কিতাবঃ মানাকিবে আহলে বাইত
লেখক, অনুবাদক, সংকলকঃ ডা. মাসুম বিল্লাহ সানি
ব্লগারঃ ইসলামী বিশ্বকোষ, ইসলামিক রিসার্চার।
কিতাবঃ মানাকিবে আহলে বাইত
লেখক, সংকলক, অনুবাদকঃ
ডা. মাসুম বিল্লাহ সানি (০১৭১০৩৫৫৩৪২)
প্রথম প্রকাশকালঃ ৯.১২.১৯
কপিরাইট © লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত।
উৎসর্গঃ
আহলুল বাইত ও শোহাদায়ে কারবালা
লেখক পরিচিতিঃ
তরুণ লেখক মুহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ সানি, ২০১২ সাল থেকে কতিপয় ধর্মীয় বিষয় নিয়ে জ্ঞানচর্চা ও গবেষণা শুরু করে। এরই ফলশ্রুতিতে ২০১৫ সালে অনলাইন এক্টিভিটিস্ট হিসেবে ইসলামী-বিশ্বকোষ (সুন্নি-বিশ্বকোষ) নামক ব্লগ পরিচালনা শুরু করে। যা ইতিমধ্যেই ১০ হাজারের অধিক জ্ঞানের তথ্যভান্ডারে পরিনত হয়েছে। অতঃপর অনলাইনে দ্বীনের সঠিক আকিদা প্রচারে সাইবার টিম গঠন করে এক ধর্মপ্রাণ তরুণ মুসলমানদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। সাইবার টিমের মাধ্যমে বিভিন্ন ইসলামিক এপ্স, পি.ডি.এফ, ব্লগিংসহ অন্যান্য কাজ করে যাচ্ছে। ধর্মীয় গবেষণার পাশাপাশি MBBS কোর্সে অধ্যয়ণরত আছেন। লেখক ৮ম শ্রেণী থেকে বিভিন্ন কাব্য ও সাহিত্য রচনায় নিয়োজিত।
লেখকের রচিত কবিতার সংখ্যা প্রায় শতাধিক। লিখিত উপন্যাস সংখ্যা ২। লেখকের লিখিত ইসলামিক কিতাবের মধ্যে রয়েছে ১.মানাকিবে আহলে বাইত, ২.কদম্বুচি শিরক নয় সুন্নাহ, ৩. আন নাবী আল উম্মী, ৪. ফাজায়েলে দুরুদ, ৫. ইলমে দ্বীন অর্জনের ফজিলত, ৬. ইবাদত কবুলে আকিদার বিশুদ্ধতার গুরুত্ব, ৭. আল-বিদআতঃ বিদআতে সাইয়্যা ও বিদআতে হাসানা, ৮.শব্দ ব্যবহারের শিষ্টাচার, ৯.সৃষ্টিতত্ত্ব ও নূরতত্ত্ব। যেগুলো এখনও অপ্রকাশিত।
মসলকে আ’লা হযরতের অনুসারী। ২০১৫ সালের দিকে পীরে কামেল, আওলাদে রাসূল আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ তাহের শাহ (মা.জি.আ.) এর নিকট বায়াত গ্রহণ করে তরিকায়ে কাদরীয়াতে দাখিল হন।
লেখকের কথাঃ
আহলে বাইত হল রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর নিকটাত্মীয়। বিশেষ করে মওলা আলী (رضي الله عنه), হযরত ফাতেমা (رضي الله عنه), ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন (رضي الله عنه)। তারা আমাদের আত্মার খোরাক, ভালবাসার মূল উপাদান। তাঁদের শান মান সম্পর্কে এত বিপুল সংখ্যক হাদিস এসেছে যে কেউ যদি তা অস্বীকার করতে যায় দ্বীন থেকে বহির্ভূত হয়ে কাফির হয়ে যাবে। বিবাহ বন্ধন ছিন্ন হয়ে যাবে, জীবনের যাবতীম ইমান, আমল সব বরবাদ হয়ে যাবে। আমি অধম এখানে ৩০০ এর অধিক প্রমাণ দ্বারা আহলে বাইতের শান তোলে ধরার চেষ্টা করলাম। আহলে বাইতের আলোচনা ইসলামের মধ্যে দুইটি দল সবচেয়ে বেশি করে থাকে। যেমনঃ এক. আহলুস সুন্নাহ (হক্ব) দুই. শিয়া (বাতিল) আর বাকি যত বাতিল ফির্কা আছে তারা সারা বছরই আহলে বাইয়েত আলোচনা থেকে উদাসীন থাকে।
