📚হে আল্লাহ! আমি দুশ্চিন্তা ও পেরেশানি থেকে, অক্ষমতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও লোকজনের প্রাধান্য থেকে আপনার কাছে পানাহ চাচ্ছি।
📚আপনি যখন আপনার চিন্তাগুলোকে দোয়াতে রূপান্তরিত করে ফেলবেন, আল্লাহ তা’আলা তখন আপনার সমস্যাগুলোকে তার রহমতে পরিণত করে দিবেন।
📚জীবনের সবচেয়ে খারাপ সময় মানুষ জাতি আমাকে দূরে ঠেলে দিলেও, আমার আল্লাহ আমাকে কখনো দূরে ঠেলে দেন নাই। আলহামদুল্লিলাহ।
📚হে আল্লাহ! কষ্ট পেলে আমি কাঁদি, এর মানে এই নয় যে তোমার ফয়সালায় আমি অসন্তুষ্ট। বরং আমি তো কাঁদি তোমার স্নেহ পেতে, তোমার সাহায্য পেতে।
📚ইয়া আল্লাহ, তুমি আমাকে কবুল করে নাও তোমার দিনের পথে, যে পথে চললে তুমি খুশি হও এবং আমার জন্য দু’জাহানের কল্যাণকর হয় তা আমাকে দান কর। আমিন।
📚❝ আল্লাহ তোমাদের চেহারা ও সম্পদের দিকে তাকান না, বরং তিনি তোমাদের অন্তর ও কর্মের দিকে তাকান। ❞(সহিহ মুসলিম: ২৫৬৪)
📚❝ সেই ব্যক্তি প্রকৃত মুমিন নয়, যে নিজে তৃপ্তি সহকারে খায়, অথচ তার প্রতিবেশী ক্ষুধার্ত থাকে। ❞(সহিহ বুখারি: ৬০১৯, সহিহ মুসলিম: ১৯৪৪)
📚❝ সদাচার ও উত্তম চরিত্রের চেয়ে ভারী কিছু কিয়ামতের দিনে আমলনামায় থাকবে না। ❞(তিরমিজি: ২০০২)
📚আপনি যখন আপনার চিন্তা গুলোকে দোয়াতে রূপান্তরিত করে ফেলবেন, আল্লাহ তা ‘তালা তখন আপনার সমস্যা গুলোকে তার রহমতে পরিণত করে দিবেন। সুবহানাল্লাহ।
📚❝ যখন তোমাদের কেউ খুশি হয়, তখন ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলা উচিত এবং যখন দুঃখে পড়ে, তখন ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিঊন’ বলা উচিত। ❞(সুনান ইবনে মাজাহ: ৩৮০৩)
📚❝ দুনিয়া হচ্ছে একজন মুমিনের জন্য কারাগার এবং একজন কাফিরের জন্য জান্নাত। ❞(সহিহ মুসলিম: ২৯৫৬)
📚ইয়া রব আমি গর্বিত যে আপনি আমারে মুসলিম ঘরে জন্ম গ্রহন করিয়েছেন। ইয়া রহমান, আমি গর্বিত আপনি আমারে শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (স:) এর উম্মত হিসেবে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন।
📚আল্লাহুম্মাগ ফিরলি, ওয়ার হামনি, ওয়াজবুরনি, ওয়াহদিনি, ওয়ারজুকনি।
অর্থ : হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করুন, আমার ওপর রহম করুন। আমার প্রয়োজন পুরো করে দিন। আমাকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন এবং আমাকে রিজিক দান করুন। (তিরমিজি, হাদিস : ২৮৪)
📚একসময় আল্লাহর কাছে নির্দিষ্ট করে চাইতাম। আমাকে এটাই দিও , প্লিজ, না পেলে অভিমান করতাম। ইদানিং শুধু বলি, যেটা ভালো মাবুদ, সেটাই করো। আত্মা প্রশমিত হোক আমার।
📚خَيْرُ النَّاسِ أَحْسَنُهُمْ خُلُقًا
সর্বোত্তম মানুষ সে, যার চরিত্র সর্বোত্তম। -(সহিহ বুখারি: ৬০৩৫
📚আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিন ফাঁদলিক।
অর্থঃ- হে আল্লাহ আপনি আমার ভাগ্য খুলে দিন।
📚পাপকে মুছতে হবে, হয় দুনিয়াতে তাওবার অশ্রু দিয়ে, অথবা,
আখিরাতের জাহান্নামের আগুন দিয়ে! (ইবনুল কাইয্যুম রাঃ)
📚রাসূল (সাঃ) বলেছেন, তুমি মানুষের ক্ষতি করা থেকে দূরে থাকবে,
সেটাই হবে তোমার পক্ষ থেকে তোমার জানের ছাদাকাহ। (বুখারী ২৫১৮)
📚জীবন হলো মৃত্যুর কাছ থেকে ধার করে নেওয়া কিছুটা সময়!
