সুবহানআল্লাহ Share করুন।
♥ সুরা ফাতিহা ৩ বার পড়লে আল-কুরআন ২ বার খতমের সওয়াব হয়।
(তফসীরে মাযহারী ১ম, পৃ ১৫)
♥ সুরা ইখলাস ৩ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(সহিহ বুখারী ২য়, পৃ ৬৫০)
♥ সুরা ইয়াসিন ১ বার পড়লে ১০ খতম এর সওয়াব হয়।
(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৬)
♥ সুরা কাফিরুন ৪ বার পড়লে খতমের সওয়াব হয়।
(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)
♥ সুরা যিলযাল ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)
♥ সুরা ক্বদর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৮০)
♥ আয়তুল কুরসী ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(তফসীরে মাযহারী ২য় খন্ড, পৃ ৩১)
♥ সুরা নসর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)
♥ সুরা আদিয়াত ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৯৫)
♥ সুরা তাকাসুর ১ বার পাঠ করলে ১০০০ আয়াত পাঠের সমান সওয়াব হয়।
(বায়হাকী, মিশকাত ১ম, পৃ ১৯০)
♥ দুরুদে লাকী ১ বার পড়লে ১ লক্ষ বার দুরুদ পাঠের সমান সওয়াব হয়।
♥ ২০ লক্ষ নেকীর দোয়া :-
” লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারিকা’লাহু আহাদান সামাদান লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউ লাদ ওয়া লাম ইয়া কুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ “
পরিশেষে,
Share কেন করবেন?
⛔ রাসূল (ﷺ) ইরশাদ করেন-আমার পক্ষ থেকে একটি বাণী হলেও [মানুষের কাছে] পৌঁছে দাও।
(সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৩২৭৪,সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৬২৫৬, সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-২৬৬৯)
আর Share/ পোস্ট করে মানুষকে জানালে কি লাভ?
⛔ “যে ব্যক্তি কল্যাণ ও সৎকাজের সুপারিশ করবে, সে তা থেকে অংশ পাবে এবং যে ব্যক্তি অকল্যাণ ও অসৎকাজের সুপারিশ করবে, সে তা থেকেও অংশ পাবে। ‘আল্লাহ সব জিনিসের প্রতি নজর রাখেন।”
(আল-কুর’আন, সুরা নিসা : ৮৫)।
⛔ রাসুল (ﷺ) বলেন, “যে ব্যক্তি ইসলাম ধর্মে কোনো সুন্নাতুন্ হাসানা তথা উত্তম প্রথা/রীতি প্রবর্তন করে, সে তার সওয়াব পাবে এবং যারা তার পরে এতে আমল করবে, তাদের সওয়াবও সে পেতে থাকবে, আর তাদের (পরবর্তী আমলকারীদের) সওয়াবেরও এতে কোন কমতি হবে না। অনুরূপ ভাবে কেউ যদি ধর্মে খারাপ কিছু সংযোজন করে আর কেউ তা অনুসরণ করে, সে ওই মন্দের জন্য দায়ী থাকবে।” [সহীহ মুসলিম : ৬৪৬৬] (সুবাহান্নাল্লাহ, আল্লাহু আকবার)
10 – 700 গুণ সওয়াবঃ
⛔ রাসুল (ﷺ) বলেন ‘আল্লাহ তাআলা বলেন, আদম সন্তানের প্রত্যেক আমল তার নিজের জন্য; তাতে তার সওয়াব ১০ থেকে ৭০০ গুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু রোযা নয়। রোযা হল আমার জন্য। আর আমি নিজে তার প্রতিদান দেব।’’ (বুখারী ও মুসলিম)
⛔ Calculation :
তাহলে বুঝা গেল, রোজা ছাড়া প্রতিটা ভাল কাজের সওয়াব ৭০ থেকে ৭০০ গুন পর্যন্ত বর্ধিত হয়ে থাকে সেখানে রমজানে আরো বেশি সওয়াব পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। দেখুন আল্লাহ যদি চান (ইনশাআল্লাহ)
→ (২০ খতম (গুণ) ৭০০ গুন সওয়াব) = ১৩৩০০ খতমের সওয়াব পেতে পারেন মাত্র ২০ মিনিটে। (সুবহানআল্লাহ)
⛔ আমলের সওয়াব কি বর্ধিত হয়?
“কাজেই কুরআন হতে যতটুকু সহজসাধ্য আবৃত্তি করো। আল্লাহ দাও উত্তম ঋণ। তোমরা তোমাদের আত্মার জন্য যা কিছু অগ্রে (মৃত্যুর পূর্বে) পাঠাবে তা আল্লাহর নিকট উৎকৃষ্টরূপে এবং পুরষ্কার হিসেবে বর্ধিতরূপে পাবে। (সূরা মুজাম্মিল ২০)
নিজে জানুন আমল করুন অপরকে জানান।
এতে যদি ১ থেকে হাজার মানুষ পর্যন্তও ছড়ায় আর তা শিক্ষা গ্রহন করে আপনার দ্বারা উপকার প্রাপ্তদের সকলের সওয়াব আপনার আমলনামায় দেয়া হবে ইনশা-আল্লাহ।