আহলে বাইতের প্রকৃত ও পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে অনুসরণ করে কেবল মাত্র আহলুস সুন্নাহ। আর শিয়ারা আহলে বাইতের অতিরঞ্জন করতে গিয়ে সাহাবীদের বিরোধিতা করে বসে। শিয়াদের কিছু দল সাহাবীদের অনেককে কাফির, মুনাফিক বলে থাকে, কুরআনকে বানোয়াটভাবে বিকৃত করা হয়েছে বলে মিথ্যাচার করে। সুতরাং, তারা যে “আহলে বাইত নিয়ে অতিরঞ্জিত করে বিপথে চলে যাবে” সে সম্পর্কেও হাদিসে পাকে কিতাবুল ফিতানে ভবিষ্যৎবানী এসেছে।
আর অপর পক্ষ যারা আহলে বাইতকে ত্যাগ করেছিল তাদের প্রাথমিক সূচনা হয় খারেজীদের মাধ্যমে। তারা ইসলামের প্রচীনতম বাতিল ফির্কা। তারা ছিল আহলে বাইত বিদ্বেষী। কালের পরিক্রমায় বিবর্তনের ধারায় বদলে গেছে তাদের নাম, কখনও পরিবর্ধন ও পরিবর্তনের মাধ্যমে দ্বীনের মধ্যে বিবর্তন নিয়ে এসেছে। তারাই হল আহলুল বিদাআত ওয়াল ফুরকা।
হাদিসে পাকে,
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর ভালবাসা যেমন ইমানদারের জন্য ফরজ তেমনি আহলে বাইত প্রতি ভালবাসাও ফরজ। তাঁরা হলেন ইমানের পূর্বশর্ত।
তাই তাঁদেরকে বাদ দিয়ে তামাম জিন্দেগী নিরলস পরিশ্রম করে, নিরবিচ্ছন্নভাবে মক্কা মদিনার সর্বোচ্চ সম্মানিত স্থানগুলোতেও যদি কেউ ইবাদত বন্দিগীতে জীবন কাটিয়ে দেয় তবুও তারা জাহান্নামের জ্বালানী হবে। কারণ, ইমানহীন আমল জাহান্নামে দগ্ধ হবে।
আহলে বাইতকে আঁকড়ে ধরার জন্য কয়েকটি হাদিসই যথেষ্ট, (এক.) আহলে বাইত নূহ (আ.) এর কিস্তির মত যে এতে আরোহণ করবে সে মুক্তি পাবে, যে বিমুখ হল সে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে। (দুই.) তোমরা দুটি ভারী বস্তু আঁকড়ে ধরো। ১) আল্লাহর কিতাব, ২) আমার আহলে বাইত।
হাদিসগুলোর অনেক সূত্র রেফারেন্সসহ কিতাবের মধ্যে আলোচিত হয়েছে। আফসোসের বিষয় হলঃ আহলে বাইতকে নিয়ে বেশ কিছু মানুষ বড়ই উদাসীন ও বিভ্রান্ত।
তাদের ধারণা,
১. আহলে বাইতকে ভালবাসলেই শিয়া (কারণ এদের নামের স্মরণ শিয়ারাই বেশি করে কিন্তু তাঁদের সঠিক অনুসরণ থেকে তারা বঞ্চিত)
২. আহলে বাইতকে ভালবাসা ফরজ এটা অনেক সুন্নীও জানে না। (তারা মূলত দ্বীনী জ্ঞান থেকে অজ্ঞ)
৩. আহলে বাইত কারা? আর তাদের প্রতি কেমন ভালবাসা, মায়া-মুহাব্বত থাকা উচিত সে সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি উদাসীন ও অজ্ঞ স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি পড়ুয়া ছাত্ররা।
আমি এমনও দেখেছি মাষ্টার্স লেভেলের ছাত্র ইমাম হোসাইন (رضي الله عنه) ও কারবালার হৃদয়বিদারক ঘটনা সম্পর্কে কিছুই জানে না। অনেকে তো এটাও বলে কারবালা কি? যাদের প্রতি ভালবাসা ফরজ অথচ মুসলমান হয়েও আহলে বাইত কারা সেটাই অনেকেই চিনে না। এরা কেমন মুসলমান আমি বিষ্মিত!