📚নিশ্চয়ই আমার সালাত,আমার কুরবানি, আমার জীবন এবং আমার মরণ, সবকিছু কেবল প্রতিপালক আল্লাহ তাআলার জন্য।
📚চারপাশে সবাই দুনিয়া খোঁজে, আমি না হয় আখিরাত খোঁজলাম।
📚লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনায জোয়ালিমিন (لأ إله إلا أنت سبحانك إني كنت من الظالمين)
অর্থ : ‘তুমি ব্যতীত সত্য কোনো উপাস্য নেই; তুমি পুতঃপবিত্র, নিশ্চয় আমি জালিমদের দলভুক্ত।
📚ইয়া আল্লাহ অতিরিক্ত কোন কিছু চাই না, যতটুকু হলে জীবনটা সুন্দর হয়, আমাকে ততোটুকু দান করুন। আমিন।
📚আল্লাহ কোনোদিনও আমায় নিরাশ করেন নি। আল্লাহর হিসাব দীর্ঘমেয়াদী, স্বল্পমেয়াদী নয়।
মানব মস্তিষ্ক তাঁর হিসাব রিড করতে পারবেনা, অসম্ভব।
তাঁর উপর সব ছেড়ে দিয়ে পথ চলায় একটা অন্য প্রশান্তি আছে।
📚লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সাঃ) (لأ إله إلا الله محمد رسول الله صلى الله عليه وسلم)
অর্থ : আল্লাহ এক আর কোনো মাবুদ নেই। হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসূল।
📚বুকের মাঝে হাজারও কষ্ট নিয়ে আলহামদুল্লিলাহ বলাটা, আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাসের নমুনা।
📚সবর কিভাবে করব? টিক যে ভাবে তুমি রোজা রাখো, এবং তুমি জান এক সময় টিকই মাগরিবের আযান দিবে।
📚কোন একদিন, মৃত্যু এসে আমাদের বলবে,
Your Time Is Over- Let’s Go!
📚হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকিল। “حَسْبُنَا اللَّهُ وَنِعْمَ الْوَكِيلُ”
অর্থঃ- আল্লাহই আমাদের জন্য যথেষ্ট, এবং তিনিই উত্তম সাহায্যকারী, কার্যসম্পাদনকারী।
📚ইয়া আল্লাহ সবাইকে মৃত্যুর আগে একবার হলেও,
বাইতুল্লাহ যেয়ারতের তাওফিক দান করুন! আমিন।
📚Alhamdulillah For Everything! মনের কথাগুলো আল্লাহ ছাড়া কার কাছে বলি না। কারণ তিনি ছাড়া এগুলো পূরনের ক্ষমতা কার নেই।
📚নে’তার মতো নে’তা একজনই ছিলেন,তিনি হলেন
-বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আলহামদুলিল্লাহ।
📚মানুষকে বার বার ডাকলে রাগ করে, আর আমার আমার সৃষ্টিকর্তাকে
