মুফতি মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল আলী কাদেরী
কামিল (হাদিস, ফিক্হ) বি.এ (অর্নাস)
আল্লামা কুস্তুলানী শরহে বুখারী রহ্মাতুল্লাহি আলাইহি আল্লামা ইবনুল জাযরীর রহ্মাতুল্লাহি আলাইহির উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন:
فااذا كان هذا ابو لهب الكافر الذى نزل القران بذمة جوزى فى النار بفرحة ليلة مولد النبى صلى الله عليه وسلم به فما بال حال المسلم المؤحد من امته عليه السلام الذى يسر بمولده ويبدل ما تصل اليه قدرته فى محبته صلى الله عليه وسلم لعمرى انما يكون جزاؤه من الله الكريم ان يدخله بفضله العميم جنات النعيم-
অর্থ: যেই কাফের আবু লাহাব সম্পর্কে কোরআন মজিদে সরাসরি দোষ বর্ণনা করা হয়েছে (َتَبَّتْ يَدَا أَبِي لَهَبٍ وَتَبَّ) (ধ্বংস হয়েছে আবু লাহাবের দু‘হাত ও সে নিজে) সে একজন কাফের হওয়া সত্ত্বেও ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘র রাতে সে জাহান্নামেও শান্তি পাচ্ছে। তাহলে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘র উম্মতগণ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তে আনন্দ করলে এবং তাঁরই মুহাব্বতে নিজের শক্তি সামর্থ সব কাজে লাগালে সে ফায়দা পাবে না কেন? খোদার কসম, দয়াল আল্লাহ পাক তাঁর অবারিত অনুগ্রহ এর প্রতিদান হিসেবে জান্নাতুন নাঈম দিতে পারেন।
এছাড়া হযরত ইমাম তিরমিযি রহ্মাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর বিশ্ববিখ্যাত জামে তিরমিযি শরীফের ২য় খন্ড, ২০৩ পৃষ্ঠায় একটি শিরোনাম দিয়েছেন : بَابُ مَا جَاءَ ِمْيلَادُ النَّبِى َصَّلى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ এতদসত্ত্বেও কি প্রমাণ হয়নি মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম , নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বয়ং করেছেন এবং তা করতে উম্মতদের নির্দেশ ও উৎসাহ দিয়েছেন যা হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। তালবাহানা ছেড়ে দিন, এখনও হাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ সময় আছে। সময় থাকতে তওবা করে নবীর খাঁটি গোলাম হয়ে যান। কারণ, সব কিছুকে নিয়ে তামাশা করা যায় না।
জশ্নে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম Ñএর ফাজায়েল ও উপকারিতা সম্পর্কে শুধুমাত্র একটি ঘটনা উল্লেখ করা হলো। যে ঘটনাটি আমাদের সকলেরই জানা। এমনই একজন উল্লেখযোগ্য কাফের নাম তার ‘আবু লাহাব’। যে ব্যক্তিটি প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সাহাবায়ে কেরামকে বিভিন্নভাবে কষ্ট দিয়েছে। এই আবু লাহাব এমনই দুষ্ট প্রকৃতির ছিল যে, আল্লাহ তায়ালা কোরআনুল কারীমে তার নিন্দা জানিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ সূরা (সূরা লাহাব) অবতীর্ণ করেন।
تَبَّتْ يَدَا أَبِي لَهَبٍ وَتَبَّ (১) مَا أَغْنَى عَنْهُ مَالُهُ وَمَا كَسَبَ (২) سَيَصْلَى نَارًا ذَاتَ لَهَبٍ (৩)