“হোসাইন হামারা হে, হাম হোসাইন কা,
গোলামে পাঞ্জাতন নেহী মিটেগা!
যো হোসাইন কা নেহী ও মুস্তফা (ﷺ) কা নেহী,
যো মুস্তফা (ﷺ) কা নেহী ও খোদা কা নেহী।
যো খোদা কা নেহী ও হামারা ভি নেহী।
হামারে লিয়ে হামারা জান সেভি জিয়াদা
হকদার তো আহলে বাইত হ্যায়।”
তারা বলে যে, কবরে এসব প্রশ্ন হবে না। অবাক লাগে প্রতিটি বিষয়েঃ যেমনঃ এই কবরে কি কি প্রশ্ন হবে? হাশরে কিসের কিসের জবাব দেয়া ছাড়া উপায় নেই। এসব হাদিসের অসংখ্য বর্ণনা আছে। আমরা তো এর গুটি কয়েকটিই জেনেছি মাত্র। তাই না জেনে কিভাবে ফতোয়া দেয়া হয়? দ্বীন ইসলাম কি শুধু কবরের তিনটি প্রশ্নে সীমাবদ্ধ? নাকি দ্বীনের যাবতীয় হুকুম আহকাম মানার মত মানার নাম? আল্লাহ পাক এই অবুজ ও অজ্ঞদের সঠিক জ্ঞান দান করুন। সৃষ্টিকুলের মধ্যে এই আহলে বাইতের অপরিসীম শান সম্পর্কে অজ্ঞদের জানিয়ে দেয়ার জন্য দলিলভিত্তিক (মানাকিবে আহলে বাইত/ আহলে বাইতের ফজিলত) পুস্তকটি প্রনয়ণ করলাম। আশা করি আহলে বাইতকে ভালবাসতে গিয়ে যাবতীয় গোঁড়ামী বন্ধ হয়ে যাবে। সেই সাথে জেনে রাখুন- আহলে বাইতের শিক্ষা হল সাহাবায়ে কেরামের অনুসরণ। সুতরাং সাহাবায়ে কেরামকে বাদ দিয়ে কষ্মীনকালেও দ্বীন প্রতিষ্ঠা করা যাবে না, ইমান ঠিক রাখা যাবে না।
পরিশেষে,
“ইশকের নহরে, জীবন প্রহরে,
ভালবাসার শাখা-শৃংখলে,
বিন্দু ফোঁটায় সিন্দু বইছে!
নগ্ন তনুতে বিদগ্ধ হৃদের বাস,
লিখে গেলাম ব্যর্থ ইতিহাস,
জ্বালামুখী খঞ্জরে রক্তাক্ত ক্বলব।
বৃত্তের কেন্দ্র তুমি, বেষ্টনী তামাম প্রাণ।
তোমার রশিতে টান পরেছে জমীন-আসমান!
অবলুন্ঠিত, অবিমিশ্র মায়া,
ঘেঁচড়া নিহীত ক্ষীণ অন্তর-কায়া!
তব প্রেমের ক্ষুরধার খঞ্জরে,
বিলীন এ সফরনামা।”
অধম,
✍ [মাসুম বিল্লাহ সানি]
সূচীপত্রঃ
━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━━
অধ্যায়ঃ ১
❏ আহলে বাইয়াত কারা?
