হাশরের ময়দানে যাদের ঈমান সঠিক বলে বিবেচিত হবে তারাই কেবল জান্নাতে যাবে। তাই জান্নাতে যাওয়ার জন্য সকলের পূর্বে আক্বিদা শুদ্ধ করা জরুরী। যেমন মহান আল্লাহ তা‘য়ালা ইরশাদ করেন-
وَمَنْ يَعْمَلْ مِنَ الصَّالِحَاتِ مِنْ ذَكَرٍ أَوْ أُنْثَى وَهُوَ مُؤْمِنٌ فَأُولَئِكَ يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ وَلَا يُظْلَمُونَ نَقِيرًا
-‘‘যদি কোন পুরুষ বা মহিলা সৎকর্ম (ইবাদত) করে এমতাবস্থায় যে, সে মুমিন (অর্থাৎ ঈমানদার অবস্থায় ইবাদত করে)তাহলে সে (এবং তার মত ঈমানদার লোকেরাই শুধু মাত্র) জান্নাতে প্রবেশ করবে। (ইবাদতের পুরষ্কার দেওয়ার সময়) তাদের উপর বিন্দুমাত্র জুলুম, অবিচার করা হবে না।’’ (সূরা নিসা, ১২৪)
হযরত উমর (رضي الله عنه) বলেন, রাসূল (ﷺ) ইরশাদ করেন-
يَا ابْنَ الْخَطَّابِ، اذْهَبْ فَنَادِ فِي النَّاسِ، أَنَّهُ لَا يَدْخُلُ الْجَنَّةَ إِلَّا الْمُؤْمِنُونَ، قَالَ: فَخَرَجْتُ فَنَادَيْتُ: أَلَا إِنَّهُ لَا يَدْخُلُ الْجَنَّةَ إِلَّا الْمُؤْمِنُونَ
-‘‘হে খাত্তাবের পুত্র! যাও লোকদের মাঝে ঘোষণা করে দাও যে, একমাত্র ঈমানদাররাই জান্নাতে প্রবেশ করবে। হযরত উমর (رضي الله عنه) বলেন, অতঃপর আমি বের হলাম এবং ঘোষণা করলাম: শুণ রাখো, ঈমানদার ছাড়া কেউ জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।’’ (সহীহ মুসলিম, ১/১০৭, হা/১১৪)