অর্থঃ ধ্বংস হোক আবু লাহাবের দু’হাত এবং সে নিজেও ধ্বংস হোক। তার কাজে আসেনি তার সম্পদ এবং না যা সে উপার্জন করেছে। অতিশীঘ্র সে অগ্নি স্ফুলিংগময় আগুনে প্রবেশ করবে।. সুরা আল -লাহাব, আয়াত নং-১-৩, তরজমা, কান্যুল ঈমান। (বঙ্গানুবাদ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ১৬৮)।
কোরআন ও হাদীসের সর্বসম্মত মাসয়ালা হলÑ কাফেরদের সব ভাল কাজের প্রতিদান তারা দুনিয়ায় পাবে, আখেরাতে পাবে না
এখন বোখারী শরীফের একটি হাদীস শরীফ দেখুনÑইমাম বুখারী রহ্মাতুল্লাহি আলাইহি বুখারী শরীফের
كتاب النكاح তে
حَدَّثَنَا الْحَكَمُ بْنُ نَافِعٍ أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ عَنْ الزُّهْرِيِّ قَالَ أَخْبَرَنِي عُرْوَةُ بْنُ الزُّبَيْرِ أَنَّ زَيْنَبَ بِنْتَ أَبِي سَلَمَةَ أَخْبَرَتْهُ أَنَّ أُمَّ حَبِيبَةَ بِنْتَ أَبِي سُفْيَانَ أَخْبَرَتْهَا
قَالَ عُرْوَةُ وثُوَيْبَةُ مَوْلَاةٌ لِأَبِي لَهَبٍ كَانَ أَبُو لَهَبٍ أَعْتَقَهَا فَأَرْضَعَتْ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَمَّا مَاتَ أَبُو لَهَبٍ أُرِيَهُ بَعْضُ أَهْلِهِ بِشَرِّ حِيبَةٍ قَالَ لَهُ مَاذَا لَقِيتَ قَالَ أَبُو لَهَبٍ لَمْ أَلْقَ بَعْدَكُمْ غَيْرَ أَنِّي سُقِيتُ فِي هَذِهِ بِعَتَاقَتِي ثُوَيْبَةَ
বর্ণনা করেন, হযরত উরওয়া রাদিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহা বলেন, সুয়াইবা ছিলেন আবু লাহাবের আযাতকৃত দাসী। আবু লাহাব তাকে মুক্তি দিয়েছিল। এরপর আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে তিনি দুধ পান করিয়েছেন। আবু লাহাবের মৃত্যুর পর তার বংশের একজন স্বপ্নে তাকে খুবই খারাপ অবস্থায় দেখে জিজ্ঞেস করেন, আপনার অবস্থা কি? সে জবাবে বলল, তোমাদেরকে ছেড়ে আসার পর আমার কল্যাণজনক কিছুই হয়নি। হ্যাঁ, এই আঙ্গুল (শাহাদাত আঙ্গুল যা দ্বারা সুয়াইবাকে মুক্তি দিয়েছিল) দ্বারা আমাকে পানীয় দেওয়া হয় সুয়াইবাকে মুক্তিদানের কারণে। বুখারী শরীফ ২/৭৬৪।
এ হাদিসের ব্যাখ্যায় আল্লামা ইবনে হাজর আসকালীন রহ্মাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর বিশ্ব বিখ্যাত গ্রন্থ فتح البارى এবং
আল্লামা বদরুদ্দীন আইনি রহ্মাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর রচিত বিশ্বখ্যাত عمدة القارى গ্রন্থে ইমাম সুহাইলী রহ্মাতুল্লাহি আলাইহি’র হাওয়ালা দিয়ে বর্ণনা করেন,
এ হাদিসের ব্যাখ্যায় আল্লামা ইবনে হাজর আসকালীন রহ্মাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর বিশ্ব বিখ্যাত গ্রন্থ فتح البارى এবং আল্লামা বদর উদ্দীন আইনি রহ্মাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর রচিত বিশ্বখ্যাত عمدة القارى গ্রন্থে বর্ণনা করেন:
وذكرالسُهيلى ان العباس قال لما مات ابو لهب رايته فى منامى بعد حول فى شر حال فقاما لقيت بعدكم راحة الا ان العذاب بخفف عنى فى كل يوم اثنين وذالك ان النبى صلى الله عليه وسلم ولد يوم الاثنين وكانت ثويبة بشرت ابا لهب بمولده فاعتقها-
