গাউসে জামান হযরত সৈয়দ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (রহ.) এর অমীয় বাণী
❏ “আহ! কতই না লজ্জা হবে তখন, যখন ভোরে আমরা ঘুম থেকে উঠার আগে পাখিরা উঠে যায়।”
☛ সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রাহঃ)
❏ আমিত্ব-অহংকার অন্তর হতে মোচন করা এবং নিজেকে সকলের থেকে ছোট মনে করা তরিকতের প্রথম সবক। এরকম সৌভাগ্যবান ব্যক্তি তরিকতের সুবাস লাভে ধন্য হয়। বান্দা যখন স্বীয় আমিত্বকে ধ্বংস করে আল্লাহর প্রেমে ফানা(বিলীন) হয়ে আল্লাহর প্রিয় বন্ধু হয়ে যায়, তখন তার কর্ম-ক্রিয়া আল্লাহর দিকে সম্পৃক্ত হয়ে যায়। যেমন-আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন,
-“তোমরা (ঈমানদারগণ) তাদেরকে (কাফিরগণ) হত্যা করনি বরং আল্লাহ তা’আলা তাদেরকে হত্যা করেছেন” (সূরা আনফাল-১৭)
☛ আওলাদে রাসূল, গাউসে জামান সৈয়দ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (রহঃ)
❏ “শরীরের জন্য প্রয়োজন খাদ্য আর রূহের খাদ্য হচ্ছে আল্লাহর যিকির, নফল ইবাদাতসমূহ এবং দরুদ শরীফ। যখন রূহ মরে যায় তখন ঐ শরীর দাফনের উপযোগী হয়ে যায়।
☛ আওলাদে রাসূল, গাউসে জামান সৈয়দ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (রহঃ)
❏ আপনি যাকাত কো চার হিসসা করকে এক হিসসা জামেয়া কি মিসকীন তোলাবোঁ কো দিয়া করো, বাকী তিন হিসসা আপনে হক্বদার মিসকীনোঁ কো তক্বসীম কিয়া করো।
☛ আওলাদে রসূল, আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (رحمة الله)
❏ কাম করো, ইসলাম কো বাচাঁও ! দ্বীন কো বাচাঁও! সাচ্ছা আলেম তৈয়ার করো!
☛ হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (رحمة الله)
❏ খেদমতে জামেয়া আপ লোগোঁকে দো-জাহান কি কামিয়াবী আওর তরক্কী কা আজীমুশ্শান উছিলা হ্যাঁয়। খেদ্মতে জামেয়া মুর্শিদে র্বহক্ব কী তরফ্ ছে বল্কেহ্ হাজরাত কী র্তফ ছে আপ্ ভাইয়োঁকী ডিউটী মে দাখেল্ হ্যাঁয়।
☛ হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (رحمة الله)
❏ আপ্ লোগোঁনে জামেয়া কা জিম্মা লিয়া, আওর মেরে ছাথ্ ওয়াদা কিয়া। আর্গ ইছমে গাফলতী কিয়া তো, রসূলুল্লাহ্ আওর বাজী আপ্ লোগোঁকো নেহী ছোড়েঙ্গে, মাইভী নেহী ছোড়োঙ্গা।
☛ হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (رحمة الله)
❏ “আপ্ জামেয়া কী খেদমত করে, জামেয়া আপ কী খেদমত করে গা।
☛ আওলাদে রসূল, আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (رحمة الله)
❏ মুর্শিদ কী মন্জূরে নর্জ বন্নেকে লিয়ে উচ্-চে-মোহাব্বত্ মে কামাল্ হাসেল্ র্কনা নেহায়ত্ জরুরী হ্যায়।
অর্থঃ মুর্শিদ্ (পীর) এর প্রিয়ভাজন হওয়ার জন্য তাঁর প্রতি পূর্ণ ভালবাসা অত্যন্ত জরুরী।
☛ হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (رحمة الله)
❏ হুজূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কী মোহাব্বত আইনে ঈমান হ্যায়।
অর্থঃ হযরত সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি ভালবাসাই প্রকৃত ঈমান।
☛ হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (رحمة الله)
❏ দোছরোঁ কী আইব জু-ঈ চে কোয়ী ফায়েদা নেহী
অর্থঃ অপরের ছিদ্রান্বেষণে কোন ফায়দা নেই।
☛ হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (رحمة الله)
❏ আস্হাবে কাহাফ্ কা কুত্তা নেক্ লোগোঁ কী সুহ্বত্ কী ওয়াজাহ্ চে জান্নাত’মে জায়েগা, অওর হজরত নূহ (আঃ) কে বেটা বুরোঁ কী সুহ্বত্ কী ওয়াজাহ্ চে আযাবে ইলাহী চে বাচ্ ন চেকা, যব্কে শয়তান কো নেক আমল অওর ইবাদত নে কুচ্ ফায়েদা ন দিয়া।
অর্থঃ আসহাবে কাহাফ্ এর কুকুর সৎলোকের সংশ্রবের কারণে জান্নাতে যাবে। আর হযরত নূহ (আঃ) এর সন্তান অসৎ লোকের সাহচর্যের কারণে আল্লাহর শাস্তি থেকে পরিত্রাণ পায়নি; যেমনিভাবে, শয়তানকে স্বীয় সৎকার্য ও ইবাদত কোন উপকারিতা দেয়নি।
☛ হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (رحمة الله)
❏ রূহানী মোলাক্বাত কী পোখ্তগী কে লিয়ে জিস্মানী মোলাক্বাত্ কা হো-না- নেহায়ত জরুরী হ্যায়।
☛ হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (رحمة الله)
❏ সিল্সিলাহ্ মে দাখেল্ হো-নে কা মক্বসদ্ হুজূর করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তক্ রসা-ই-হ্যায়।
অর্থঃ “ত্বরিক্বতের (পরম্পরা সূত্রে) প্রবেশ করার উদ্দেশ্য হলো হুজূর (দঃ) পর্যন্ত পৌঁছা।
☛ হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (رحمة الله)