১. আফাক্বী কিংবা হেরমবাসী সকলের জন্য ওমরার ইহরাম হিল (হেরমের বাইরে) থেকে বাঁধতে হয়। কিন্তু মক্কাবাসী হজ্জের ইহরাম হেরম থেকে পরিধান করবে। অবশ্যই আফাক্বীদের সংশ্লিষ্ট মীক্বাত থেকে ইহরাম পরিধান করতে হয়।
২. হজ্জ ফরয। ওমরাহ হজ্জ নয়।
৩. হজ্জ এক নির্দিষ্ট সময়ে করতে হয় কিন্তু ওমরাহ বৎসরে যে কোন সময়ই করা যায়। তবে ৯ জিলহজ্ব থেকে ১৩ জিলহজ্ব পর্যন্ত ওমরাহ করা মাকরূহ।
৪. ওমরার মধ্যে আরাফাত ও মুযদালিফায় অবস্থান, দু’নামায এক সাথে আদায় করা ও খুতবার বিধান নেই। তাওয়াফে কুদূম এবং তাওয়াফে বিদা’ও নেই কিন্তু ওই সব কাজ হজ্জের মধ্যে রয়েছে।
৫. ওমরার মধ্যে তাওয়াফ আরম্ভ করার সময় তালবিয়াহ পড়া মওকুফ করা হয়। আর হজ্জের মধ্যে জামরাতুল আক্বাবাহ’তে রামী (কংকর নিক্ষেপ) করার সময় মওকূফ করা হয়।
৬. ওমরাহ নষ্ট হলে বা জানাবত (ওই নাপাকী যা দ্বারা গোসল ফরয হয়।) অবস্থায় তাওয়াফ করলে (দম হিসেবে) একটা ছাগল বা মেষ জবেহ করা যথেষ্ট, কিন্তু হজ্জে যথেষ্ট নয় বরং পরবর্তী বছর পুনরায় সম্পন্ন করতে হয়।
হজ্ব ও ওমরার মধ্যে পার্থক্য
১. আফাক্বী কিংবা হেরমবাসী সকলের জন্য ওমরার ইহরাম হিল (হেরমের বাইরে) থেকে বাঁধতে হয়। কিন্তু মক্কাবাসী হজ্জের ইহরাম হেরম থেকে পরিধান করবে। অবশ্যই আফাক্বীদের সংশ্লিষ্ট মীক্বাত থেকে ইহরাম পরিধান করতে হয়।
২. হজ্জ ফরয। ওমরাহ হজ্জ নয়।
৩. হজ্জ এক নির্দিষ্ট সময়ে করতে হয় কিন্তু ওমরাহ বৎসরে যে কোন সময়ই করা যায়। তবে ৯ জিলহজ্ব থেকে ১৩ জিলহজ্ব পর্যন্ত ওমরাহ করা মাকরূহ।
৪. ওমরার মধ্যে আরাফাত ও মুযদালিফায় অবস্থান, দু’নামায এক সাথে আদায় করা ও খুতবার বিধান নেই। তাওয়াফে কুদূম এবং তাওয়াফে বিদা’ও নেই কিন্তু ওই সব কাজ হজ্জের মধ্যে রয়েছে।
৫. ওমরার মধ্যে তাওয়াফ আরম্ভ করার সময় তালবিয়াহ পড়া মওকুফ করা হয়। আর হজ্জের মধ্যে জামরাতুল আক্বাবাহ’তে রামী (কংকর নিক্ষেপ) করার সময় মওকূফ করা হয়।
৬. ওমরাহ নষ্ট হলে বা জানাবত (ওই নাপাকী যা দ্বারা গোসল ফরয হয়।) অবস্থায় তাওয়াফ করলে (দম হিসেবে) একটা ছাগল বা মেষ জবেহ করা যথেষ্ট, কিন্তু হজ্জে যথেষ্ট নয় বরং পরবর্তী বছর পুনরায় সম্পন্ন করতে হয়।
হজ্ব ও ওমরার মধ্যে পার্থক্য
পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।