অর্থ: ইমাম সুহাইলী রহ্মাতুল্লাহি আলাইহি উল্লেখ করেন যে, হযরত আব্বাস রাদিয়াল্লাহুতা’য়ালা আনহু বলেন, আবু লাহাবের মৃত্যুর এক বছর পর তাকে স্বপ্নে দেখি যে, অত্যন্ত দুরবস্থার মাঝে পতিত রয়েছে। সে বলল, তোমাদের কাছ থেকে বিদায় নেওয়ার পর আমি শান্তির মুখ দেখে নি। তবে প্রতি সোমবার আমার আযাব লাঘব করা হয়। হযরত আব্বাস রাদিয়াল্লাহুতা’য়ালা আনহু বলেন, তার এ আযাব হালকার কারনহল নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘র বেলাদতের দিন ছিল সোমবার। তাঁর বেলাদতের সুসংবাদ নিয়ে আসায় দাসী সুয়াইবাকে সে খুশীতে মুক্তি দেয়। (ফতহুল বারী ৯/১৪৫, উমদাতুল ক্বারী ২/২৯৯ পৃষ্ঠা) ্ ।
আল্লামা কুস্তুলানী শরহে বুখারী রহ্মাতুল্লাহি আলাইহি আল্লামা ইবনুল জাযরীর রহ্মাতুল্লাহি আলাইহির উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন:
فااذا كان هذا ابو لهب الكافر الذى نزل القران بذمة جوزى فى النار بفرحة ليلة مولد النبى صلى الله عليه وسلم به فما بال حال المسلم المؤحد من امته عليه السلام الذى يسر بمولده ويبدل ما تصل اليه قدرته فى محبته صلى الله عليه وسلم لعمرى انما يكون جزاؤه من الله الكريم ان يدخله بفضله العميم جنات النعيم-
অর্থ: যেই কাফের আবু লাহাব সম্পর্কে কোরআন মজিদে সরাসরি দোষ বর্ণনা করা হয়েছে (َتَبَّتْ يَدَا أَبِي لَهَبٍ وَتَبَّ) (ধ্বংস হয়েছে আবু লাহাবের দু‘হাত ও সে নিজে) সে একজন কাফের হওয়া সত্ত্বেও ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘র রাতে সে জাহান্নামেও শান্তি পাচ্ছে। তাহলে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘র উম্মতগণ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তে আনন্দ করলে এবং তাঁরই মুহাব্বতে নিজের শক্তি সামর্থ সব কাজে লাগালে সে ফায়দা পাবে না কেন? খোদার কসম, দয়াল আল্লাহ পাক তাঁর অবারিত অনুগ্রহ এর প্রতিদান হিসেবে জান্নাতুন নাঈম দিতে পারেন।
এছাড়া হযরত ইমাম তিরমিযি রহ্মাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর বিশ্ববিখ্যাত জামে তিরমিযি শরীফের ২য় খন্ড, ২০৩ পৃষ্ঠায় একটি শিরোনাম দিয়েছেন : بَابُ مَا جَاءَ ِمْيلَادُ النَّبِى َصَّلى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ এতদসত্ত্বেও কি প্রমাণ হয়নি মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম , নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বয়ং করেছেন এবং তা করতে উম্মতদের নির্দেশ ও উৎসাহ দিয়েছেন যা হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। তালবাহানা ছেড়ে দিন, এখনও হাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ সময় আছে। সময় থাকতে তওবা করে নবীর খাঁটি গোলাম হয়ে যান। কারণ, সব কিছুকে নিয়ে তামাশা করা যায় না। ঈড়ঁৎঃবংু নবমবঃং পড়ঁৎঃবংু.