✧ হাদিস ১-৫
❏আহলে বাইত পুতঃপবিত্র।
✧ হাদীস ১-৪
✧ ইমামগণের বিবৃতি।
❏আহলে বাইত এর দৃষ্টান্ত নূহ (عليه السلام) এর কিস্তির মত।
✧ হাদীস ১-৭
❏ হাদিস আল-সাক্বলাইন।
✧ হাদিস ১-২: হযরত আবু সাঈদ খুদরী (رضي الله عنه) এর বর্ণিত হাদিস ও বিভিন্ন ইসনদ।
✧ হাদিস ৩: হযরত মােত্তালিব ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে হানতাব (رضي الله عنه) এর হাদিস।
✧ হাদিস ৪: হযরত আবু হুরায়রা (رضي الله عنه) এর হাদিস।
✧ হাদিস ৫: হযরত আলী (رضي الله عنه) এর বর্ণিত হাদিস ও বিভিন্ন ইসনদ।
✧ হাদিস ৬: হযরত জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (رضي الله عنه) এর বর্ণিত হাদিস ও বিভিন্ন ইসনদ।
✧ হাদিস ৭: হযরত সালমা ইবনে আকওয়া’ (رضي الله عنه) এর হাদিস।
✧ হাদিস ৮-১৫: জায়েদ ইবনে আরকাম (رضي الله عنه) এর বর্ণিত হাদিস ও বিভিন্ন ইসনদ।
✧ হাদিস ১৬-১৭: জায়েদ ইবনে সাবিত (رضي الله عنه) এর বর্ণিত হাদিসের ইসনদ।
✧ হাদিস ১৮: ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) এর বর্ণিত হাদিস।
✧ হাদিস ১৯: বুরাইদা আসলামী (رضي الله عنه) এর হাদিস।
✧ অন্যান্যঃ
❏ হুযায়ফাহ ইবনে উসাইদ আল-গিফারী (رضي الله عنه) এর বর্ণিত হাদিসের ইসনদ।
❏ অন্যান্য রাবীগণের বর্ণিত হাদিসের ইসনদ।
অধ্যায়ঃ ২
❏ আহলে বাইতের ভালবাসা ফরয।
✧ আয়াত ১-২
✧ হাদীস ১-১২
❏ আহলে বাইত (عليه السلام)-এর অনুসরণ ব্যতিত কোন আমল কাজে আসবে না।
✧ প্রমাণ ১-৩
❏ আহলে বাইতের সম্মান ও হক্ব।
✧ হাদীস ১-৫
❏ আহলে বাইতে বিদ্বেষ পােষণকারী, তাঁদের পরিত্যাগকারী জাহান্নামী।
✧ হাদীস ১-১২
❏ আহলে বাইত সর্বোত্তম বংশ মর্যাদার অধিকারী।
✧ হাদীস ১-৭
❏ আহলে বাইত নাযাতপ্রাপ্ত।
✧ হাদীস ১-৮
❏ আহলে বাইত (عليه السلام)-ই জান্নাত ও জাহান্নামের বণ্টনকারী।
✧ হাদীস ১-২
❏ আহলে বাইতকে মুহাব্বাতকারীদের জন্য শাফায়াত।
✧ হাদীস ১-৯
❏ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ও আহলে বাইতের উপর দুরুদ পাঠ।
✧ হাদিস ১-১৯
❏ আহলে বাইতের নামের পরে (عليه السلام) ব্যবহার।
✧ প্রমাণ ১-১৬
অধ্যায় ৩:
মানাকিবে মাওলা আলী (عليه السلام)
✧আমি যার মাওলা আলি তার মাওলা।
✧আল কুরআনের তফসীরকারক যারা গাদির খুমের বর্ণনা উল্লেখ করেছেন।
✧গাদির খুমের বর্ণনা নিয়েছেন যে সমস্ত ঐতিহাসিক।
✧আলী (رضي الله عنه) এর শানে কতিপয় হাদিসঃ
১. মুমিনদের আমলনামার শিরোনাম
২. আরবের সরদার
৩. হিকমতের দরজা
৪. জ্ঞানের নগরীর দরজা
৫. উম্মতের মধ্যে সর্বাপেক্ষা জ্ঞানী
৬. মহানবী (ﷺ)-এর ভাই
৭. রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর মনোনীত
৮. মহানবী (ﷺ)-এর স্থলাভিষিক্ত
৯. মুমিনদের অভিভাবক
১০. বিচারের সিংহাসনে
১১. উম্মতের জন্য হুজ্জাত বা দলিল
১২. মহানবী (ﷺ)-এর একই বংশধারা
১৩. উম্মতের হেদায়াতকারী
১৪. জাতির পথ-প্রদর্শক
১৫. মহানবী (ﷺ)-এর থেকে
১৬. মুমিনদের কর্তৃত্বের অধিকারী
১৭. আদর্শের পথে শহীদ
১৮. সকল মুমিনের নেতা
১৮: আলী (رضي الله عنه) এর জন্য দোয়া
১৯. মহানবী (ﷺ)-এর হারুন
২০. রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সাথে
২১. সর্বপ্রথম নামাযী
২২. শ্রেষ্ঠতম পুরুষ
২৩. উম্মতের পিতার ন্যায়
২৪. ইবাদতের সারসত্য
২৫. মজলিসের সৌন্দর্য
২৬. সর্বদা সত্যের সাথে
২৭. রাসূলুললাহ (ﷺ)-এর গোপন রহস্যের আধার