বার বার ডাকলে তিনি খুশি হোন। আলহামদুল্লিলাহ।
📚আলহামদুলিল্লাহ, আমি আমার ধর্ম ইসলাম নিয়ে গর্বিত,
আমি গর্ব করে বলতে পারি আমি মুসলিম।
📚আমার ইসলাম ধর্ম আমাকে শিখেছে, ঐ কপাল কখনো খারাপ হতে পারে না, যে কপাল আল্লাহর সিজদা করে।
📚আমার ধর্ম ইসলাম আমাকে শিখিয়েছে। সবাই আমাকে দূরে ঠেলে দিলেও, আমার রব কখনো আমাকে দূরে ঠেলে দেন না।
📚একদিন আমাদের ইসলাম ধর্ম পুরো পৃথিবী শাসন করবে, আর পুরো পৃথিবীতে ইসলামিক আদর্শে চলবে।
📚ইসলাম ধর্ম আমাদের ন্যায়নীতি শিখায়, মানুষের বিপদে হাত বাড়িয়ে সাহায্য করা শিখায়, আলহামদুলিল্লাহ আমি আমার ইসলাম ধর্ম নিয়ে গর্বিত।
📚আর কিছু থাক বা না থাক এই পৃথিবীতে ইসলাম ছিলো, এবং ইসলাম থাকবে।
📚আমাদের ইসলামে তো বলাই আছে, ধৈর্য ধারণ করো,
তোমার ভবিষৎ তোমার অতীতের চেয়ে ভালো ও সুখময় হবে।
📚তিন ধরনের লোক বেশি পেরেশানিতে থাকেনঃ-
সাহায্যকারি।-দায়িত্বশীল।-যার অন্তর পরিচ্ছন্ন। — হযরত আলী (রাঃ)
📚তুমি যখন আল্লাহকে পাওয়ার জন্য সবকিছু ছেড়ে দাও,
আল্লাহ তখন তোমাকে এমন কিছু দেন যা তুমি কল্পনাও করো না।
📚জীবন সাময়িক, তবে আখিরাত চিরস্থায়ী।
এই সাময়িক জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপেই হিসেব আছে।
📚আল্লাহ আপনাকে যা দেন নাই সেটা নিয়ে হায়’হতাশা করবেন না,
কারন আপনার বর আপনার কল্যাণের জন্য সেটা আপনাকে দেন নাই।
📚মূর্খলোক সম্পদের জন্য অন্তরের শান্তি বিসর্জন দেয়, আর বুদ্ধিমান ব্যক্তি মনের শান্তির জন্য সম্পদ লুটিয়ে দেয়। — হযরত আলী (রাঃ)
📚জীবন থেকে অনেক কিছু হারিয়েছি, তার জন্য আমার কোন অনুশোচনা নেই, কারণ আমার রব একদিন তারচেয়ে বেশি দিবেন আমাকে। INSHALLAH
📚পরিশ্রম সর্বদাই সাফল্যের নিশ্চয়তা দেবে,যদি তুমি ধৈর্য্য ধরো।
এবং নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখো! ইনশাআল্লাহ্।
📚নিশ্চয়ই আমার রব আমার জন্য উত্তম পরিকল্পনাকারী।
📚মক্কা! তুমি ধন্য! তোমার বুকে হয়েছিল বিশ্ব নবীর জন্ম, 𝐀𝐥𝐡𝐚𝐦𝐝𝐮𝐥𝐢𝐥𝐥𝐚𝐡.
