ওযুর মধ্যে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর শান

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

ওযুর মধ্যে রাসূল ﷺ এর শান।

📝 ইরফানুল ইসলাম। 

ওযু এমনটি একটি জিনিস যা আদায় না হলে অর্থাৎ ফরজ পূর্ণাঙ্গরুপে আদায় না হলে নামাজ,কুরআন তেলোয়াত কিছুই হবে না।

ওযুর ফরজ চারটি,(মুখ ধুয়া,হাতের কুনই পর্যন্ত ধুয়া,মাথা মাছেহ্ ও পা ধুয়া)….

কিন্তু ওযু শুরু করা হয় হাতের গোড়ালি ধুয়া,কুলি করা এবং নাকে পানি দেওয়া।যার একটিও ফরজ নয়, যা নবীর সুন্নত।

আপনার মনে হয়ত প্রশ্ন জাগছে এখানে নবীর শান কোথায়!!!

তাহলে নিচের দিকে যান।

ওযুর ফরজ চারটি,এই চারটি ফরজের মধ্যে ১ম ফরজ শুরু হয় মুখ ধুয়া দিয়ে।কিন্তু ওযু শুরু হয় হাতের তালু এবং গোড়ালি ধুয়ার মধ্য দিয়ে।অর্থাৎ নবীর সুন্নত দিয়ে। সুবহানাল্লাহ। 

আমার আল্লাহ এই ওযুর সিস্টেম দিয়ে বুঝিয়ে দিচ্ছেন, আল্লাহ্কে মানার আগে আমার নবীকে মানতে হবে।না হয় আল্লাহকে পাওয়া অসম্ভব। 

আরেকটি বিষয় লক্ষ্য করুন, ওযুর ফরজ যেমন চারটি, তেমনি সুন্নতও চারটি।

প্রশ্ন সুন্নত তো তিনটি পেলাম,আরেকটি কই??

আরেকটি হল মাথা মাছেহ্ করা ফরজ কিন্তু ঘাড় মাছেহ্ করা সুন্নত।

চারটি সুন্নত (হাতের তুলা ও গোড়ালি ধুয়া, কুলি করা,নাকে পানি দেওয়া এবং ঘাড় মাছেহ্ করা)

ফরজ ( মুখ ধুয়া,হাতের কুনই পর্যন্ত ধুয়া,মাথা মাছেহ্ করা,এবং পা ধুয়া).

চারটি ফরজ,চারটি সুন্নত।সুবহানাল্লাহ।

পোষ্টটি ভালো লেগে থাকলে আপনার মূল্যবান মতামত জানান প্লিজ!

Leave a Comment