২৮. রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর জ্ঞানের ভান্ডার
২৯. সৃষ্টিকুলের শ্রেষ্ঠ
৩০. মানুষের মধ্যে শ্রেষ্ঠ
৩১. জ্ঞানের আধার
৩২. সর্বদা কুরআনের সাথে
৩৩. রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর নিকটে
৩৪. আল্লাহর নিকটে
৩৫. কেয়ামতের দিন বিজয়ী
৩৬. বেহেশতের তারকা
৩৭. তাকে কষ্ট দিও না
৩৮. আল্লাহর অস্তিত্বে মিশে আছে
৩৯. মুনাফিকরা তাঁকে ভালোবাসে না
৪০. রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর হক (অধিকার) পূরণকারী
৪১. মুসলমানদের সরদার
৪২. নাজাত দানকারী
৪৩. ঈমানে সর্বাপেক্ষা অবিচল
৪৪. তাঁকে অভিসম্পাত করো না
৪৫. আল্লাহর রাস্তায় কঠোরতা
৪৬. সত্যিকারের সৌভাগ্য
৪৭. পাপ ধ্বংসকারী
৪৮. রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর উত্তরসূরি
৪৯. তার দিকে তাকানো ইবাদত
৫০. রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর ওয়াসী
৫১. ফেরেশতাকুলের দরূদ
৫২. ঈমানের মানদন্ড
৫৩. সর্বদা সত্যের সাথে
৫৪. তাঁর থেকে পৃথক হয়ো না!
৫৫. মহানবী (ﷺ)-এর জ্ঞানের দরজা
৫৬. আল্লাহর গোপন রহস্য ব্যক্তকারী
৫৭. মুমিনদের মাওলা
৫৮. তোমার জন্য সেটাই চাই!
৫৯. বেহেশত-দোযখের বণ্টনকারী
৬০. তোমাকে যারা ভালোবাসে তাদের প্রতি সুসংবাদ
৬১. ওয়াসিগণের মধ্যে সর্বোত্তম
৬২. মহানবী (ﷺ)-এর ভাই ও সহযোগী
৬৩. নিরাপত্তা এবং ঈমান
৬৪. সীরাতুল মুস্তাকীম পার হওয়ার অনুমতি
৬৫. আলী (رضي الله عنه)-এর সহচরদের জন্য দোয়া
৬৬. আল্লাহর সবচেয়ে প্রিয় বান্দা
৬৭. হেদায়াতের পতাকা
৬৮.দুই হাজার বছর আগে থেকে আলী (رضي الله عنه) রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর ভাই।
৬৯.আলী (رضي الله عنه) এর বেলায়েত বেহেশতের লাল শাখা।
৭০.আলী (رضي الله عنه) এর গুণ
৭১. ইলমের গোপন ভান্ডার
৭২.দুনিয়া ও আখেরাতের সরদার
৭৩.আলী (رضي الله عنه) এর পথই সত্যের পথ
৭৪.আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল (ﷺ) আলী (رضي الله عنه) কে ভালোবাসেন
৭৫.আলী (رضي الله عنه) উম্মতের অভিভাবক
৭৫.সালাত আদায়কারী প্রথম মুসলিম
৭৬.দোয়া
৭৭.রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর ভাই
৭৮.আল্লাহর সঙ্গে কথা
৭৯.প্রজ্ঞার ঘর
৮০.প্রিয় বান্দা ও প্রিয় উম্মত
৮১.আলী (رضي الله عنه) আমার আমি আলী (رضي الله عنه)’র।
৮২.আলী (رضي الله عنه) এর সাথে সত্য
৮৩.আলী (رضي الله عنه) কে অসন্তুষ্ট করা মানে ফাতেমাতুজ জাহরা (رضي الله عنه)কে অসন্তুষ্ট করা
৮৪.আলী (رضي الله عنه) এর সদকাহ
৮৫.আলী (رضي الله عنه) আল্লাহর অত্যন্ত প্রিয় বান্দা
৮৬.আলী (رضي الله عنه) এর বেলায়েত
৮৭.সর্বাগ্রে ইসলাম কবুল ও হাউজে কাওসারে প্রবেশ
৮৮.আলী (رضي الله عنه) কে ভালবাসা আল্লাহর নির্দেশ
৮৯.উম্মতের সমুদয় কর্মের চাইতে অধিক মূল্যবান
৯০.আলী (رضي الله عنه) কে এর জন্য দোয়া
৯১.আহলুল বাইতকে ভালবাসার ফজিলত
৯২.এক নজরে আরও কিছু হাদিস
অধ্যায় ৪:
মানাকিবে খাতুনে জান্নাত মা ফাতিমা (عليه السلام)
❏খাতুনে জান্নাত হযরত ফাতেমা (عليه السلام) এর গুরুত্ব।
✧ হাদীস ১-১০।
❏হাদিস পর্যালোচনাঃ হযরত ফাতেমা (عليه السلام) আমার (ﷺ) সত্তার অংশ। যে তাকে অসন্তুষ্ট করল, সে আমাকেই অসন্তুষ্ট করল।
✧ হাদীস ১-১১।
❏মা ফাতেমা (رضي الله عنه) এর জানাযা ও দাফন।
❏হযরত ফাতিমাতুজ জাহরা (رضي الله عنه) এর জানাযার নামায কে পড়িয়েছিল?