📚বেঁচে থাকতে নামাজ বাদ দিও না, কারণ, এপারের চেয়ে ওপারের জীবন বেশি সুন্দর।
📚اَللَّهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ
(আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ)
অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি আমাদের নবি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রহমত ও শান্তি দান করুন।
📚আমার রবের খুশির জন্য যদি কাজ করে গোটা পৃথিবী যদি অখুশি হয়,
তাতে আমার কিছু যায় আসে না।
📚কোন কিছুতেই অল্পতে হতাশ হবেন না। উপরে যে আল্লাহ আছেন,
তিনি সবসময় আমাদের পাশে থাকেন। ইনশাআল্লাহ।
📚ইসলাম আমাদের যা কিছু শিখায়, তা হলো বিপদ চিরস্থায়ী না,
এক সময় কেটে যায়, এবং গোলাম থেকে বাদশাও হওয়া যায়।
📚আমাদের ইসলাম ধর্মে এত নিখুঁত ভাবে বলা হয়েছে,
তুমি আল্লাহর কাছে চাওয়া বন্ধ করো না। কারণ আল্লাহ কাউকে খালি হাতে ফিরিয়ে দেন না।
📚যে রব গাছের ডালের ঘুমন্ত পাখিটাকেও পড়তে দেন না,
আপনি কি করে ভাবলেন সেই রব আপনাকে একা ছেড়ে দিবেন।
📚এমনও একদিন হবে, অশ্রু সিক্ত চোখে আমি ও,
আমার রবের শুকরিয়া আদায় করবো। ইন-শা-আল্লাহ।
📚মানুষের ভাগ্য ততবার পরিবর্তন হয়,
যতবার সে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করে। সুবহানআল্লাহ।
📚হে আল্লাহ নীরবে কষ্ট পাচ্ছে এমন,
প্রতিটা হৃদয়ে আপনি প্রশান্তি এনে দিন।
📚ইসলাম শিখিয়েছে, খারাপ সময় চিরকাল থাকে না,
আল্লাহ চাইলে সুদিন ফিরে আসবে। (ইনশাআল্লাহ)।
📚আল্লাহর সৃষ্টির তো সব কিছুই সুন্দর,
অসুন্দর তো মানুষের মন ও মানসিকতা।
📚কে সামলাবে আমার এই ক্ষত বিক্ষত এই ভাঙ্গা হৃদয়ের ঝড়।
বরং আমার রবই জানুক আমার নিবৃত অশ্রুর খবর।
📚ইয়া রব, আজকের এই পবিত্র দিনের উসিলায় আপনি আপনার নূরের আলোতে আমার কলুষিত হৃদয়কে হেদায়েত দিয়ে দ্বীনের পথে পরিচালিত করুন।
📚আমি তোমাকে আমার আল্লাহর কাছেই চাইব।
পেলেও চাইবো না পেলেও চাইব আমার রবের কাছে।
📚আমার ভাগ্যের খুলে যাওয়ার কোন রাস্তা নেই দুআ ছাড়া,
কেউ আমার কষ্ট শুনার নেই আল্লাহ ছাড়া।
📚কাল থেকে নামাজ ইবাদতি শুরু করবো। কে বলেছে তোমার জীবনে কাল আসবে? দেখো না তোমার মত কত যুবক/যুবতী ঘুমায় আর উঠে না।
📚মানুষ মাঝে মাঝে এমন পর্যায়ে চলে যায় যখন খোঁদাতালা তাকে হেদায়েত দেয়া বন্ধ করে দেয়।আপনে ভীত হন,এই পর্যায়ে যেয়েন না যেখানে আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দেয়া বন্ধ করে দিবে
📚ইয়া রব! চাইতে চাইতে আমার নিজের জন্য কল্যানকর জিনিস হয়তো আমি চাইতে পারি নাই, এটা তুমি তোমার তরফ থেকে আমায় দিয়ে দিয়ো।
📚মৃত্যুরপূর্ব খনে বিশ্ব নবীর শেখানো ওই মধুর কালিমা টুকু যবতে যবতে ঈমান নিয়ে যেন আমরা সবাই বিদায় নিতে পারি- “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সাঃ)”।