“হযরত আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু বলেন, যখন আবু লাহাব মারা গেল। আমি তাকে এক বছর পর স্বপ্নে অত্যন্ত খারাপ অবস্থায় দেখলাম। স্বপ্নে সে (আমাকে) বললÑ তোমাদের কাছ থেকে বিদায় নেওয়ার পর কোন শান্তি আমার ভাগ্যে জুটেনি। বরং কঠিন আযাবে লিপ্ত আছি। কিন্তু প্রতি সোমবার আমার আযাব হালকা করে দেয়া হয়”।
হযরত আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু এর কারন বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন “আযাব হালকা করার কারনহল নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর বেলাদতের দিন ছিল সোমবার। তাঁর বেলাদতের সুভ-সংবাদ নিয়ে আসায় দাসী সুয়াইবাকে সে খুশিতে মুক্তি দেয়”। ফতহুল বারী শরহে বুখারী ৯/১৪৫।শায়খ আব্দুল হক মুহাদ্দেস দেহলভী রাহ্মাতুল্লাহি আলাইহি উক্ত রেওয়াতের আলোচনা করে বলেনÑ
‘এ বর্ণনাটি মিলাদ অনুষ্ঠানে খুশি ও মাল সম্পদ দানকারীর জন্য একটি দলীল ও সনদ। আবূ লাহাব; যার নিন্দায় কোরআনে পাকে সূরা নাজিল হয়েছে, সে যেহেতু হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর বেলাদতের খুশিতে দাসী আযাদ করে আযাবের ক্ষেত্রে শিথিলতা লাভ করেছে। তাহলে ঐ সব মুসলমানদের কেমন মর্ত্তবা অর্জিত হবে, যার অন্তরে রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর মহব্বত পরিপূর্ণ থাকবে এবং এসব ঘটনায় খুশি বা আনন্দের বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে। তবে হ্যাঁ অনৈসলামিক কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকা একান্ত জরুরী। কেননা এসবের কারণে মানুষ মিলাদের বরকত থেকে মাহ্রুম হয়ে যায়। (মাদারেজুন নবুয়্যত, ১/১৯)
ইমাম কিরমানী বলেনÑ
: قال الحافظ ابن ناصر الدين الدمشقي في كتابه : “مورد الصادي في مولد الهادي” : قد صح أن أبا لهب يخفف عنه العذاب في مثل يوم الإثنين لإعتاقه ثويبة سرورا بميلاد النبي صلى الله عليه وآله وسلم ثم أنشد : إذا كان هذا كافرا جاء ذمه وتبت يداه في الجحيم مخلدا أتى أنه في يوم الإثنين دائما يخفف عنه بالسرور أحمدا فما الظن بالعبد الذي كان عمره بأحمد مسرورا ومات موحدا
فإذا كان هذا الكافر الذي جاء القرآن بذمه يخفف عنه العذاب لفرحه بمولد المصطفى صلى الله عليه وآله وسلم فما بال الذي يحتفل بذلك . وهذا ما ذكره وقرره أيضا شيخ القراء والمحدثين الحافظ شمس الدين بن الجزري في “عرف التعريف بالمولد الشريف
(৪) বুখারী শরীফের অন্যতম ব্যাখ্যাকারী ইমাম হাফেজ কুস্তালানী (রাঃ) বলেন, আল্লাহ তা’আলা ঐ ব্যক্তির উপর অনুগ্রহ করুক, যিনি নবীজির ‘মিলাদুন্নবীর’ মাসের রাতগুলো ঈদে পরিণত করে। যাতে করে তার এই আমল ঐ ব্যক্তির (দুশমনের) জন্য ভীষণভাবে অসুখ হয়ে যায়, যার কোন চিকিৎসা নাই (মাওয়াহেবে লাদুনিয়া ১ম খন্ড, পৃ-১৪৮)
বুখারী শরীফের ব্যাখ্যাকার আল¬ামা ইমাম কুস্তালানী রহমাতুল¬াহি আলাইহি বলেন,
ولا زال أهل الاسلام يحتفلون بشهر مولوده صلى الله عليه وسلم ويعملون الولائم ويتصد قون فى لياليه بانواع الصدقات ويظهرون السرور ويزيدون فى المبرات ويعنتون بقرأة مولده الكريم ويظهر عليهم من بركاته كل فضل عميم
অর্থাৎ- প্রতিটি যুগে মুসলমানগণ নবী করীম সাল¬াল¬াহু আলাইহি ওয়া সাল¬াম এর বেলাদাত শরীফের মাসে মীলাদ মাহফিলের আয়োজন করে আসছে, উন্নত মানের খাবারের আয়োজন করেন, এর রাতগুলোতে বিভিন্ন ধরণের সাদক্বাহ খায়রাত করেন, আনন্দ প্রকাশ করতে থাকেন, পুন্যময় কাজ বেশি পরিমাণে করার প্রতি গুরুত্ব দিয়ে আসেন। ফলে আল¬াহর অসংখ্য বরকত ও ব্যাপক অনুগ্রহ প্রকাশ পায়। (“মাওয়াহেবে লাদুন্নীয়া” ১ম খন্ড, পৃ-১৪৮)
মুফতি মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল আলী কাদেরী
কামিল (হাদিস, ফিক্হ) বি.এ (অর্নাস)
সহ -সুপার, কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া কামিল মাদরাসা (মহিলা শাখা)
মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