহ-১৬১৮, মুসলিম -৯১৮)
২৫) জমজমের পানি পান করার পর দু’আ। ( ইবনে মাজাহ-৩০৬২, আহমদ৩/৩৫৭)
২৬) নির্যাতিতের দু’আ। (তিরমীযি-৩৪৪৮)
২৭) যখন তোমরা মোরগের ডাক শুনবে, তখন তোমরা আল্লাহর অনুগ্রহ চাইবে, কেননা সে একটি ফেরেশতা দেখেছে। (বুখারী (ফাতহুল বারীসহ), ৬/৩৫০, নং ৩৩০৩; মুসলিম, ৪/,২০৯২, নং ২৭২৯)
২৮) দু’হাত তুলে দোয়া করা, আল্লাহ বান্দার খালি হাত ফিরিয়ে দিতে লজ্জাবোধ করেন।