📚তুমি বিভিন্ন ভাবে গজব দাও আমাদেরকে পরিবর্তন হওয়ার জন্য। মাবুদ পরিবর্তন হওয়ার মতো আমাদের ঈমানি শক্তি ,আমাদের আমলী শক্তি তুমি বাড়ায়ে দাও, আমাদের ঈমানটাকে তুমি মজমুত করে দাও রাব্বুল।
📚আল্লাহ! চাইতে চাইতে হয়তো নিজের জন্য অকল্যানকর অনেক কিছুই চেয়ে ফেলেছি। ‘সেটা তুমি আমাকে কোন ভাবেই কখনোই দিয়ো না।
📚জমিনে এমন কোন প্রাণী নেই, যার রিযিকের দায়ীত্ব,
আল্লাহ নেন নি। ( সূরা হূদ- ৬)।
📚আল্লাহর উপর ভরসা করো, তিনিই যথেষ্ট।
-(সূরা আল-ইমরান ৩:১৭৩)
📚রাসূল (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি অন্যের জন্য দোয়া করেন,
তার জন্য ফেরেস্তারা দোয়া করেন।
📚আল্লাহ যাকে পথ দেখান, তাকে কেউ বিপথে নিতে পারে না।
-(সূরা আন-নামল ২৭:৬২)
📚আমরা আল্লাহর জন্যই আছি এবং তাঁর কাছেই ফিরে যাবো।
-(সূরা বাকারা ২:১৫৬)
📚ভাগ্যকে গালি দিও না, তুমি ভাগ্যবান বলেই,
প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর উম্মত।
📚জান্নাতিদের ১২০ কাতার হবে, তার মধ্যে
৮০ কাতর হবে উম্মাতে মুহাম্মাদি। সুবহানাল্লাহ।
📚ফাইন্না মা’আল উসরি ইউসরা।
(নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে স্বস্তি রয়েছে)
📚হাসবুনাল্লা-হু ওয়ানিমা’ল অয়াকীল।
( আমাদের জন্য আল্লাহি যথেষ্ট এবং তিনি কতই না উত্তম কর্মবিধায়ক।
📚ইন্নাল্লা-হা মা’আসসাবিরীন।
(নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন)
📚তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাঁর বান্দাদের তাওবা কবুল করেন।
(সূরা তাওবাঃ ১০৪০)
ইয়া আল্লাহ, এই নতুন বছরের উসলায় তুমি আমাদের সকল গোনাহ কে মাফ করে দাও।
আর আমাদের বেশি বেশি আমল করার তৌফিক দান করেন।
📚নতুন বছরে একটাই চাওয়া আমার সৃষ্টিকর্তার কাছে,
এতটাই পাথর হতে চাই, যতটা পাথর হলে সৃষ্টিকর্তা ছাড়া আর কারো কাছে দূবর্ল না হতে হয়।
📚ইয়া রব, নতুন বছরে আমাকে এমন হৃদয় দান করুন,
যে হৃদয় কখনো আপনার ফয়সালায় অসন্তুষ্ট হবে না।
📚হে দয়ার আল্লাহ, এই নতুন বছরে আমাদের ইসলাম কায়েম করার তোফিক দান করেন, এবং ইসলামের প্রতি আমাদের আরো বেশি বিশ্বাসী হয়ার তৌফিক দান করেন। আমিন।
📚এই নতুন বছরে আল্লাহর কাছে একটাই চাওয়া, আল্লাহ এই নতুন বছরে উসিলায়, আমার জানা/অজানা, দৃশ্যমান/অদৃশ্যমান সকল গুনাকে মাফ করে দেন।
📚যে ব্যক্তি নতুন বছরের প্রথম দিন আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়,
আল্লাহ তাআলা তার জন্য সারা বছর ক্ষমা প্রার্থনা করেন। ( ইবনে মাজাহ)।
📚হাদিসে এসেছে, যে ব্যাক্তি নতুন বছরের প্রথম দিন রোজা রাখে,
তার জন্য আল্লাহ তাআলা সারা বছরের গুনাহ মাফ করে দেন (তিরমিজি)।
