কুরআনের আলোকে জন্মদিনের গুরুত্ব।

পোষ্টটি অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিতে শেয়ার করুন প্লিজ।

{হযরত ইয়াহইয়া (আলাইহিস সালাম)   সম্পর্কে} তার প্রতি শান্তি যেদিন তিনি জন্মগ্রহণ করেন এবং যেদিন মৃত্যুবরণ করবেন এবং যেদিন জীবিতাবস্থায় পুনরুত্থিত হবেন। (সূরা মরিয়ম : ১৫)

{হযরত ঈসা (আলাইহিস সালাম) বলেন  আমার প্রতি সালাম যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি, যেদিন মৃত্যুবরণ করব এবং যেদিন পুনরুজ্জীবিত হয়ে উত্থিত হব। (সূরা মরিয়ম : ৩৩)

এই শহর (মক্কার) শপথ করছি হে আমার প্রিয় হাবীব! এ জন্যে যে এ শহরে আপনি জন্ম গ্রহণ করেছেন। আপনার পিতা (আদম(আলাইহিস সালাম)  অথবা ইব্রাহিম (আলাইহিস সালাম)   এর কসম এবং কসম (তাঁর) যিনি এইমাত্র জন্ম গ্রহণ করেছেন। (সূরা বালাদ : ১-৩)

কুরআনে বা হাদিসে জন্মদিন পালন নিষেধ করা হয়নি। হাদিসের আলোকে ঈদে মীলাদুন্নাবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) আসছে। আল্লাহ তালা ঘোষণা করেন>

আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্যে রহমত স্বরূপই প্রেরণ করেছি। (২১: ১০৭) 

হে আমার হাবীব (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম )! আপনি উম্মাহকে বলে দিন, মহান আল্লাহ্‌রই অনুগ্রহ তারই দয়া এবং সেটার উপর তাদের আনন্দ প্রকাশ করা উচিৎ। তা তাদের সমস্ত ধন-দোলাত অপেক্ষা উত্তম  ! (সূরা ইউনূছ ৫৮)

اذكروا نعمة الله عليكم
তোমাদেরকে আল্লাহর যে নিয়ামত দেয়া হয়েছেতা তোমরা স্মরণ করো! (৩: ১০৩)

এত বড় রহমত পেয়েও যারা আনন্দ প্রকাশ করে না তারা নিতান্তই অকৃতজ্ঞ! ঈদে মিলাদুন্নাবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) মুমিনের জন্যে সবচে বড় ঈদ! 

“আমরা মীলাদুন্নবী মাহফিল জীবন ভর করেই যাবো। হে নজদীরা, তোমরা জ্বলতে থাক, জ্বলতেই থাক, জ্বলে মরাই তোমাদের কাজ।” 
(আলা হযরত )

পোষ্টটি ভালো লেগে থাকলে আপনার মূল্যবান মতামত জানান প্লিজ!

Leave a Comment