অধ্যায় ৫:
মানাকিবে হাসনাইনে করীমাইন (আলাইহিমুস সালাম)
❏ হাদীস ১-৩৪:
✧ইমাম হাসান (رضي الله عنه) ও হুসাইন (رضي الله عنه) এর গুরুত্ব।
✧আহলে বাইত হবেন জান্নাতী যুবক-যুবতীদের অবিভাবক।
✧হযরত ইমাম হাসান (رضي الله عنه) ও ইমাম হোসাইন (رضي الله عنه) জান্নাতি যুবকদের সর্দার।
✧প্রিয় নবী (ﷺ) নিজেই তাঁদের নাম রেখেছেন।
✧নবীজি হাসান ও হোসাইনের কানে আযান দিয়েছেন
✧প্রিয় নবী (ﷺ) হাসান ও হোসাইনের (رضي الله عنه) আকিকা করেছেন।
✧হাসান ও হোসাইন প্রিয় নবী (ﷺ)’র সন্তান।
✧হাসান ও হোসাইন আহলে বাইত।
✧হাসান ও হোসাইনের বংশধারা প্রিয় নবী থেকে।
✧হযরত ইমাম হাসান (رضي الله عنه) ও ইমাম হোসাইন (رضي الله عنه) সর্বোত্তম বংশের অধিকারী।
✧হযরত ইমাম হাসান (رضي الله عنه) ও ইমাম হোসাইন (رضي الله عنه)-এর সাথে প্রিয় নবীর সাদৃশ্য।
✧হযরত ইমাম হাসান (رضي الله عنه) ও ইমাম হোসাইন (رضي الله عنه) প্রিয় নবীর বৈশিষ্ট্যসমূহের ওয়ারিছ।
✧হযরত ইমাম হাসান (رضي الله عنه) ও ইমাম হোসাইন (رضي الله عنه) পবিত্র চরিত্রের অধিকারী।
✧হযরত ইমাম হাসান (رضي الله عنه) ও ইমাম হোসাইন (رضي الله عنه) জান্নাতি নাম সমূহের দু’টি নাম।
✧হযরত ইমাম হাসান (رضي الله عنه) ও ইমাম হোসাইন (رضي الله عنه) দুনিয়ার বাগানের ফুল।
✧যে ব্যক্তি হযরত হুসাইন (رضي الله عنه)কে মুহব্বত করবে আল্লাহ পাক তাকে মুহব্বত করবেন।
✧হযরত ইমাম হাসান (رضي الله عنه) ও ইমাম হোসাইন (رضي الله عنه) দেহ মুবারকের সদৃশ স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর মত।
✧হাদীসের আলােকে হাসান ও হােসাইনের ফযিলত।
✧হুযুর পুরনূর (ﷺ) এর ইমাম হাসানের প্রতি বিশেষ মুহাব্বত।
✧হুযুর (ﷺ) এ হাসানাঈনে করীমাঈনকে ফুঁক দিতেন।
✧ইমাম হাসানের প্রতি সিদ্দিকে আকবর (رضي الله عنه) এর ভালবাসা।
✧ইমাম হােসাইনের প্রতি ফারুকে আযম (رضي الله عنه) এর অকৃত্রিম ভালবাসা।
✧ইমাম হাসানের প্রতি শেরে খােদা মওলা আলী (رضي الله عنه)’র ভালবাসা।
✧হযরত ইমাম হুসাইন (رضي الله عنه) এর শাহাদাত।