📚খুব শীগ্রেই তুমি তোমার রবের কাছে থেকে খুশির সংবাদ পাবেন, আপনার সকল দোয়া কবুল হবে, আর আপনার জীবনের সকল মসিবত দূর হবে। ইন-শা-আল্লাহ।
📚যৌবনের চেহারাটা মানুষ পছন্দ করে, আর যৌবনের কালের ইবাদতি স্বয়ং আল্লাহ তা’আলা পছন্দ করেন।
📚যদি কেউ তোমায় ইসলামের কথা, আল্লাহর কথা, স্মরণ করিয়ে দেয়,
তাহলে সেই তোমার প্রকৃত বন্ধু।
📚রাসূল (সাঃ) বলেছেন, তুমি মানুষের ক্ষতি করা থেকে দূরে থাকবে,
সেটাই হবে তোমার পক্ষ থেকে তোমার জানের ছাদকাহ। ( বুখারীঃ২৫১৮)।
📚মানুষের জীবনে প্রতিটা ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা বজায় রেখে চলা উচিত।
কেননা আমার রব সৎ ও ন্যায়পন্থীদের পছন্দ করেন।
📚নারীদের আসল সৌন্দর্য তার রূপে নয়
নারীদের আসল সৌন্দর্য তার চরিত্রে।
📚আলহামদুল্লিলাহ, শ্রেষ্ঠ নবীর উম্মত আমরা। এর চেয়ে বড় গর্বের বিষয় আর কি হতে পারে।
📚আমাদেরকে আখিরাতের কামিয়াবির জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে,
দুনিয়ার কামিয়াবির জন্য নয়।
📚ইয়া আল্লাহ তুমি আমাকে কবুল করে নাও, তোমার দিনের পথে, যে পথে চললে তুমি খুশি হও এবং আমার জন্য দু’জাহানের কল্যাণকর হয় তা আমাকে দান কর। আমিন।
📚আমি চলমান আমার রবের পথে, তিনি আমাকে পথ দেখাবেন।
(সূরাঃ আস-সাফফাত- ৯৯)।
📚রাসূল (সাঃ) বলেছেন, আমি সেই ব্যক্তির জন্য জান্নাতের সর্বোচ্চ একটি ঘর নিয়ে দেওয়ার যিম্মাদার, যে তার চরিত্রকে ঠিক রাখবে ইহ জগতে। -(আবু দাউদ-৪৮০০)
📚প্রতি সমবার ও বৃহস্পতিবার জান্নাতের দরজা খুলে দেওয়া হয়।
হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) -মিশকাত-৫০২৯।
📚রাসূল (সাঃ) এর কণ্ঠে কোরআন তেলাওয়ার এতেই মধুর ছিলো,
যে আবু জাহেলো লুকিয়ে লুকিয়ে তেলাওয়াত শুনতো। সুবহানআল্লাহ।
📚একজন মা তার সন্তানের উপর যতটা দয়ালু, আল্লাহ তার বান্দার উপর তার চেয়ে বেশি দয়ালু। (সহীহ বুখারীঃ ৫৯৯৯)।
📚রাসূল (সাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি কাউকে গীবত করা থেকে বাঁধা দিবে, ঐ ব্যক্তির জন্য জাহান্নাম থেকে মুক্ত করা আল্লাহর জন্য হক হয়ে যাবে। (বায়হাকি-৭৬৪৩)।
📚নবী করিম (সাঃ) বলেছেন, রাতের দুই রাকাত নামাজ পৃথিবীর সব কিছু থেকে উত্তম আমল।
তা আদায় করা কষ্টকর না হলে, উম্মতের জন্য ফরজ করে দেওয়া হত।
📚ইয়া রব আপনার কাছে থেকে তিনটি জিনিসে চাই।
শারিরীক সুস্থতা, ঋণমুক্ত জীবন, ঈমানের সহিত মৃত্যুবরণ। আমিন।
📚আল্লাহ তো নিজেই বলেছেন, ধৈর্য ধারণ কর তোমার ভবিষ্যৎ,
তোমার অতীতের চেয়ে উত্তম হবে। (সূরা আদ দুহা -৪)
📚অসন্তুষ্ট হয়ো না! তুমি যে কতটা কষ্টে আছো সেটা তোমার রব ভালো করেই জানেন, সূতরাং ধৈর্য ধরো, অচিরেই মহান রব তোমার সব কষ্ট দূর করে দিবেন।
📚আমি জানি ধৈর্যশীল মানুষদের আল্লাহ ঠকান না। বরং
ধৈর্যশীল মানুষকে উত্তম সময় শ্রেষ্ঠ উপহার দেন।
📚বিপদ যত বর হোক না কেনো, আল্লাহর রহমত তার চেয়েও হাজার কোটি গুন বড়। আলহামদুলিল্লাহ।
📚তুমি ঐ দিনকে ভয় করো, যেদিন তোমার মুখে তালা লাগিয়ে দেওয়া হবে, আর তোমার হাত পা সাক্ষি দিবে তোমার কৃতকর্মের। ৯ সূরা ইয়াসিনঃ ৬৫)।
📚খারাপ সময়ে ইসলামে বলা আছে। রাসূল (সাঃ) বলেছেন আল্লাহ তা’ইয়ালার নিকট দু’আর চেয়ে উত্তম কোন কিছু বেশি সম্মানিত নয়। (জামে আত তিরমিজি; ৩৩৭০)।
📚অল্প ভুলে মানুষ আমাদের ছেড়ে যায়, অথচ হাজার ভুলে পরেও,
আমাদের রব আমাদের ক্ষমা করে দেন।
📚আল্লাহর প্রেমে পরিপূর্ণ একটি হৃদয় কখনও একা নয়, তার ভালোবাসা অনুভব করুন প্রতিটি নিঃশ্বাসে, প্রতিটি দৃষ্টিতে, এবং প্রতিটি স্বপ্নে। আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা মানে তাঁর আদেশ মেনে চলা, তাঁর নির্দেশনা অনুসরণ করা।
📚আল্লাহকে যারা ভালোবাসে, আল্লাহ তাদেরকে সহজপথে পরিচালিত করেন। আল্লাহওয়ালা মানুষরা প্রতিটি দুঃখের মধ্যেও আশা খুঁজে পান, প্রতিটি চ্যালেঞ্জে তাঁর করুণা অনুভব করেন তাঁর প্রেমের পথে যারা হাঁটে তারা কখনই হারিয়ে খালি হাতে ফেরে না।
📚আল্লাহর প্রতি প্রেম ও বিশ্বাস হচ্ছে সর্বোচ্চ সম্পদ, যা কখনই হ্রাস পায় না। তিনি আপনার পাশে আছেন, প্রতিটি কঠিন সময়ে, প্রতিটি অন্ধকার মুহূর্তে। আপনার অন্তরের ডাকে সাড়া দিন, তাঁর দেখানো পথে হাঁটুন।
📚আল্লাহ তাঁর প্রিয়জনদের পরীক্ষা করেন যাতে তাঁর প্রেমের গভীরতা তারা বুঝতে পারে। প্রতিটি বিপদে তাঁর নামে জপ করুন, তিনি অবশ্যই উদ্ধারের পথ দেখাবেন। তাঁর প্রেম অনন্ত, তাঁর দান অফুরন্ত
📚আল্লাহর প্রেমে যেমন গভীরতা আছে, তেমনি তাঁর শাস্তিরও ভয় রয়েছে। তাঁর আদেশ মেনে চলা এবং গুনাহ থেকে বিরত থাকা তাঁর প্রেমের প্রকাশ। আসুন নিজেদেরকে তাঁর পথে উৎসর্গ করি এবং প্রতিটি কাজে তাঁর মর্জি খুঁজি।
📚যখন আপনি আল্লাহর প্রেমে আত্মসমর্পণ করেন, তখন প্রতিটি ক্ষণ হয়ে ওঠে আশীর্বাদে পূর্ণ। তিনি আপনাকে দেখছেন, তিনি আপনাকে শুনছেন, এবং তিনি সর্বদা আপনার সাথে আছেন। আল্লাহর প্রেম এবং রহমতে বিশ্বাস রাখুন, তিনি কখনও আপনাকে হতাশ করবেন না।
📚রাতের নিরবতা আর অন্ধকারের মাঝে আল্লাহকে ডাকা যেন সবচেয়ে প্রশান্তির মুহূর্ত, কারণ তিনিই আমাদের কান্না শোনেন, তিনিই আমাদের গোপন কষ্ট জানেন।
📚সবাই ঘুমিয়ে পড়লেও আল্লাহ কখনো ঘুমান না, রাতের অন্ধকারে যখন হৃদয় ভারী হয়ে আসে, তখন শুধু আল্লাহর কাছে নিজেকে সমর্পণ করাই একমাত্র মুক্তি।
📚রাতের নিস্তব্ধতা মনে করিয়ে দেয়, দুনিয়ার সব ব্যস্ততা শেষ হয়ে যাবে, কিন্তু আল্লাহর রহমত ও ক্ষমা চিরন্তন, তিনিই একমাত্র আশ্রয়।
📚পৃথিবীর সব দরজা বন্ধ হয়ে গেলেও, আল্লাহর দরজা কখনো বন্ধ হয় না, গভীর রাতে যখন মন ভেঙে যায়, তখন শুধু আল্লাহর রহমতই শান্তি দিতে পারে।